অ -মাদের দেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। ভারতে এই রোগে আক্রান্তর সংখ্যা এতখানিই বৃদ্ধি পেয়েছে যে বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক সুগার আক্রান্ত হিসেবে আমাদের দেশ দ্বিতীয় স্থান অতিক্রম করে ক্রমশ প্রথম স্থানে চলে যাচ্ছে। এছাড়া ভারতীয়দের মধ্যে কম বয়সেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে বেশি। এই কারণে ভারতকে বিশ্বের ‘ডায়াবেটিস ক্যাপিটাল' হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমনিতেই ভারত এবং দক্ষিণ এশিয়ার নাগরিকদের স্বাস্থ্যগত কিছু বিষয় উন্নত দেশের বাসিন্দাদের চাইতে আলাদা। ইউরোপের দেশের নাগরিকদের তুলনায় দক্ষিণএশিয়ার নাগরিকদের দেহে মেদের মাত্রা অনেক বেশি। চর্বির আধিক্য, মাত্রাতিরিক্ত ওজন, ভুঁড়ি ইত্যাদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলছে।
কখন স্থূলত্ব? কোনও ব্যক্তির বিএমআই ২৫-এর উপরে হলে বুঝতে হবে ওই ব্যক্তি অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভুগছেন। বিএমআই ২৫ থেকে ৪০-এর মধ্যে থাকলে বুঝতে হবে তিনি স্থূলকায়। আর কোনও ব্যক্তির বিএমআই ৪০-এর উপরে হলে বুঝতে হবে তিনি ‘মরবিড ওবিস’ বা মারাত্মক ধরনের স্থূল।
বিএমআই মাপার সহজ পথ— দেহের ওজনকে (কেজিতে) দৈহিক উচ্চতা (মিটারের বর্গ) দিয়ে ভাগ করা। অতএব মাখনবাবুর দৈহিক ওজন ৭০ কেজি এবং তাঁর উচ্চতা ১৬০ সেন্টিমিটার (১.৬ মিটার) হলে বিএমআই হবে ২৭-এর বেশি। কারণ ৭০/(১.৬) = 27.343। অর্থাৎ মাখনবাবু স্থূলকায়।
কেন বাড়ছে স্থূলত্বের সমস্যা? এর প্রধান কারণ হল আমরা পরিশ্রমবিমুখ। দ্বিতীয়ত আমাদের খাদ্যাভ্যাস। আমরা যে সকল খাদ্য খাই তা সম্পূর্ণভাবে কার্বোহাইড্রেট প্রধান। বিশেষ করে বাঙালিদের মধ্যে শাকসব্জি কম খেয়ে ভাত বেশি খেয়ে পেট ভরানোর অভ্যেস রয়েছে। ভাত সরল কার্বোহাইড্রেটজাতীয় খাদ্য। কার্বোহাইড্রেট থেকেই আমরা কাজ করার শক্তি বা এনার্জি পাই।
এই এনার্জি খরচ না হলে তা ফ্যাট আকারে জমা হয়। বিশেষত ভারতীয়দের ক্ষেত্রে এই ফ্যাট জমা হয় পেটে। ইউরোপীয় বা আমেরিকানের চাইতে ভারতীয়দের পেটের চর্বির মাত্রা অনেক বেশি থাকে।
পেটের চর্বি বলতে এক্ষেত্রে মূলত ইন্ট্রাঅ্যাবডোমিনাল ফ্যাট বা পেটের অভ্যন্তরে নানা অঙ্গের মাঝে জমে থাকা ফ্যাটের কথা বলা
Denne historien er fra January 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra January 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়