অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অবৈজ্ঞানিক খাদ্যাভ্যাসের কারণে মানবদেহে জীবনশৈলীজনিত নানা রোগ বাসা বাঁধে। হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, থাইরয়েড, ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি ইত্যাদি অসুখ বাসা বাঁধে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের কলকব্জা পুরনো হয়। তাই তাদের প্রথম থেকেই নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।
প্রথমেহ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে আলোচনা করা যাক। হার্টের অসুখ বাড়িয়ে তোলে যে ক'টি রিস্ক ফ্যাক্টর, তার মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ অন্যতম। উচ্চ রক্তচাপের শিকার হলে তার প্রতিকার হিসেবে ওষুধপত্র নিলেও অসুখ শরীরে বাসা বাঁধার আগেই প্রতি ব্যক্তিকে সচেতন থাকতে হবে। নিত্যদিনের জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন করলেই এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। নিয়ম করে হাঁটাহাঁটি, কম নুন খাওয়া, প্রতিদিন শরীরচর্চা, শাকসব্জি খাওয়া, রান্নায় কম তেল ব্যবহার করা- এসবের মাধ্যমেই উচ্চ রক্তচাপকে দূরে রাখা সম্ভব। উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্ত থাকতে চাপমুক্ত জীবন কাটানোও অন্যতম কাজ। কিন্তু আধুনিক যুগে তা প্রায় অসম্ভব। তাই মনঃসংযোগ বাড়ানোর ব্যায়াম করুন। প্রাণায়ম, মেডিটেশনও অন্যতম উপায়। ডায়েটে রাখুন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও ফাইবার ও ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার। এ তো গেল রোগ আটকানোর উপায়। এবার অসুখ হলে কী করবেন? মডার্ন মেডিসিন এই অসুখের জন্য যা যা নিদান, তা সারা জীবন ধরেই খেয়ে যেতে হয়। একটা নির্দিষ্ট মাত্রার পর রক্তচাপ কমতে চায় না। তখন তা যাতে আর না বাড়ে, সেই পথেই হাঁটতে হয়। তবে কেউ যদি উচ্চ রক্তচাপের জন্য নিয়ম করে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করেন, তাহলে একটা সময়ের পর রোগীর রোগমুক্তি ঘটে। প্রথম থেকে চিকিৎসকের কথা শুনে চললে ও নিয়ম মেনে ওষুধ খেলে এই রোগ একটা সময়ের পর কমতে শুরু করে।
Denne historien er fra May 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra May 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়