আ -লেখ্যর ঘন ঘন জ্বর হয়। ফলে স্কুল কামাই লেগেই থাকে। এই নিয়ে যারপরনাই সমস্যায় পড়েন ওর বাবা-মা। এমনিতেই একগাদা স্কুলের কাজ, রাশি রাশি বাড়ির কাজ, প্রোজেক্টের ঠেলায় চোখে-মুখে অন্ধকার। এদিকে স্কুল না যাওয়ায় সেসব কাজ ছেলের বন্ধুদের মায়ের কাছ থেকে জোগাড় করে তা ছেলেকে শেখানো, স্কুলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা যেন এক ঝক্কি হয়ে উঠেছে! সম্প্রতি হোমিওপ্যাথি কিছু ওষুধের উপর ভরসা করতে শুরু করেছেন ওর মা। আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় ওষুধ খাওয়ায় জ্বর হওয়ার প্রবণতা অনেক কমেছে। স্কুলের উপস্থিতিও বেড়েছে ছেলের। এমন ঘটনা শুধু আলেখ্যর জীবনেই ঘটছে, এমন কিন্তু নয়। বাংলার ঘরে ঘরে শিশুদের কথায় কথায় মডার্ন মেডিসিন দিতে চান না অনেক অভিভাবক। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এড়াতে অনেকেই ছেলেমেয়েকে হোমিওপ্যাথি খাওয়ান। এল নিনোর প্রভাবে বদলে যাওয়া আবহাওয়ায় সারা বছরের সঙ্গী এখন ভাইরাল ফিভার, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া। তাই এসব অসুখ থেকে তাদের দূরে রাখার কৌশল নিহিত আছে হোমিওপ্যাথির বিজ্ঞানে। কাঁহাতক আর অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়াবেন? শিশুরা দুর্বল হয়ে পড়ে এই অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে। সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও তো আটকানো যায় না। অতএব ভরসা করে রাখুন হোমিওপ্যাথিতে। জ্বর কোনও রোগ নয় বরং রোগের উপসর্গমাত্র।
ভাইরাল ফিভার ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে প্রতি ঘরে একটা চেনা ছকে জ্বর, সর্দি-কাশি, গাহাত-পায়ে ব্যথা, মাথা যন্ত্রণা, গলা ব্যথা, নাক দিয়ে জল পড়া, দুর্বলতা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়। বছর কয়েক ধরে ভাইরাল ফিভারে পেটের অসুখও হচ্ছে। জ্বর সেরে যাওয়ার পরেও উপসর্গ কিছু কিছু থেকে যায়। ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, রাইনো সবই ভাইরাল ফিভার পরিবারেরই সদস্য। তবে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ায়া আগে সাধারণ ফ্লু ও ভাইরাল ফিভার নিয়ে কথা বলা যাক। হোমিওপ্যাথি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা। তাই জ্বর এলেই সুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রতি রোগীর রোগের বিরুদ্ধে যে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে তাই লক্ষণ, তাই আপাতদৃষ্টিতে একই মনে হলেও একই অসুস্থতায় আলাদা আলাদা ওষুধের প্রয়োজন হয়, সেই অনুযায়ী তার ডোজও আলাদা।
Denne historien er fra May 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra May 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়