১৯৯৮-৯৯ রনজি মরশুম! বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে ফাইনালে কর্ণাটকের কাছে ৯৬ রানে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়ছিল মধ্যপ্রদেশের। অধিনায়ক হিসেবে চন্দ্ৰকান্ত পণ্ডিত সেদিন দলকে প্রথমবার রনজি ট্রফি জয়ের স্বাদ দিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। সেই আক্ষেপ অবশেষে মিটল। ২৩ বছর পর একই মাঠে রনজি ট্রফি জিতলেন চন্দ্ৰকান্ত পণ্ডিত। ক্রিকেটার হিসেবে যে ট্রফি তিনি স্পর্শ করতে চেয়েছিলেন, তা পারলেন কোচ হিসেবে।
মুম্বইকে হারিয়ে প্রথমবার রনজি জিতল মধ্যপ্রদেশ। সত্যিই যেন এক রূপকথা! ক্রিকেট বোদ্ধারা ভাবেননি, ৪১ বারের চ্যাম্পিয়নদের এভাবে বশ মানাবে পণ্ডিতের ছেলেরা। রজত পাটীদার, শুভম শর্মারা কার্যত অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন মনের জোর, কোচের দেখানো পথে হেঁটে। দল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আবেগ চেপে রাখতে পারেননি চন্দ্ৰকান্ত পণ্ডিত। চোখ ছলছল করে উঠেছে। হবে নাই বা কেন। এই অশ্রু দুঃখের নয়, আনন্দের। চন্দ্ৰকান্ত বলেছেন, ‘সব যেন কেমন তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে। মনে পড়ছে, ২৩ বছর আগের স্মৃতি। এই মাঠেই কর্ণাটকের কাছে রনজি ফাইনালে আমরা হেরে গিয়েছিলাম। সেই আফশোস কোনওদিনই যায়নি। অবশেষে তা থেকে কিছুটা হলেও নিষ্কৃতি দিল ছেলেরা।’
Denne historien er fra 09 July 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 09 July 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।