মা -ঝে আর মাত্র এক বছরের অপেক্ষা। দেশীয় প্রযুক্তিতে ভারতের তৈরি ‘গগনযান’ পাড়ি দেবে | মহাকাশে। কেবল পাড়ি দেওয়াই নয়, একসঙ্গে তিনজন মহাকাশচারীকে পাঠানো যাবে। চলছে তার প্রস্তুতি। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘ইসরো’ পৃথিবী থেকে ৪০০ কিলোমিটার উপরে এটিকে পাঠাবে। ওই দূরত্ব দিয়ে গগনযান পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করবে। আপাতত সেই লক্ষ্যেই চলছে এই মহাকাশযানকে নিখুঁতভাবে তৈরির কাজ। এই কাজে ইসরোকে সহায়তা করছে হিন্দুস্থান এরোনটিক্স লিমিটেড (হ্যাল)। ৫.৩ মেট্রিক টন ওজনের এই মহাকাশযানে যাতে দুই থেকে তিনজন মহাকাশচারীকে পাঠানো যায় সেই ব্যবস্থাই করা হচ্ছে। মহাকাশচারীদের যাতে কোনওরকম অসুবিধা না হয় সেইসব খুঁটিনাটি বিষয়ের উপর লক্ষ রেখেই হ্যাল মহাকাশযানের অন্দরসজ্জা করছে।
সাতদিনের জন্য পৃথিবীর বাইরে কাটাবেন মহাকাশচারীরা। এই পরিকল্পনা সফল হলে চাঁদে বা মহাকাশ স্টেশনে মহাকাশচারীদের পাঠাতে আর আমেরিকার মুখাপেক্ষী হতে হবে না ভারতকে। এ ব্যাপারে সফলতা আগেই আসত। এর
Denne historien er fra 27 August 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 27 August 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।