• দুর্গাপুজো বলতে সবার প্রথমে কী মাথায় আসে? •• ছোটবেলার অজস্র রঙিন স্মৃতি আমায় জাপটে ধরে। মনে হয় যেন এক লম্বা অপেক্ষার পর পুজো আসে। দুর্গাপুজো মানেই একরাশ আনন্দ, আর উদযাপন। মহালয়া এলেই মনটা ভালো হয়ে যায়। কারণ ধরিত্রীর বুকে মায়ের আগমন জানান দিচ্ছে। দুর্গাপুজো মানে আমার কাছে পরিবার, বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা, হাসিঠাট্টা, প্রচুর খাওয়াদাওয়া, পুজোর নানান রীতিনীতি, আর শুধুই মনভরা আনন্দ।
পুজোর সবচেয়ে মধুর স্মৃতি কোনটা? •• পুজোর সবচেয়ে মধুর স্মৃতি বলতেই প্রথমে বাবার কথা মনে পড়ে। বলা যায়, বাবাকে ঘিরেই আমার সব সুন্দর সুন্দর স্মৃতি তৈরি হয়েছে। তাঁর হাত ধরে আমি সারা শহরের প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরে বেড়াতাম। তারপর ক্লান্ত হয়ে গেলে, বাবা তখন আমাকে কাঁধে বসিয়ে বাড়ি ফিরতেন। দুর্গাপুজোর সময় মা পুজোর নানান কাজে ব্যস্ত থাকতেন। বাবা আমায় সকাল সকাল ঘুম থেকে ডেকে তুলতেন। বাবার সঙ্গে আমি মর্নিং ওয়াকে যেতাম। তারপর বাড়ি ফিরে স্নান আর সাজগোজ করে বাবার সঙ্গে মণ্ডপে যেতাম। পুজোর ওই কটা দিন বাবার সঙ্গেই কাটত। বাড়ির ছোটরা মিলে বাবার সঙ্গে দারুণ সময় কাটাতাম।
Denne historien er fra 1 October 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 1 October 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।