ত্রি শ বছর লন্ডনের বেস্ট সেলার্স লিস্টে ছিল ১৭৫৭ সালে প্রকাশিত একটি ডিরেক্টরি। কাব্যচর্চায় ব্যর্থ হয়ে ম্যানুয়েল ডেরিক নামে এক কবি প্রকাশ করেছিলেন ‘হ্যারিস লিস্ট অব কভেন্ট গার্ডেন লেডিস'। ব্যতিক্রমী সেই ডিরেক্টরিতে ছিল কুখ্যাত এক রেড লাইট এরিয়ার কর্মীদের নাম-ঠিকানা। সোহো স্ট্রিটের অলিগলি নিয়ে ১৮৩৫ সালে ক্যাথেরিন আর্নল্ডস লিখেছিলেন ‘সিটি অব সিন: লন্ডন অ্যান্ড ইট্স ভাইসেস' নামে সাড়া জাগানো বই। যেখানে উঠে এসেছিল লন্ডন শহরের ৪০০ ব্যক্তির নাম। যারা কমবয়সি মেয়েদের পথ ভুলিয়ে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল সেই ‘অন্ধকারময়’ জগতে। সেই জঘন্য তকমা ঘোচাতে লন্ডনবাসীকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। তল্লাটের পুরানো সব পরিকাঠামো ভেঙে বহুতল গড়ে তুলতে হয়েছিল। ২৫ নম্বর সোহো স্কোয়ারে গড়ে উঠেছিল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এফএ) সদর দপ্তর। ২১ নম্বর সোহো স্কোয়ারে আজও সংরক্ষিত রয়েছে সেই ম্যানর হাউস, যা ছিল দেহব্যবসার অন্যতম ঘাঁটি। সেসব আজ অতীত। দ্য গার্ডিয়ানের সাংবাদিক কেভিন ম্যাকারা লিখছেন, ২০০৪-২০০৫ সালে সেই সোহো আবার মাতিয়ে তুলেছিলেন ফারিয়া আলম। ইউরোপিয়ান ফুটবলের অন্যতম ঘাঁটি এফএ সদর দপ্তর। ইংল্যান্ড ফুটবলের প্রাণকেন্দ্র। বিশ্বসেরা ফুটবলার,
Denne historien er fra 07 January 2023-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 07 January 2023-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।