ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়ামের গুরুত্ব
Saptahik Bartaman|2 November 2024
সা -ধারণত দু'ধরনের ডায়াবেটিসের সঙ্গে আমরা পরিচিত— টাইপ-১ এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস। তাহলে জুভেনাইল ডায়াবেটিস আদতে কী? আসলে টাইপ-১ ডায়াবেটিসই জুভেনাইল ডায়াবেটিস নামে পরিচিত। অর্থাৎ এই ধরনের ডায়াবেটিস হামেশাই দেখা যায় শিশুদের মধ্যে। এই শারীরিক অবস্থার ফলে অগ্ন্যাশয় খুবই অল্প পরিমাণে ইনসুলিন উৎপাদন করে, আবার কখনও কখনও তা উৎপাদন করতে পারে না। প্রসঙ্গত, ইনসুলিন হল এক প্রকার হরমোন, যা শর্করাকে ভেঙে রক্তপ্রবাহ থেকে কোষে প্রবেশ করাতে সাহায্য করে। আর এভাবেই তৈরি হয় এনার্জি। জুভেনাইল ডায়াবেটিসের উপসর্গ: বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, শিশু জন্মের পর থেকে যেকোনও সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় শিশুদের মধ্যে হঠাৎ ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দেয়। অত্যধিক তৃষ্ণা, ঘন ঘন প্রস্রাব, অতিরিক্ত ক্ষুধামান্দ্য, দ্রুত ওজন হ্রাস, পেটে ব্যথা, বমি, মেজাজের পরিবর্তন এবং শিশুর দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়ার মতো লক্ষণগুলি দেখা যায়। যে কোনও ধরনের ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়াম: ডায়াবেটিসের সমস্যা আজ ঘরে ঘরে। এই রোগের হাত ধরেই উচ্চ রক্তচাপ, খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি, মেদবাহুল্য রোগের রমরমা। এক রোগের হাত ধরে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক জটিল রোগ। ডায়াবেটিসের কারণ হল শরীরে ইনসুলিন হরমোনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অভাব। জুভেনাইল ডায়াবেটিস যেহেতু বাচ্চাদের দেখা যায়, সেই কারণে তাদের খুব পরিশ্রম হয় এমন আসন করানো উচিত নয়। খুব হালকা কিছু আসন নিয়মিত অভ্যাস করলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। আর টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও এই আসনগুলি করতে পারেন। অনুলোম-বিলোম: অন্যতম কার্যকরী প্রাণায়াম। এই প্রাণায়ামটি হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসকে ভালো রাখে। এ ক্ষেত্রে একটি আঙুল দিয়ে এক দিকের নাক বন্ধ রেখে অন্য নাক দিয়ে শ্বাস নিন। তারপর সেই নাকটি বন্ধ করে অন্য নাকটি খুলে শ্বাস ছাড়ুন। (এক্ষেত্রে নিয়ম হল বাম নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে ডান নাক দিয়ে ছাড়া। আবার ডান নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে বাম নাক দিয়ে ছাড়ুন। শেষ পর্যায়ের নিঃশ্বাস বাঁদিকেই ছাড়তে হবে।) যোগশাস্ত্রে বলা হয়, এই প্রাণায়াম নিয়মিত অভ্যাস করলেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। জানুশিরাসন: সামনের দিকে পা ছড়িয়ে সোজা হয়ে বসুন। ডান পায়ের হাঁটু ভেঙে গোড়ালি বাঁ পায়ে রাখুন। ডান পায়ের পাতার নীচের দিকটা বাঁ ঊরুর সঙ্গে লেগে থাকবে। বাঁ পা পূর্বাবস্থায় সামনের দিকে ছড়িয়ে থাকবে এবং হাঁটুর নীচের দিকটা মেঝের সঙ্গে লেগে থাকবে। এবার দু'হাত দিয়ে বাঁ পায়ের বুড়ো আঙুল ধরুন। এখন কোমর থেকে শরীরের উপরাংশ নিচু করে কপাল বাঁ পায়ের হাঁটুতে এবং দুই কনুই বাঁ পায়ের দু'পাশে মেঝেতে রাখুন। বাঁ হাঁটু যেন না ভাঙে। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে ২০ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ড এই অবস্থায় থাকুন। এবার হাত আলগা করে আস্তে আস্তে সোজা হয়ে বসুন। ডান পা সামনের দিকে ছড়িয়ে দিন। এবার বাঁ পায়ের হাঁটু ভেঙে গোড়ালি দু'পায়ের সংযোগস্থলে রেখে দু'হাত দিয়ে ডান পায়ের বুড়ো আঙুল ধরে কোমর থেকে শরীরের উপরাংশ নিচু করে কপাল ডান পায়ের হাঁটুতে এবং দু' কনুই ডান পায়ের দু'পাশে মেঝেতে রাখুন। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে পূর্বের মতো ২০ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ড এই অবস্থায় থাকুন। এভাবে পা বদল করে করে আসনটি ৮ থেকে ১০ বার করুন এবং প্রয়োজনমতো শবাসনে বিশ্রাম নিন। ভুজঙ্গাসন: উপুড় হয়ে মাটির উপর শুয়ে পড়ুন। পা সোজা করে রাখুন। শ্বাসপ্রশ্বাস যেন স্বাভাবিক থাকে। দুই হাতের তালু কাঁধের পাশে মাটিতে রাখুন, কনুই থাকবে শরীর ঘেঁষে। আগুপিছু করে আরামদায়ক ভাবে নিজের অবস্থান ঠিক করে নিন। কপাল মাটিতে স্পর্শ চোখ বন্ধ করুন। এ বার ধীরে ধীরে শ্বাস নিতে নিতে মাথা ও বুক উপরের দিকে তুলুন। ভাঁজ করা হাত পাশে থাকবে। কিন্তু চেষ্টা করবেন হাতে ভর না দিয়ে পেটসহ শরীরের নীচের অংশে ভর দিয়ে মাথা ও বুক উপরের দিকে তোলার। খেয়াল রাখবেন, নাভি যেন মাটি থেকে ৩ ইঞ্চি উপরে ওঠে। এ বার দুই হাতে ভর দিয়ে শরীর যতটা সম্ভব উপরের দিকে তোলার চেষ্টা করুন। মাথা পিছন দিকে হেলিয়ে রাখুন। এর ফলে ঘাড়ে একটু টান পড়বে। এই ভঙ্গিতে ৩০ সেকেন্ড থাকতে পারেন। এই আসন করার ফলে বাচ্চার শরীরে বৃদ্ধি ভালো হবে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্বলের মতো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। উত্থান পদাসন: চিৎ হয়ে শুয়ে দু'হাত শরীরের দু'পাশে রাখুন। দু’পা জোড়া ও সোজা রেখে মাটি থেকে এক হাত উঁচুতে তুলে রাখুন। পা মাটিতে নামিয়ে শবাসনে বিশ্রাম নিন। এই রূপ ৮-১০ বার অভ্যাস করুন। এই আসনটি কোষ্ঠকাঠিন্য, আমাশয়ের কষ্ট, লো ব্লাডপ্রেশার সারাতে, পেটের চর্বি কমাতে পেটের পেশি মজবুত করতে যথেষ্ট সাহায্য করে। ধনুরাসন: সটান উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। পা দুটো হাঁটুর কাছ থেকে ভেঙে পায়ের পাতা যতদূর সম্ভব পিঠের উপর নিয়ে আসুন। এবার হাত দুটো পেছনদিকে ঘুরিয়ে নিয়ে দু'হাত দিয়ে দু'পায়ের ঠিক গোড়ালির উপরে শক্ত করে ধরুন এবং পা দুটো যতদূর সম্ভব মাথার দিকে টেনে আনুন। বুক, হাঁটু ও ঊরু মেঝে থেকে উঠে আসবে। শুধু পেট ও তলপেট মেঝেতে থাকবে। এবার উপরদিকে তাকান। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক থাকবে এবং ২০ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ড এই অবস্থায় থাকুন। এরপর হাত-পা আলগা করে আস্তে আস্তে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। একটু বিশ্রাম নিয়ে আসনটি ২-৩ বার করুন। প্রয়োজনমতো শবাসনে বিশ্রাম নিন। কপালভাতি: একটি ফাঁকা জায়গায় শান্ত হয়ে পদ্মাসনের ভঙ্গিতে বসুন। প্রথমে স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিন। শ্বাসপ্রশ্বাসের প্রক্রিয়া স্বাভাবিক হলে মুখ দিয়ে শ্বাস নিয়ে কিছু ক্ষণ ধরে রাখুন। এ বার ধীরে ধীরে নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। শ্বাস ছাড়ার সময়ে পেট যেন ভিতরের দিকে ঢুকে আসে, সে দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। এই পদ্ধতি মেনে ২০ বার শ্বাস নিন ও ছাড়ুন। মিনিট খানেকের বিরতির পর ২০ বার এইভাবে শ্বাস নেওয়া ও ছাড়া অভ্যাস করুন। প্রথম দিকে মিনিট দুয়েক এই আসন করুন, ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে পারেন। কিডনির সমস্যায় প্রাণায়াম: দীর্ঘদিন যদি কোনও ব্যক্তি সুগারে ভোগেন, তাহলে পরবর্তীকালে তাঁর কিডনির বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলি এত মৃদু হয় যে, সব সময় বোঝা যায় না। তাই আগে থেকেই কিডনির খেয়াল রাখতে হবে। তার জন্য খাওয়াদাওয়া নিয়ম মেনে করতে হবে তো বটেই। সেই সঙ্গে ভরসা রাখতে হবে কিছু যোগাসনেও। শরীরচর্চা শুধু ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে তা নয়। কিছু যোগাসন কিডনিরও খেয়াল রাখে। যার মধ্যে রয়েছে অনুলোম-বিলোম, ভুজঙ্গাসন। এর পাশাপাশি আরও বেশ কিছু আসন কিডনির জন্য ভালো। অর্ধপদসেতুবন্ধনাসন: প্রথমে কোনও সমতল স্থানে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার পা দুটো হাঁটুর কাছে ভাঁজ করে, উলম্ব অবস্থায় এবার কোমর উঁচু করে নীচে হাত দিয়ে এই অবস্থায় ১০ সেকেন্ড স্থির থাকুন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিন। তারপর আসন ত্যাগ করে, ১০ সেকেন্ড শবাসনে বিশ্রাম নিন। চেয়ার সিটিং ওয়াকিং: হাতল ছাড়া চেয়ারে বসে প্রথমে ডান হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন, তারপর পা নামিয়ে দেবেন। আবার বাঁ হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন। পাশাপাশি দুটো হাতও ঘোরাবেন। এইভাবে ৮ থেকে ১০ বার অভ্যাস করুন। এই আসন করার ফলে ইনসুলিনের ক্ষরণ ভালো হয়। চেয়ার সিটিং লেগ রাইজিং: প্রথমে চেয়ারটিকে দেওয়ালের সঙ্গে সংযুক্ত করুন। এরপর দু'টি পা সমতলে রেখে ধীরে ধীরে অনেকটা ওঠানোর চেষ্টা করুন। এইভাবে দুটি পা-কে শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে নামান। এইভাবে ৮ থেকে ১০ বার করুন। শলভাসন: চিবুক মাটিতে লাগিয়ে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। দু' হাত সোজা করে পেট ও ঊরুর নীচে পাশাপাশি এমনভাবে রাখুন যেন হাতের তালু দু'টি মাটির ওপর পাতা থাকে। হাতের তালুর ওপর চাপ দিয়ে পা দু'টিকে জোড়া অবস্থায় আস্তে আস্তে সোজা করে ওপরের দিকে যতটা সম্ভব তুলুন। পা দু'টি যেন হাঁটুর কাছে বেঁকে না যায়। দশ থেকে পনেরো সেকেন্ড এই অবস্থায় থেকে উপুড় হয়ে শবাসনে বিশ্রাম নিন। স্বাভাবিক শ্বাস প্রশ্বাসে তিন বার অভ্যাস করুন এই আসন। কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্ষুধামান্দ্য, কোমরের ব্যথা, সায়াটিকা, স্পন্ডিলোসিস, স্নায়বিক দুর্বলতায় ফলদায়ক। লেখক: রাজ্য যোগা কাউন্সিলের সভাপতি সাক্ষাৎকার: অনির্বাণ রক্ষিত চেয়ার সিটিং ওয়াকিং: হাতল ছাড়া চেয়ারে বসে প্রথমে ডান হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন, তারপর পা নামিয়ে দেবেন। আবার বাঁ হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন। পাশাপাশি দুটো হাতও ঘোরাবেন। এইভাবে ৮ থেকে ১০ বার অভ্যাস করুন। এই আসন করার ফলে ইনসুলিনের ক্ষরণ ভালো হয়।
তুষার শীল
ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়ামের গুরুত্ব

সা -ধারণত দু'ধরনের ডায়াবেটিসের সঙ্গে আমরা পরিচিত— টাইপ-১ এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস। তাহলে জুভেনাইল ডায়াবেটিস আদতে কী? আসলে টাইপ-১ ডায়াবেটিসই জুভেনাইল ডায়াবেটিস নামে পরিচিত। অর্থাৎ এই ধরনের ডায়াবেটিস হামেশাই দেখা যায় শিশুদের মধ্যে। এই শারীরিক অবস্থার ফলে অগ্ন্যাশয় খুবই অল্প পরিমাণে ইনসুলিন উৎপাদন করে, আবার কখনও কখনও তা উৎপাদন করতে পারে না। প্রসঙ্গত, ইনসুলিন হল এক প্রকার হরমোন, যা শর্করাকে ভেঙে রক্তপ্রবাহ থেকে কোষে প্রবেশ করাতে সাহায্য করে। আর এভাবেই তৈরি হয় এনার্জি।

জুভেনাইল ডায়াবেটিসের উপসর্গ: বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, শিশু জন্মের পর থেকে যেকোনও সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় শিশুদের মধ্যে হঠাৎ ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দেয়। অত্যধিক তৃষ্ণা, ঘন ঘন প্রস্রাব, অতিরিক্ত ক্ষুধামান্দ্য, দ্রুত ওজন হ্রাস, পেটে ব্যথা, বমি, মেজাজের পরিবর্তন এবং শিশুর দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়ার মতো লক্ষণগুলি দেখা যায়।

যে কোনও ধরনের ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়াম: ডায়াবেটিসের সমস্যা আজ ঘরে ঘরে। এই রোগের হাত ধরেই উচ্চ রক্তচাপ, খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি, মেদবাহুল্য রোগের রমরমা। এক রোগের হাত ধরে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক জটিল রোগ। ডায়াবেটিসের কারণ হল শরীরে ইনসুলিন হরমোনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অভাব। জুভেনাইল ডায়াবেটিস যেহেতু বাচ্চাদের দেখা যায়, সেই কারণে তাদের খুব পরিশ্রম হয় এমন আসন করানো উচিত নয়। খুব হালকা কিছু আসন নিয়মিত অভ্যাস করলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। আর টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও এই আসনগুলি করতে পারেন।

অনুলোম-বিলোম: অন্যতম কার্যকরী প্রাণায়াম। এই প্রাণায়ামটি হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসকে ভালো রাখে। এ ক্ষেত্রে একটি আঙুল দিয়ে এক দিকের নাক বন্ধ রেখে অন্য নাক দিয়ে শ্বাস নিন। তারপর সেই নাকটি বন্ধ করে অন্য নাকটি খুলে শ্বাস ছাড়ুন। (এক্ষেত্রে নিয়ম হল বাম নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে ডান নাক দিয়ে ছাড়া। আবার ডান নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে বাম নাক দিয়ে ছাড়ুন। শেষ পর্যায়ের নিঃশ্বাস বাঁদিকেই ছাড়তে হবে।) যোগশাস্ত্রে বলা হয়, এই প্রাণায়াম নিয়মিত অভ্যাস করলেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

Denne historien er fra 2 November 2024-utgaven av Saptahik Bartaman.

Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.

Denne historien er fra 2 November 2024-utgaven av Saptahik Bartaman.

Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.

FLERE HISTORIER FRA SAPTAHIK BARTAMANSe alt
পশ্চিমবঙ্গ ও নতুন বছর
Saptahik Bartaman

পশ্চিমবঙ্গ ও নতুন বছর

পশ্চিমবঙ্গের ভবিষ্যতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আইনশৃঙ্খলা, এবং আবহাওয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হচ্ছে, যেখানে বিভিন্ন গ্রহের গোচরের প্রভাব বিশ্লেষণ করা হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন এবং চ্যালেঞ্জ আসতে পারে, তবে কিছু ইতিবাচক সম্ভাবনাও রয়েছে।

time-read
2 mins  |
28 December 2024
ভারত ও নতুন বছর
Saptahik Bartaman

ভারত ও নতুন বছর

২০২৪-কে বিদায় দিয়ে ২০২৫-কে স্বাগত জানাই এক নতুন আশার আলো নিয়ে। জ্যোতিষশাস্ত্রের আলোকে আসন্ন বছর নিয়ে আলোচনায় থাকুন!

time-read
4 mins  |
28 December 2024
পাহাড়-হ্রদ সঙ্গে রবি ঠাকুরের স্মৃতি
Saptahik Bartaman

পাহাড়-হ্রদ সঙ্গে রবি ঠাকুরের স্মৃতি

\"উত্তরবঙ্গের পাহাড়, নদী আর জঙ্গলের মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যের মাঝে সিটং আর মংপু যেন প্রকৃতির অবারিত ক্যানভাস। কাঞ্চনজঙ্ঘার শোভা, কমলালেবুর বাগান আর রবীন্দ্র স্মৃতিধন্য স্থান এখানে এক অনন্য অভিজ্ঞতার দান।

time-read
7 mins  |
28 December 2024
‘বগলার বঙ্গদর্শন’ অন্য ঋত্বিকের ভিন্ন গপ্পো
Saptahik Bartaman

‘বগলার বঙ্গদর্শন’ অন্য ঋত্বিকের ভিন্ন গপ্পো

বগলার বঙ্গদর্শন’ ঋত্বিক ঘটকের অপূর্ণ এক নির্মাণ। ইতালীয় গল্পের বাংলা রূপে সমাজ ও মানুষের হাস্যরসাত্মক কাহিনি, যা একসময় পূর্ণতা পেতে পারত।\"

time-read
9 mins  |
28 December 2024
অভিনয় মঞ্চে কাপুরদের সঙ্গে মোদি
Saptahik Bartaman

অভিনয় মঞ্চে কাপুরদের সঙ্গে মোদি

মার্লন ব্র্যান্ডো বলেছিলেন, \"মানুষ প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তেই অভিনয় করে।\" এটি সত্যি, কেননা রিসেপশনিস্ট থেকে এয়ারহোস্টেস, রাজনীতিবিদ থেকে দোকানদার—সবাই নিজেদের চরিত্রে অভিনয় করেন। সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজ কাপুর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং চলচ্চিত্রের মধ্যে গেরুয়াকরণের প্রভাব একটি অভিনয়ের মত মনে হয়েছে। সবকিছুই যেন এক নাটক—অভিনয়ের পর্দায় জীবন চলছে!

time-read
2 mins  |
28 December 2024
জাকিরজির পা ছুঁতে পেরেছি, আমি ধন্য
Saptahik Bartaman

জাকিরজির পা ছুঁতে পেরেছি, আমি ধন্য

পণ্ডিত স্বপন চৌধুরীর আশি বছরের জন্মদিনে উস্তাদ জাকির হোসেনের তবলা লহরা শোনার অভিজ্ঞতা অবর্ণনীয়। সঙ্গীতে বাঁচার মন্ত্রে গভীরভাবে ডুবে গিয়ে আমি শিখলাম, বাজনা শুধু বাজানোর জন্য নয়, তা আত্মার মধ্যে ঢুকিয়ে নিতে হয়। তাঁর বাদনশৈলী প্রজন্মের পর প্রজন্মের মধ্যে বিরাজ করবে, আমি নিজেও তার প্রভাবিত।

time-read
2 mins  |
28 December 2024
আফশোস করা ছেড়ে দিয়েছি
Saptahik Bartaman

আফশোস করা ছেড়ে দিয়েছি

২০২৪ সালটা শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের জন্য বেশ সফল ছিল। তিনি একাধিক ছবি এবং নতুন চরিত্রে অভিনয় করেছেন, বিশেষত 'দেবী চৌধুরানি' তাঁর কেরিয়ারের একটি মাইলফলক হতে চলেছে। এছাড়াও, শ্রাবন্তী আসন্ন ছবিগুলোর মাধ্যমে দর্শকদের নতুন রূপে দেখতে পাবে, যেমন 'ও মন ভ্রমণ' এবং 'বাবু সোনা'।

time-read
3 mins  |
28 December 2024
সাফল্যকে সরিয়ে রেখে এগিয়ে যাওয়ায় বিশ্বাসী
Saptahik Bartaman

সাফল্যকে সরিয়ে রেখে এগিয়ে যাওয়ায় বিশ্বাসী

সম্প্রতি জি-ফাইভে মুক্তি পেয়েছে মনোজ বাজপেয়ি অভিনীত 'ডেসপ্যাচ', যেখানে তিনি ক্রাইম রিপোর্টার জয় বাগ চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ছবির চিত্রনাট্য ও অভিনয়ের প্রতি তাঁর আস্থার কথা তুলে ধরে তিনি জানান, অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় করা তার জন্য এক কঠিন অভিজ্ঞতা হলেও, গল্পের প্রয়োজনে তিনি তা করতে প্রস্তুত ছিলেন

time-read
1 min  |
28 December 2024
যৌথ পরিবারের নস্টালজিয়া
Saptahik Bartaman

যৌথ পরিবারের নস্টালজিয়া

৫ নম্বর স্বপ্নময় লেন’ মানসী সিনহার নতুন ছবি, যেখানে উঠে এসেছে যৌথ পরিবারের ভাঙনের গল্প। এই ছবিতে পরিবার, প্রেম, এবং সম্পর্কের জটিলতা তুলে ধরা হয়েছে। অভিনয়ে আছেন অপরাজিত আঢ্য, খরাজ মুখোপাধ্যায়, অর্জুন চক্রবর্তী, অন্বেষা হাজরা এবং আরও অনেকে।

time-read
1 min  |
28 December 2024
শ্রদ্ধা
Saptahik Bartaman

শ্রদ্ধা

শাস্ত্রে শ্রাদ্ধকার্যের মহিমা বারবার বর্ণিত হয়েছে। ব্রহ্মপুরাণে এক কাহিনিতে বলা হয়েছে, বিষ্ণু বরাহদেব কোকাজলে পিতৃগণের শ্রাদ্ধ করেছিলেন। একদিন কান্তিমতী নামে চন্দ্রদেবীর কন্যা পিতৃগণের সম্মুখে উপস্থিত হন, যা সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ এবং শ্রাদ্ধের সূচনা করে।

time-read
2 mins  |
21 December 2024