খিভা খিভা হেঁটে ঘোরার শহর। এই শহরের দু'টি ভাগ। ইচানকালা (ইনার সিটি) আর দিশানকালা (আউটার সিটি)। হোটেল নেবেন ইচানকালাতে। তাহলে সহজেই শহরটি ঘুরে দেখতে পারবেন। কারণ, ইচানকালাই হল পুরোনো খিভা। দুই রাত এখানে থাকতে পারেন। তার কম নয়। কারণ এটি একটি মজাদার শহর। তাছাড়া রেশমপথের উপর অবস্থিত শহরগুলির মধ্যে খোরেজম অঞ্চলের খিভাই তার প্রাচীনতম রূপটি ধরে রেখেছে আজও।
খিভার ইচানকালা বা পুরনো শহরটি হেঁটেই ঘুরতে পারবেন। শহরটি যেন একটি খোলা মিউজিয়াম ! একটি মধ্যযুগীয় প্রাচীন শহর কেমন দেখতে ছিল তাকে অবিকল দেখতে পাবেন এখানেই। প্রাচ্য স্থাপত্যশৈলীর মুক্তো, খিভা। ইচানকালার দ্রষ্টব্য স্থানগুলির জন্য টিকিট কাটতে হবে। টিকিট দু'দিন ব্যবহার করা যাবে। তিন ধরনের টিকিট আছে। ভি আই পি, স্ট্যান্ডার্ড আর ইকনমি। প্রথম দু’টি টিকিটে মিনার, ওয়াচ টাওয়ার, প্রাচীরে ওঠার সুবিধা পাওয়া যায়। টিকিট পাওয়া যাবে পশ্চিম গেটের কাছে অথবা কুহনা আর্কের প্রবেশ দ্বারে। ইচ্ছে করলে গাইড নিতে পারেন। খরচ দুজনের জন্য চল্লিশ ডলার। সমস্ত ঐতিহাসিক জায়গাগুলো সকাল ৮টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত খোলা।
কী দেখবেন কালটা মিনার, খিভার প্রতীক বলতে পারেন। চোখধাঁধানো তুঁতেরঙা টাইলস।
কুহনা আর্ক, দুর্গ অবশ্যই দেখবেন। ভিতরে ঢুকে দেখবেন অনুপম শিল্পকলার নিদর্শন। জুমা মসজিদ, কাঠের স্তম্ভ দিয়ে তৈরি অতি প্রাচীন এক মসজিদের ভিতরে মায়াময় আলোছায়া খেলা। স্পর্শ করবেন প্রায় দশম শতাব্দীর কিছু কাঠের স্তম্ভ। কাঠের কাজ এখানে অসাধারণ। ইসলাম খোজা মিনার, উজবেকিস্তানের সবচেয়ে উঁচু মিনার। খিভার আর একটি প্রতীক।
তাস খাউলি প্রাসাদ, রাজাদের নিজস্ব থাকার জায়গা, হারেম সহ। পেহলবান মামুদ সমাধি, এক পালোয়ান -এবং কবির সমাধি। দেখে নেবেন এর ভিতরের টাইলসের চোখজুড়ানো কাজ। মাদ্রাসা মুহম্মদ আমিন অবশ্যই দেখবেন।
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
আদি কৈলাসের পথে
একটা হোমস্টে। অনন্ত আকাশে কেবল দুটো চিল উড়ছে। প্রায় পনেরো হাজার ফুটে হাতে চায়ের কাপ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। আমায় ঘিরে রেখেছে অসীম, উদার প্রকৃতি।
ত্রিপুরার ডম্বুর দীর্ঘ জলপথ পেরিয়ে এক আশ্চর্য দ্বীপে
আকাশের চাঁদ আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। অন্ধকার সর্বব্যাপী নয়, আলো আছে। আলোর কথা ভেবে আনন্দ হয়।
মারাটুয়ার জলে-জঙ্গলে
বোটচালক একবার মেঘের দিকে দেখছে, একবার জেটির দিকে! আগে আমরা জেটি ছোঁব? না, আগে বৃষ্টি আমাদের ছোঁবে ? রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় দেখতে থাকি, বোটটা যেন জলের উপর দিয়ে উড়ছে!
তপোভূমি তপোবন
দেখলে মনে হবে, গিরিশিরা ধরে হাঁটতে হাঁটতে শিবলিংয়ের মাথায় চড়া বুঝি সম্ভব। তবে, বাস্তবে শিবলিংয়ের শীর্ষারোহণ অন্যতম কঠিন অভিযান।
পালাসের বিড়ালের খোঁজে মোঙ্গোলিয়া
শহরে এসেও বার বার মনে পড়ে যাচ্ছে উদার, অসীম প্রান্তরে পেয়েছিলাম এক অপার স্বাধীনতার অনুভূতি আর প্রকৃতির সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ সংযোগের বোধ।
আন্টার্কটিকা পৃথিবীর শেষ প্রান্তে অভিযান
মাদ্রিদের হোটেলে রাত কাটিয়ে পরদিন আমস্টারডাম ঘুরে নামলাম ব্রিস্টলে।
ড্যানিশ রিভিয়েরা
আর আছে ড্যানিশ ঐতিহ্যের ছোঁয়া। আশেপাশে জেলেদের গ্রাম। জেলেডিঙি ছড়িয়েছিটিয়ে রাখা থাকে সমুদ্রতটেই। সোজা সোজা রাস্তা একেবারে নিরালা !
পাহাড়ি গরিলা আর শিম্পাঞ্জির খোঁজে
গাইডের আশ্বাস পেলাম, একটা না একটা নিশ্চয়ই নীচে নামবে। তাঁর কথা কিছুক্ষণ পরই সত্যি হল।
মুঘল রোডে পীর কি গলি
আমরা দেখলাম বহু স্থানীয় মানুষ বৃষ্টি উপেক্ষা করে এই দরগার চাতালে বসে প্রার্থনা করছেন।
কানাডার জলে জঙ্গলে
লিসা কখন নিজের হাতে এনে দিয়ে গেছেন জলের বোতল, আপেলের রস আর ওয়েফার। লাঞ্চ প্যাকেট খোলাই হয়নি। পড়েই রইল সেসব।