১ ৩৭ নম্বর হাওড়া খুরুট রোডের বিবেকানন্দ ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক হাঁদুদা (সুধাংশুশেখর ভট্টাচার্য) একবার মস্ত উপকার করেছিলেন। ক্লাস ফাইভেই তিনি বলেছিলেন, 'পরের মুখে ঝাল না খেয়ে স্বামী বিবেকানন্দের চিঠিপত্রগুলো সোজাসুজি পড়া আরম্ভ করো, খুব কাজে লেগে যাবে। বুঝবে কত শক্ত কথা কত সহজ হয়ে যাবে। কেউ যদি বলে অকালপক্ক তাহলে বলবে, শিমুলিয়ার নরেন দত্ত তো কম বয়সেই একটু ওইরকম ছিলেন। বেদ-বেদান্তর বই কেনার আগেই তো তিনি যে ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তার নাম ‘গ্রিডি’ ক্লাব, সেখানে প্রথম যে বই কিস্তিতে কেনা হয়েছিল তার বিষয় ব্রেক বুকিং। বেদ, বেদান্ত, গীতা এসেছে অনেক পরে।'
গুরু নির্দেশ বৃথা যায়নি, ক্লাস ফাইভ এবং সিক্সেই পত্রাবলির চিঠিগুলো হজম হয়ে গিয়েছে। পরবর্তী সময়ে আমেরিকান গবেষক মেরি লুই বার্ক আজীবন গবেষণায় অনেক যুগান্তকারী সংবাদ দিয়েছেন, কাজের সুবিধার জন্যে, স্বামীকে ডিভোর্সের সুবিধার জন্যে। রচনাবলিতে লেখা হয়েছে, '... নিজেকে উদ্ধার কর নিজের দ্বারা, নিজেকে ডুবতে দিও না কখনও কারণ তুমিই তোমার পরমবন্ধু, আবার তুমি তোমার চরম শত্রু।' FON
এবার মনে পড়ছে আচমকা এক কলিংবেলের কথা। জনৈক ব্রাহ্ম অধ্যাপক বললেন, স্বামীজির ভক্তরা মনে করেন তাঁর সবচেয়ে বড় শত্রু একজন পাড়ার লোক যে বিদেশেও সন্ন্যাসীর চূড়ান্ত ক্ষতি করেছে। কিন্তু মনে রাখবেন, এই মজুমদারই রামকৃষ্ণের জয়ধ্বনি দিয়ে ইংরিজিতে বই লিখেছিলেন। শিকাগো থেকে কলকাতায় প্রিয় গুরুভাই শশী মহারাজকে বিবেকানন্দ লিখেছেন, ‘মজুমদারের লীলা শুনিয়া বড়ই দুঃখিত। দশ বৎসর আগে এখানে এসেছিল ... বড় খাতির ও সম্মান; এবার আমার পোয়া বারো। গুরুদেবের ইচ্ছা, আমি কি করিব?
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।