পর্ব-৪ ‘যা কিছু মহান সৃষ্টি, চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর!’ সাহিত্য জগতেও তার অবদান লক্ষ্যণীয়। একটু গভীরভাবে ভাবলে আর্দ্র হয়ে যায় মন। সারা পৃথিবীতে পুরুষসমাজ সৃষ্ট সহস্র রকমের বাধাবিঘ্ন অতিক্রম করে নারী কলম ধরেছেন, তরবারিও! রণাঙ্গনেও বীর নারীর দাপট, বুদ্ধি আমরা দেখেছি। ইতিহাসের পাতা আলো করে আছে তা। তেমনই বৈদিক যুগ জুড়ে বিদুষী নারীর দাপিয়ে বেড়ানো দেখেছি। কখনও কখনও পুরুষকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছেন তাঁরা। এ বিষয়ে খনা, গার্গী, অপালা, মৈত্রেয়ীর নাম আজও চূড়ান্ত প্রাসঙ্গিক। মহিলা লেখকদের স্টাইল স্টেটমেন্ট নিয়ে কথা বলতে গেলে অবশ্যই অনস্বীকার্য এঁরা। যদিও বৈদিক যুগের দ্বিতীয় পর্বে নারীদের অবস্থান দুর্বল হয়ে আসে, তার কারণও কিন্তু সামাজিক। চলন কালের নিয়মে cathat
সামাজিক। একটু বিশদে চলে যাব আমরা। বেদের রচনাকালের উপর ভিত্তি করে বৈদিক যুগকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ঋক বৈদিক যুগ ও পরবর্তী বৈদিক যুগ।
পোশাক এক্ষেত্রে আলোচনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যখনই নারী বহির্জগতে পা দিচ্ছে, তখনই পোশাকের শালীনতা একটা বড় গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। কীভাবে নারী নিজেকে তুলে ধরছেন, তা দেখার বিষয়। সভাসমিতিতে তর্কযুদ্ধে আমরা গার্গী, মৈত্রেয়ী, লোপা, অপালা, ঘোষা প্রমুখ নারীকে অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। ঋষি যাজ্ঞবল্ক্যকে বাগযুদ্ধে একপ্রকার পরাস্ত করেছিলেন গার্গী, কারণ গার্গীর শেষ প্রশ্নের উত্তর যাজ্ঞবল্ক্য দিতে সক্ষম হননি। সেই উত্তর তাঁর অজানা ছিল বলেই গার্গীকে নরম কড়া সুরে একরকম ভয়ই দেখিয়েছিলেন, 'হে গার্গী আর প্রশ্ন করো না। এরপর তোমার জিহ্বা খসে পড়বে। মুণ্ড খসে পড়বে!’ সেই বিদুষীদের পোশাকও লক্ষ্যণীয়। বক্ষদেশ কাঁচুলি দিয়ে ঢাকা থাকত, কারণ তখনও সেলাইয়ের ব্যবহার ছিল না। আর পরনে থাকত শাড়ির মতো কাপড়! সুতি ও পশমি পোশাক নারী-পুরুষ উভয়েই পরতেন। যেহেতু এই পর্বে নারীর অধিকার পুরুষের সমান ছিল, তাই গৃহবধূ বা বিদুষীদের পোশাকের মধ্যে খুব একটা ভিন্নতা ছিল না বলেই মনে করা হয়।
Denne historien er fra September 2023-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra September 2023-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।