আ র দেরি নেই! সব প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে মা দুর্গা আসছেন মর্ত্যলোকে। আর সেই নিয়ে একেবারে সাজ সাজ রব লেগেছে বাঙালির হৃদমাঝারে। বঙ্গজীবনে দুর্গাপুজোর চার্মটাই আলাদা। পুজোর জন্য আলাদা আলাদা মেনু ভাবেন সব বয়সের লোকজন। রোগ-বালাই যাই থাক না কেন, পুজোর পাতে কিন্তু কোনও আপস নয়! বিশ্বকর্মা পুজো দিয়ে খাওয়াদাওয়ার যে সূচনা হয় তা-ই চলে দশমী পর্যন্ত।
বিদেশি কায়দায় অনুপ্রাণিত আধুনিক প্রজন্মের কাছেও কিন্তু শরতের আগমনে একটা হিল্লোল ওঠে প্রাণে। মায়ের আগমনবার্তা আকাশ জুড়ে ধ্বনিত হয়। পুজোর আমেজ গায়ে মেখে সাজগোজ, ঠাকুর দেখা আর খাওয়াদাওয়ার প্ল্যান ছকতে শুরু করে তারা ওই বৈশাখ নাগাদই। আর বাঙলির যে কোনও উৎসবে খাওয়াদাওয়া একটা বড় অংশ। ঠাকুর দেখার ফাঁকে ফাঁকেই চলে খাওয়া পর্ব। তবে পুজোর খাওয়া তো আর যে সে কথা নয়। তার জন্য বিশেষ মেনু রয়েছে। সময়ও এক এক ক্ষেত্রে এক একরকম।
মিন্টির এবছর কলেজের প্রথমবর্ষ। বন্ধুদের সঙ্গে পুজোর ক’দিন বেড়নোয় তাই কোনও বাধা নেই। অতএব একটা পাকাপোক্ত প্ল্যান চাই। দিন হিসেবে ট্যুর ভাগ করেছে বন্ধুরা। ষষ্ঠীর সকালটা রেখেছে উত্তর আর পূর্ব কলকাতার জন্য। সকালবেলা বাড়ি থেকে ব্রেকফাস্ট সেরে বেরিয়ে পড়বে তারা, মিটিং পয়েন্ট বাগবাজার বারোয়ারি। সেখান থেকে কুমোরটুলি, সিমলা ব্যায়াম সমিতি, বিবেকানন্দ স্পোর্টিং ইত্যাদি দেখে চলে আসবে তেলেঙ্গাবাগান। তারপর করবাগান হয়ে কাঁকুরগাছির কয়েকটা ঠাকুর দেখবে ঠিক করেছে তারা। এরপর জমিয়ে খিদে পাবে তখন লাঞ্চ সারবে ফুলবাগানের অপু’স কিচেনে। এখানে পুজোর ভোজ শুরু হচ্ছে ১৯ অক্টোবর থেকেই। চলবে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত। রেস্তরাঁটি মাল্টি কুইজিন। তাই চীনে, মোগলাই, ইন্ডিয়ান এবং তন্দুরি সব ধরনের খাবারই পাওয়া যাবে এখানে। রেস্তরাঁর ম্যানেজারকে এই নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, পুজোয় সারাদিন ধরে ঠাকুর দেখার ফাঁকে ফাঁকে খাওয়াদাওয়া সেরে ফেলতে চায় সবাই। অতিথিদের চাহিদা ভিন্ন। কেউ হয়তো সারাদিনে ভারী খাবার খেতেই চান না। হালকা তন্দুর চিকেন বা কয়েকরকম কাবাব খেয়েই সন্তুষ্ট
Denne historien er fra October 2023-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra October 2023-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।