খে লোয়াড় বা খেলাধুলো করা লোকজনের ক্ষেত্রে বয়সকে তিনভাগে ভাগ করা হয়। ১. প্রাথমিক বয়স ১৮ বছর পর্যন্ত ২. মধ্যবয়সি ১৯-২৮ বছর ৩. খেলাধুলোর ক্ষেত্রে অন্তিম পর্যায় ২৯-৪০ বছর।
প্রাথমিক বয়সের ক্ষেত্রে খেলোধুলোয় চোট আঘাত লাগলেও সেরে ওঠার সুযোগ অনেক মসৃণ। কারণ তাঁদের পেশি, স্নায়ু, টেন্ডন সবকিছুই অনেক নমনীয় থাকে। আঘাতের ক্ষয়ক্ষতি সামলে উঠতে পারে। এই বয়সের সকলেই যে ক্রীড়া প্রশিক্ষণ কোনও শিবিরে যোগ দিয়ে পরবর্তীতে খেলোয়াড় হয়ে ওঠে, এমন নয়। কেউ হয়তো স্কুল বা বাড়িতে অবসরে খেলাধুলো করছে। তবু তাঁরাও খেলার চোটআঘাত কী করে কাটিয়ে ওঠা যায়, সে বিষয়ে ওয়াকিবহাল থাকলে আখেরে লাভই হয়। কিন্তু বয়স যত বাড়তে থাকে, ততই আঘাতপ্রাপ্ত অবস্থা থেকে সেরে ওঠার সম্ভাবনা কমে। বিশেষ করে অন্তিম পর্যায়ে চোট-আঘাত লাগলে সেরে উঠতে অনেকটা সময় লাগে। শরীরের অভ্যন্তরীন সিস্টেমও অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে সময় নিয়ে চোট সারিয়ে উঠলেও আগের মতো নিখুঁত অবস্থায় সকলে ফিরতে পারেন না। পারফরমেন্সে আঘাতের প্রভাব থেকেই যায়। বিশেষ করে গোড়ালি, কাফ, থোরাসিক, হাঁটু ইত্যাদি জায়গায় যেখানে বড় বড় পেশি রয়েছে, সেখানে আঘাতের ঝুঁকি অনেক বেশি।
This story is from the April 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the April 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়