পৃথিবীতে তিন ধরনের খাবার আছে। শর্করা, প্রোটিন ও ফ্যাট। এর মধ্যে প্রোটিনজাতীয় খাদ্য ভেঙে তৈরি হয় পিউরিন নামে ননএসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড। পরিপাকক্রিয়ায় অংশ নিয়ে পিউরিন জাতীয় খাবারও ভাঙে। সেখান থেকে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। পিউরিন নামে প্রোটিন সংবলিত খাবারও আমাদের খাদ্যতালিকায় আছে। এই প্রোটিন ভেঙেও তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। ফলে প্রোটিন এবং পিউরিন আছে এমন খাদ্য বেশি খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ে। সাধারণত ইউরিক অ্যাসিড সকলের শরীরে তৈরি হয় ও ইউরিনের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। কোনও কারণে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড বের করতে ব্যর্থ হয় কিডনি। তখন তাকে ‘হাইপার ইউরিসিমিয়া' বলে। ইউরিক অ্যাসিড বেশি বাড়লে দেহের বিভিন্ন অস্থিসন্ধিতে কেলাস তৈরি করে। তখন শরীরের জয়েন্টে ব্যথা হয় ও গেঁটে বাত বা গাউটের সমস্যা দেখা দেয়। ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে তার প্রভাব কিডনিতেও পড়ে। কিডনিতে স্টোন তৈরি হতে পারে। এমনকী, নতুন কিছু গবেষণায় জানা যাচ্ছে, দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধিতে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কাও বাড়ে।
This story is from the June 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the June 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়