• খেলাধুলো শরীরচর্চার মধ্যে পড়ে। শুধু তাই নয়, যে কোনও খেলাতেই শরীরচর্চা অপরিহার্য। এই যেমন রায়চৌধুরী পরিবার, শুধু সাহিত্যচর্চা বা সৃজনশীল কাজেই সীমাবদ্ধ নয়। এই পরিবারের এক কর্তা বাঙালি ক্রিকেটার হয়ে মাঠে ময়দানে অজস্র অবদান রেখে গিয়েছেন। তিনি হলেন সারদারঞ্জন রায়। বলা হয় তিনি বাংলার ক্রিকেটের আদি পুরুষ, স্থপতি। ইতিহাস বলে, বিশ্বে ক্রিকেটের জন্মদিন ১৫ মার্চ ১৮৭৭ সাল। এই শুভক্ষণে ইংল্যান্ড আর অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে প্রথম ম্যাচ হয়। ইতিহাসের খাতায় এই রেকর্ড লিপিবদ্ধ হয়ে যায়। ডব্লিউ জি গ্রেসের সঙ্গে। চেহারার দিক থেকেও সারদারঞ্জনের মিল ছিল ডব্লিউ জি গ্রেসের সঙ্গে। একগাল দাড়ি-গোঁফ। মাথায় পানামা ক্যাপ। সেইরকম স্টান্স। ব্যাটিং স্টাইল। ইংরেজ ক্রিকেটাররা তাঁকে বলত বাংলার ডব্লিউ জি গ্রেস। ইংরেজ প্রভাবিত এই দেশ তখন ব্রিটিশ অনুকরণে ব্যস্ত। সারদারঞ্জন কোনও অনুকরণ নয়, বরং ক্রিকেট শিখে নিয়ে সাহেবদের সঙ্গে ময়দানে লড়াই করাই উদ্দেশ্য নিয়ে খেলাটিকে আত্মস্থ করেছিলেন। সারদারঞ্জন রায়ের জন্ম ১৮৬১ সালে কিশোরগঞ্জের মসূয়া গ্রামের বিখ্যাত রায় পরিবারে। তিনি যখন ঢাকায় পড়াশোনা করতেন, কলেজেই প্রথম হাতেখড়ি হল ক্রিকেটে। কীভাবে শুরুটা হয়েছিল? তিনি লক্ষ করেছিলেন টেকনিক, বুদ্ধি আর শারীরিক কসরত যদি আয়ত্তে থাকে, তবে ক্রিকেট খেলাটা খুব কঠিন কিছু নয়। নিয়মকানুন জেনে নিয়ে তিনি নিরন্তর প্র্যাকটিস শুরু করলেন। সেই সঙ্গে ছিল শরীরচর্চা। নানারকম ব্যায়াম করা ছিল তাঁর শখ। মুগুর ভাঁজা থেকে প্যারালাল বারের কসরতসহ নানা যোগাসন তাঁর নিত্যদিনের চর্চার বিষয় ছিল। লেখাপড়াতেও ছিলেন যথেষ্ট পারদর্শী। মেধাবী ছাত্র হিসেবে স্কুলকলেজে শিক্ষকদের সমীহ আদায় করতেন।
This story is from the July 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the July 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়