• বারো গানে বর্ষযাপন-এর পরিকল্পনা মাথায় এল কীভাবে? •• প্রথমে ‘বারো গানে বর্ষযাপন’ নামটা মাথায় আসেনি। প্রতি মাসে একটা করে নতুন গান মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছিলাম। কাজটা করতে করতেই ভাবলাম যদি আলাদাভাবে না করে একযোগে তৈরি করে ফেলা যায়, তাহলে কেমন হয়? বাংলা বা ইংরেজি নতুন বছরে বড় প্রযোজনা সংস্থা অনেকগুলো প্রজেক্ট একসঙ্গে ঘোষণা করে। মনে হল আমিও শিল্পী হিসেবে এটা করতে পারি। তাই এই ১২ গানে বর্ষাপনের পরিকল্পনা। প্রতি ইংরেজি মাসের ১২ তারিখ একটা করে গান হাইলাইট করছি।
• ১২ তারিখের বিশেষ কোনও তাৎপর্য আছে? •• ১২ তারিখ একটা মাঝামাঝি সময়। ইংরেজি ও বাংলা দুটো মাসই পাওয়া যায়। সেই ভেবে এই তারিখটা বাছা। সব কটাই ভক্তিগীতি। নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রত্যেক মাসের ১২ তারিখ একটা করে অরিজিনাল গান মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি।
• বিশেষ পার্বণগুলো কি ধরার চেষ্টা করছেন? ●● • হ্যাঁ, একেকটা মাসের সিগনেচার ধরে পরিকল্পনা করা হয়েছে। জুন মাসে যেমন রথযাত্রা উপলক্ষ্যে গান নিয়ে এসেছি। জগন্নাথদেবের এই গানে মানুষের খুব সাড়াও পেয়েছি। জুলাই মাসে আবার গুরুপূর্ণিমা উপলক্ষ্যে এমন কয়েকজন গুরুকে শ্রদ্ধা জানানোর চেষ্টা করছি, যাঁরা না থাকলে আমাদের জীবন অন্ধকার। গুরুর ঋণ তো কখনও শেষ হয় না, আর একটা গানে শ্রদ্ধা জানানোও সম্পূর্ণ হয় না। তবু চেষ্টা করছি।
This story is from the 1 July 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 1 July 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।