দেখ, কোম্পানি একটা ছুটি দিয়েছে বলেই যে সেই ছুটিটা নিতে হবে, এই থিওরিতে আমি বিশ্বাস করি না। দে আনন্দ বোস ওকে বলেছিলেন ওর চোখে চোখ রেখে। এত তীক্ষ্ণ ছিল আনন্দ বোসের দৃষ্টি যে, সেই চোখের ওপর বেশিক্ষণ চোখ রাখতে পারেনি সুপ্রকাশ। ওর বলা কথার উত্তরে একটি শব্দও বলতে পারেনি।
আনন্দ বোস বলেই চলেছিলেন, মনখারাপ করলে ছুটি দেওয়ার এই নতুন পলিসিটা আমি কিছুতেই মন থেকে মেনে নিতে পারছি না। আমি মিস্টার সরকারকে অলরেডি বলেছি, এই সিদ্ধান্তটা ঠিক হয়নি। এই ছুটিটা ফিরিয়ে নেওয়া উচিত। আমাদের মতো কাজের জায়গায় মনখারাপের ছুটি বলে কোনও ছুটি হয় না। আনহ্যাপি লিভ শব্দগুলো শুনতেই হাস্যকর, রিডিকিউলাস। আর দশ দিনের ছুটি নিয়ে কারও মনখারাপ ঠিক হয়েও যায় না। কারও যদি সত্যিই মনখারাপ হয়, তাহলে তার উচিত ডাক্তার দেখানো। দ্যাট পারসন নিডস ট্রিটমেন্ট অ্যান্ড নট লিভ।
আনন্দ বোসের গলা শুনে সেদিন সুপ্রকাশের মনে হচ্ছিল রাগে যেন গরগর করছেন উনি। ওদের কোম্পানিটা ছোট। মালিক সঞ্জিত সরকার প্রায় সব বিষয়েই আনন্দ বোসের কথা শুনে চললেও এই আনহ্যাপি লিভ-এর বিষয়টা নিয়ে শোনেননি। তাই বোধহয় সেদিন রাগে ওইরকম ফুঁসছিলেন আনন্দ বোস। এই ছুটিটার বিরুদ্ধে বলেই চলেছিলেন, বলেই চলেছিলেন নানা কথা ৷ উনি একটু শান্ত হওয়ার পর সুপ্রকাশ জিজ্ঞেস করেছিল, তাহলে কি স্যর ছুটিটা আমি নেব না?
আনন্দ বোস বলেছিলেন, ছুটিটা নাও। অনেকদিন ছুটি নাওনি, নাও। মাকে নিয়ে পাহাড়ে বেড়াতে যেতে চাইছ, যাও। কিন্তু ডোন্ট টেক দিস লিভ। ডোন্ট সেট আ প্রিসিডেন্স ইন দ্য অফিস। ডোন্ট বি দ্য ফার্স্ট পার্সন টু টেক আনহ্যাপি লিভ। আর বাই দ্য ওয়ে, তোমার এত মনখারাপের কারণ কী? কী হয়েছে তোমার, খুলে বল তো।
この記事は Saptahik Bartaman の 5 October 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Saptahik Bartaman の 5 October 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
অভিনয় মঞ্চে কাপুরদের সঙ্গে মোদি
মার্লন ব্র্যান্ডো বলেছিলেন, \"মানুষ প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তেই অভিনয় করে।\" এটি সত্যি, কেননা রিসেপশনিস্ট থেকে এয়ারহোস্টেস, রাজনীতিবিদ থেকে দোকানদার—সবাই নিজেদের চরিত্রে অভিনয় করেন। সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজ কাপুর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং চলচ্চিত্রের মধ্যে গেরুয়াকরণের প্রভাব একটি অভিনয়ের মত মনে হয়েছে। সবকিছুই যেন এক নাটক—অভিনয়ের পর্দায় জীবন চলছে!
জাকিরজির পা ছুঁতে পেরেছি, আমি ধন্য
পণ্ডিত স্বপন চৌধুরীর আশি বছরের জন্মদিনে উস্তাদ জাকির হোসেনের তবলা লহরা শোনার অভিজ্ঞতা অবর্ণনীয়। সঙ্গীতে বাঁচার মন্ত্রে গভীরভাবে ডুবে গিয়ে আমি শিখলাম, বাজনা শুধু বাজানোর জন্য নয়, তা আত্মার মধ্যে ঢুকিয়ে নিতে হয়। তাঁর বাদনশৈলী প্রজন্মের পর প্রজন্মের মধ্যে বিরাজ করবে, আমি নিজেও তার প্রভাবিত।
আফশোস করা ছেড়ে দিয়েছি
২০২৪ সালটা শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের জন্য বেশ সফল ছিল। তিনি একাধিক ছবি এবং নতুন চরিত্রে অভিনয় করেছেন, বিশেষত 'দেবী চৌধুরানি' তাঁর কেরিয়ারের একটি মাইলফলক হতে চলেছে। এছাড়াও, শ্রাবন্তী আসন্ন ছবিগুলোর মাধ্যমে দর্শকদের নতুন রূপে দেখতে পাবে, যেমন 'ও মন ভ্রমণ' এবং 'বাবু সোনা'।
সাফল্যকে সরিয়ে রেখে এগিয়ে যাওয়ায় বিশ্বাসী
সম্প্রতি জি-ফাইভে মুক্তি পেয়েছে মনোজ বাজপেয়ি অভিনীত 'ডেসপ্যাচ', যেখানে তিনি ক্রাইম রিপোর্টার জয় বাগ চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ছবির চিত্রনাট্য ও অভিনয়ের প্রতি তাঁর আস্থার কথা তুলে ধরে তিনি জানান, অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় করা তার জন্য এক কঠিন অভিজ্ঞতা হলেও, গল্পের প্রয়োজনে তিনি তা করতে প্রস্তুত ছিলেন
যৌথ পরিবারের নস্টালজিয়া
৫ নম্বর স্বপ্নময় লেন’ মানসী সিনহার নতুন ছবি, যেখানে উঠে এসেছে যৌথ পরিবারের ভাঙনের গল্প। এই ছবিতে পরিবার, প্রেম, এবং সম্পর্কের জটিলতা তুলে ধরা হয়েছে। অভিনয়ে আছেন অপরাজিত আঢ্য, খরাজ মুখোপাধ্যায়, অর্জুন চক্রবর্তী, অন্বেষা হাজরা এবং আরও অনেকে।
শ্রদ্ধা
শাস্ত্রে শ্রাদ্ধকার্যের মহিমা বারবার বর্ণিত হয়েছে। ব্রহ্মপুরাণে এক কাহিনিতে বলা হয়েছে, বিষ্ণু বরাহদেব কোকাজলে পিতৃগণের শ্রাদ্ধ করেছিলেন। একদিন কান্তিমতী নামে চন্দ্রদেবীর কন্যা পিতৃগণের সম্মুখে উপস্থিত হন, যা সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ এবং শ্রাদ্ধের সূচনা করে।
হীরের খোঁজে
হারিয়ে যাওয়া হীরে ৷ সম্পাদনা: সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ৷ কমলা- গীতা-বীণা প্রকাশনী ৷৷ ২৯৯ টাকা৷ • অমিত ভট্টাচার্য
যাত্রারাজ্ঞী
আসরে বাসরে রুমা দাশগুপ্ত ৷৷ শীর্ষেন্দু মুখার্জি ৷ দে'জ পাবলিশিং (১৩, বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কল-৭৩) ৷ ৩৫০ টাকা। • অরুণ মুখোপাধ্যায়
অগ্নিযুগের পাঁচ বিপ্লবী
রাজনৈতিক জগৎ আজ সেলিব্রেটিদের দখলে, কিন্তু এক সময় দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন বিদ্বজ্জনরা। সুধীরকুমার মিত্রের ‘বাংলার পাঁচ স্মরণীয় বিপ্লবী’ বইতে বিপ্লবী কানাইলাল দত্ত, রাসবিহারী বসু, বাঘাযতীন, প্রফুল্ল চাকী এবং সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামের মহানায়কদের জীবনাবলীর এক দারুণ চিত্র এই বইয়ে।
কোজাগরী
এই গল্পের মধ্যে অতীন এক অদ্ভুত পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে। বাসে, গজদন্তী মেয়েটির সাথে সিটের জন্য বিতর্ক এবং পরবর্তীতে কেটোয়ার দিকে যাওয়ার পথে সেই মেয়েটির সঙ্গে টোটোতে আবার দেখা। নানা হাসি-মজা, ব্যঙ্গ এবং ছোটোখাটো ঝগড়ায় অতীন অস্বস্তিতে পড়লেও প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং শান্ত পরিবেশে কিছুটা প্রশান্তি লাভ করে।