অ কালবার্ধক্য ঠেকানোর উপায় কে না খোঁজে? মুখের ভাঁজ, দাগ সব মুছে যৌবন ধরে রাখতে কে না আগ্রহী? বার্ধক্য আসবে, সকলেই জানেন। তবু তার আসার পথটা ত্বরান্বিত না করে যদি একটু যত্নআত্তি করে যৌবনের পরশ থাকে মুখেচোখে, তা মন্দ কী! মুখচ্ছবি সুন্দর থাকলে মনও থাকে খুশি। মানসিকভাবে বুড়ো হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে না।
বুড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক কসমেটোলজিস্ট রেশমা বানু জানালেন, বয়স বেড়ে যাওয়া একটা প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তাকে আমরা চাইলেও কেউ পুরোপুরি আটকাতে পারব না। কিন্তু বয়সের আগেই বুড়িয়ে যাওয়া তো ঠেকাতে পারি। সেই পথেরই সন্ধান রয়েছে কসমেটিক সায়েন্সে। কীভাবে? তাঁর কথায়, ‘বয়স বেড়ে যাওয়ার দুটো পথ। একটা হচ্ছে ‘ইনট্রিনসিক', যেটা শরীরের ভেতরে জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আর একটা হচ্ছে ‘এক্সট্রিনসিক’, যেটা পরিবেশ ও জীবনযাত্রা এবং বাইরের নানা বিষয়ের উপরে নির্ভরশীল। এই দ্বিতীয় দিকটিকেই আমরা কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। সেই প্রক্রিয়াটা কীরকম? রেশমা বললেন, 'প্রথম যেটা আমাদের করতে হবে, সেটা হচ্ছে সান প্রোটেকশন-এর ব্যবহার। এটা ভীষণ জরুরি। নিয়মিতভাবে করা উচিত। সূর্য থেকে বাঁচতে প্রয়োজনমতো কাপড় দিয়ে মুখ ঢাকা, লং স্লিভ
This story is from the July 2024 edition of Sukhi Grihakon.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the July 2024 edition of Sukhi Grihakon.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।