ভারতের জনগণ সংবিধান ও গণতন্ত্রকে রক্ষা করেছে। দেশের বঞ্চিত ও দরিদ্র জনগোষ্ঠী তাঁদের অধিকার রক্ষায় ‘ইন্ডিয়া’র পাশে দাঁড়িয়েছেন— সাংবাদিক সম্মেলনে আরও দু'-একটা কথা বলে ছয় মিনিটের বক্তৃতা শেষ করলেন রাহুল গান্ধী। মুখে কাঁচাপাকা খোঁচা খোঁচা দাড়ি, গায়ে সাদা রঙের সাধারণ একটা পোলো টি-শার্ট, হাতে ধরা ভারতের সংবিধানের পকেট সংস্করণ। ঘড়ির কাঁটা তখন ছ'টার ঘর ছুঁই-ছুঁই। ভারতের জনগণের কাছে ততক্ষণে ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল মোটামুটি পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। বোঝা যাচ্ছে, এনডিএ তিনশোর কাছাকাছি আসন পেলেও সমস্ত ওপিনিয়ন এবং এটি পোলের পূর্বাভাসকে ভুল প্রমাণ করে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। অন্য দিকে, সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়ে চমকপ্রদ ফল করতে চলেছে ‘ইন্ডিয়া’ জোট, যার সবচেয়ে বড় শরিক ভারতের জাতীয় কংগ্রেস। রাহুলের চোখে-মুখে গভীর ক্লান্তির ছাপ টেলিভিশন ক্যামেরায় ধরা পড়ছিল। একই সঙ্গে কংগ্রেসের প্রধান সেনাপতির শরীরী ভাষায় এবং তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় উচ্চারিত প্রতিটি শব্দে গভীর আত্মপ্রত্যয়ের উপস্থিতিও টের পাওয়া যাচ্ছিল স্পষ্ট। এবং সেটাই স্বাভাবিক। যে-প্রবল প্রতিপক্ষকে অবধ্য বলে ভাবতে শুরু করেছিল দেশের অনেকেই, সেই প্রতিপক্ষকে রণক্ষেত্রে পরাজিত করতে না-পারলেও, তাদের পায়ের নীচের মাটি টলিয়ে দিতে পেরেছে যে-জোট, তার অন্যতম প্রধান স্থপতি যে তিনিই।
Bu hikaye Desh dergisinin June 17, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Desh dergisinin June 17, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
অসুরক্ষিত এক চিকিৎসা ক্ষেত্র
স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিকৃত ভাবনা এবং দর্শনের আকাশে নিশাচর হিসেবে চিকিৎসা মাফিয়াদের উদ্ভব এবং বিকাশ।
‘ধ্রুপদী’ হল বাংলা ভাষা এ
কটা সঙ্গত প্রশ্ন উঠতে পারে ধ্রুপদী ভাষার সংজ্ঞার্থ কী? এর কী আদৌ কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ আছে?
ইজ্রায়েল-গাজা-প্যালেস্টাইন, ইরান ও সৌদি আরব, লেবানন—মধ্যপ্রাচ্যের অশান্তি ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে।
ইজরায়েলের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে এবং সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহে ভারত ইজরায়েলের কাছ থেকে সমর্থন পায়। তবে, ভারত প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকেও সমর্থন জানিয়ে এসেছে।
আমাদের রক্তকণিকারা আলোয় মাতে
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গান শ্রোতাকে নিয়ে যায় অনন্তসাগরমাঝে, করুণ সুরে বাজতে থাকে চরণতলচুম্বিত পন্থবীণা।
উৎসবের অন্ধকার
সময় কখন কার হাত দিয়ে অলক্ষ্মী তাড়িয়ে লক্ষ্মীর আসন গড়ে দেয়, কেউ তা জানে না। শুধু আশা, শ্মশানের ছাইভস্ম — চেতনা, ভালবাসা, আদর্শ ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সুধাধারায় ধুয়ে যাক। পশ্চিমবঙ্গবাসী শান্তি, স্বস্তি, নিরাপত্তা, শিক্ষা ও সমৃদ্ধি নিয়ে স্থিত হোক।
লক্ষ্মীশ্রী ও লক্ষ্মীনিবাস পাঁচালি
বাঙালিদের ব্যবসা করা নিয়ে আজ যতই ব্যঙ্গের তির ছুটে আসুক না কেন, বাঙালিরা সপ্তডিঙা নিয়ে ব্যবসা করতে বেরিয়ে পড়েছিল, বাংলার ইতিহাস-সাহিত্য, সেই প্রমাণ দিয়েছে একাধিকবার।
পান্থজন ও তাঁর সখা
নতুন পথের খোঁজে অক্লান্ত এই পথিক জীবনসায়াহ্নে পৌঁছেও পড়তে চাইছেন কবিতায় আধুনিকতার কম্পাস!
সিদ্ধার্থ জাতক
নিজে ঈশ্বর মানতেন না, কিন্তু মানুষ তাঁকেও ঈশ্বর বানিয়ে ছেড়েছে। তাঁর জন্মস্থল নিয়েও সীমানার এ পারে ও পারে রশি টানাটানি; ডলার-ইয়েন-এর মায়া বড় কম নয়।
দৃশ্য ও অনুভূতির রেখমালা
দর্শককে নিজের গভীর অভ্যন্তরের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয় বিড়লা একাডেমির এই প্রদর্শনী।
বিপ্লব, ব্যতিক্রম ও বাস্তব
তিনটি সাম্প্রতিক নাট্যালোচনা। তাতে এক্সপেরিমেন্টাল কাজ যেমন আছে, তেমনই আছে সাহিত্যনির্ভর গল্পও।