থিয়েটার কি কখনও দর্শনের বিকল্প হয়ে উঠতে পারে? থিয়েটার বিষয়টাই যে আদতে দর্শন, তা নিয়ে কোনও সংশয় হয়তো-বা নেই। কিন্তু গ্রিক ফিলোসোফিয়া (“জ্ঞানের প্রতি ভালোবাসা') অনুপ্রাণিত যে-বীক্ষণ, সেই প্রাচীন কাল থেকে আজ পর্যন্ত বিশ্বসত্তার প্রকৃতিকে অনুধাবন তথা বিশ্লেষণ করতে চেয়ে এসেছে—সেই ‘দর্শন’ (যা মূলত আগ্ৰহী মানব অস্তিত্ব, চেতনা ও মূল্যবোধের ক্রমপ্রসারিত জগৎ নিয়ে)-কে যথাযথভাবে প্রতিস্থাপিত করতে পারে কি থিয়েটার?
কিং লিয়ার থেকে ওয়েটিং ফর গোডো অবধি অনেকানেক নাট্যাভিনয়ই ইতিহাসের বিভিন্ন সময়বিন্দুতে প্রায় সে কাজটাই করে এসেছে। কিন্তু এমন কোনও প্রদর্শনের কথা এই পর্যালোচকের অন্তত জানা ছিল না, যেখানে অভিনীত নাট্যের প্রায় সমগ্র উপস্থাপনাটিকেই একটা নিপুণ ছলনা (কিংবা অছিলা) বলে মনে হতে পারে, যেখানে নাট্যের মায়াদর্পণে চরিত্রের পরিবর্তে দর্শকমানসে ভেসে ওঠে অনন্ত নক্ষত্ররাজি (‘শূন্যে অনন্ত গগনে / ধ্যানমগ্ন মহাশান্তি; নক্ষত্রমণ্ডলী/ সারি সারি বসিয়াছে স্তব্ধ কুতূহলী/ নিঃশব্দ শিষ্যের মতো।” – ‘ব্রাহ্মণ’, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) — সৃষ্টিরহস্যকে ভেদ করতে বদ্ধপরিকর নাট্যদর্শকও ততক্ষণে পরিবর্তিত ‘দার্শনিক'-এ।
Bu hikaye Desh dergisinin August 02, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Desh dergisinin August 02, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
অসুরক্ষিত এক চিকিৎসা ক্ষেত্র
স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিকৃত ভাবনা এবং দর্শনের আকাশে নিশাচর হিসেবে চিকিৎসা মাফিয়াদের উদ্ভব এবং বিকাশ।
‘ধ্রুপদী’ হল বাংলা ভাষা এ
কটা সঙ্গত প্রশ্ন উঠতে পারে ধ্রুপদী ভাষার সংজ্ঞার্থ কী? এর কী আদৌ কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ আছে?
ইজ্রায়েল-গাজা-প্যালেস্টাইন, ইরান ও সৌদি আরব, লেবানন—মধ্যপ্রাচ্যের অশান্তি ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে।
ইজরায়েলের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে এবং সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহে ভারত ইজরায়েলের কাছ থেকে সমর্থন পায়। তবে, ভারত প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকেও সমর্থন জানিয়ে এসেছে।
আমাদের রক্তকণিকারা আলোয় মাতে
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গান শ্রোতাকে নিয়ে যায় অনন্তসাগরমাঝে, করুণ সুরে বাজতে থাকে চরণতলচুম্বিত পন্থবীণা।
উৎসবের অন্ধকার
সময় কখন কার হাত দিয়ে অলক্ষ্মী তাড়িয়ে লক্ষ্মীর আসন গড়ে দেয়, কেউ তা জানে না। শুধু আশা, শ্মশানের ছাইভস্ম — চেতনা, ভালবাসা, আদর্শ ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সুধাধারায় ধুয়ে যাক। পশ্চিমবঙ্গবাসী শান্তি, স্বস্তি, নিরাপত্তা, শিক্ষা ও সমৃদ্ধি নিয়ে স্থিত হোক।
লক্ষ্মীশ্রী ও লক্ষ্মীনিবাস পাঁচালি
বাঙালিদের ব্যবসা করা নিয়ে আজ যতই ব্যঙ্গের তির ছুটে আসুক না কেন, বাঙালিরা সপ্তডিঙা নিয়ে ব্যবসা করতে বেরিয়ে পড়েছিল, বাংলার ইতিহাস-সাহিত্য, সেই প্রমাণ দিয়েছে একাধিকবার।
পান্থজন ও তাঁর সখা
নতুন পথের খোঁজে অক্লান্ত এই পথিক জীবনসায়াহ্নে পৌঁছেও পড়তে চাইছেন কবিতায় আধুনিকতার কম্পাস!
সিদ্ধার্থ জাতক
নিজে ঈশ্বর মানতেন না, কিন্তু মানুষ তাঁকেও ঈশ্বর বানিয়ে ছেড়েছে। তাঁর জন্মস্থল নিয়েও সীমানার এ পারে ও পারে রশি টানাটানি; ডলার-ইয়েন-এর মায়া বড় কম নয়।
দৃশ্য ও অনুভূতির রেখমালা
দর্শককে নিজের গভীর অভ্যন্তরের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয় বিড়লা একাডেমির এই প্রদর্শনী।
বিপ্লব, ব্যতিক্রম ও বাস্তব
তিনটি সাম্প্রতিক নাট্যালোচনা। তাতে এক্সপেরিমেন্টাল কাজ যেমন আছে, তেমনই আছে সাহিত্যনির্ভর গল্পও।