এ কজন বিখ্যাত তাঁর থিওরি অব রিলেটিভিটির জন্য। আবিশ্বের বিজ্ঞানীমহল তাঁকে কুর্নিশ করে রোজ। ৪ মার্চ, ১৮৭৯ জার্মানির উলমা শহরে জন্ম। একেবারে সাদামাঠা, ক্লাসে পিছিয়ে পড়া মস্তিষ্কের ছেলে যে বিজ্ঞানের নবজন্ম দেবে এ কথা ভুলেও ভাবেননি তাঁর বাবা-মা। তিনি অ্যালবার্ট আইনস্টাইন। আর একজন ধুরন্ধর রাজনীতিবিদ। কুটনীতি ও রাষ্ট্রশাসনে অনায়াস তাঁর গতিবিধি। পেয়েছেন সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার। পরে রাজনীতির দিকে ঝোঁক। মার্কিন ও বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে গণ্য করা হয় তাঁকে। তিনি উইনস্টন চার্চিল।
তৃতীয় জন আবার গাছ থেকে আপেল খসে পড়তে দেখেই চিন্তাশীল মগজকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বকে জানালেন মাধ্যাকর্ষণ বলের উপস্থিতি। ১৬৪৩-এর ৪ জানুয়ারি লিংকনশায়ারে হতদরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম নেওয়া ছেলেটা জন্মের আগেই হারায় তার বাবাকে। নাম আইজ্যাক নিউটন। চতুর্থ যিনি, তিনি বন্দিত পপ, রক, জ্যাজ, ব্লুজ, গসপেল ঘরানার সঙ্গীতের জগতে। ১৯৫০-এর ১৩ মে জন্ম নেওয়া ছেলেটি ছোটবেলা থেকেই সুর আর তাল নিয়ে নানা পরীক্ষানিরীক্ষা করত। সাত সুরের সরগম দিয়েই একদিন সঙ্গীতের দুনিয়াকে উপহার দিল চিরাচরিত ধারার বাইরে বেরনো গান। তিনি স্টিভ ওয়ান্ডার!
T । এককথায় ‘ওয়ান্ডার’ এঁরা সকলেই। আর পাঁচজনের থেকে এগিয়ে অন্য আকাশ ভেবেছেন বইকি! তবে এঁদের মধ্যে মিল আর এক জায়গায়। এঁরা প্রত্যেকেই ‘প্রি-ম্যাচিওর বেবি’। অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের বেশ কিছু আগেই এঁরা জন্ম নিয়ে ফেলেছেন। অথচ বুদ্ধি, চিন্তন ও মননে এঁরা মাত দিয়েছেন স্বাভাবিক সময়ে জন্মানো শিশুদের।
এদিকে প্রি-ম্যাচিওর সন্তানদের নিয়ে সমাজে চিন্তা, শঙ্কা ও দ্বিধার শেষ নেই। ধরে নেওয়াই হয়, প্রি-ম্যাচিওর সন্তান মানেই তার জীবন আর পাঁচজনের মতো স্বাভাবিক হবে না। হয় তার বৌদ্ধিক বিকাশে ঘাটতি থাকবে, নয়তো অন্য কোনও ভারী অসুখে ভুগবে সে। ক্ষীণজীবী হয়ে মৃত্যুর দিকেও এগতে পারে সেই সন্তান। তাই প্রি-ম্যাচিওর বার্থের কথা শুনলেই ঠান্ডা স্রোত নেমে যায় অভিভাবকদের শিরদাঁড়া বেয়ে। অথচ বিশ্বের ইতিহাসে কালে কালে এমন অনেক প্রি-ম্যাচিওর বেবিই আছে, যারা দিব্য সুস্থ জীবনযাপন করছে। তাহলে প্রি-ম্যাচিওরিটি নিয়ে কি এই ভয় অমূলক? একেবারে ভ্রান্ত?
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin August 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin August 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়