উপোসে ওজন হ্রাস? প্রথমেই একটা কথা বলব— পুরোপুরি না খেয়ে উপোস করা একেবারেই উচিত নয়। কারণ উপোস করলে আমাদের বডি মেটাবলিজম একেবারে কমে যায়। সেক্ষেত্রে শরীরের অভ্যন্তরে নানা ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। লিভার, কিডনির ক্ষতি হতে পারে মুখে কুটোটি না কাটলে। তবে ফলের রস, নুন চিনি জল, ডাবের জল পান করেও এক ধরনের উপোস হয়। জল নির্ভর এমন উপোস সপ্তাহে বড়জোর দিন বা ২ দিন করা যেতে পারে। তবে সেটা করতে গেলেও আগের দিন রাতে সুষম খাদ্য খেয়ে তবেই করতে হবে। এমনকী যখন উপোস ভাঙা হবে তখনও সুষম খাদ্য খেয়েই তা করতে হয়। এখন অনেকেই বলবেন, আমাদের বাঙালি বাড়িতে মা-ঠাকুমারা তো এখনও সপ্তাহের দু’টো-তিনটে দিন পূজা-অর্চনায় উপোস করে কাটান। কই তাদের তো কিছু হয় না। দেখুন সঠিক খাদ্যগ্রহণের অভাবে শরীরে নেতিবাচক প্রভাব পড়বেই। আর তার ফলে দেখা দিতে পারে ইলেকট্রোলাইটস-এরও ঘাটতি। এমনকী হাইপোগ্লাইসেমিয়া হওয়ার আশঙ্কাও খুব বেড়ে যায়। এই কারণেই উপোস করে রোগা হওয়া কখনওই উচিত নয়। আরও একটা বড় সমস্যা হল, উপোস করার পরেই উপোসী ব্যক্তি খিদের চোটে একসঙ্গে অনেকটা খাদ্য খেয়ে নেন। এছাড়া উপোস করে থাকার কারণে শরীরে খাদ্য ঢুকলেই দ্রুত ওই খাদ্য শরীর শোষণ করে নেয়। ফলে উপোস করে থাকার কারণে যে পরিমাণ ওজন কমে তা পুনরায় মাত্রাতিরিক্ত খাদ্যের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে যায়। এই কারণেই উপোস করে ওজন কমানো উচিত নয়।
ওজন ঝরাতে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং-এর প্রধান শর্ত হল, সারাদিনে দু’বার খাদ্য খাওয়ার বাঁধাধরা রুটিন। প্রতি সপ্তাহে ২ দিন করে দু’মাস এই রুটিন মেনে চললে ওজন কমে। তবে সকলে ইন্টামিটেন্ট ফাস্টিং অনুসরণ করতে পারেন না। হার্ট, লিভার, কিডনি, সুগার, রক্তের কোনও অসুখ সহ অন্যান্য যে কোনও ধরনের শারীরিক সমস্যায় ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং অনুসরণ করা যায় না। এমনকী যাঁদের আদর্শ দৈহিক ওজনের সামান্য বেশি ওজন থাকে (৫-৬ কেজি), তাঁদেরও ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করার প্রয়োজন নেই।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin August 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin August 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
পুষ্টিগুণে শীতের সেরা ১০ শোক
বাঙালির অন্যতম প্রিয় শাক। ভিটামিন এ, বি, সি থাকেই। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণযুক্ত।
কোন রোগে কী কী শাক বাদ?
শাকের একটি উপকরণ ‘বিষ্টম্ভী’। যা থেকে ‘অ্যাবডোমিনাল ফুলনেস' বা পেট ফাঁপার মতো সমস্যা আসে।
কোন লেবুর কী গুণ?
লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবল কুমার মাইতি
মেদ কমাতে লেবু
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎ বিকাশ কর মহাপাত্র
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
লেবু কি ক্যান্সার আটকায়?
পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে অম্লফল কেন খাবেন?
পরামর্শে জেবি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরি।
কোন ফল ও সব্জি খাবেন?
বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।