মা -ধুরী। নামটা শুনলেই চোখে ভেসে ওঠে হাওয়ায় ভেসে | যাওয়া এলোমেলো চুল, উজ্জ্বল কমলা পোশাকে লাস্যময়ী অভিনেত্রী। সত্যিই তো, মাধুরী মানেই আমাদের মনে যে মাধুরী দীক্ষিতের ছবি ভেসে ওঠে। গুগলেও তাই মাধুরী লিখলেই নায়িকার ছবি ভেসে ওঠে। তবে এই লেখাটি দীক্ষিতের নয়, কানিতকরের। তাঁর জীবনটাও অবশ্য সিনেমার থেকে কম কিছু না।
ডাঃ মাধুরী কানিতকর ভারতীয় সেনার অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল। পুনিতা অরোরা ও পদ্মা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর তিনিই তৃতীয় মহিলা যিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ‘থ্রি স্টার র্যাঙ্ক’ পেয়েছেন। অবসর গ্রহণের আগে তিনি চিফ অব ডিফেন্স স্টাফের অধীনে ইন্টিগ্রেটেড ডিফেন্স স্টাফের (মেডিক্যাল) ডেপুটি চিফ ছিলেন। সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর মহারাষ্ট্র ইউনিভার্সিটি অব হেলথের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে অবদানের জন্য পেয়েছেন ‘পরম বিশিষ্ট সেবা পদক’, ‘অতি বিশিষ্ট সেবা পদক’, ‘ বিশিষ্ট সেবা পদক’। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সায়েন্স, টেকনোলোজি ও ইনোভেশন অ্যাডভাইসরি কাউন্সিলেরও সদস্য ছিলেন কানিতকর।
এ তো গেল মাধুরীর অ্যাচিভমেন্টের কথা। কিন্তু এই জায়গায় এসে পৌঁছানোর পথটা? সেটা কিন্তু মোটেও সোজা ছিল না। ১৯৬০ সালের ১৫ অক্টোবর কর্ণাটকের ধারওয়াদে জন্ম মাধুরীর। তাঁর ঠাকুরদা, ঠাকুমা দুজনেই চিকিৎসক ছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই পরিবারের আশা ছিল, মাধুরীও সেই পথেও হাঁটবেন। হাঁটলেনও। তবে এমনভাবে, যেটা তাঁর পরিবারের পক্ষে মেনে নেওয়া খুব একটা সহজ ছিল না। মাধুরী ছোট থেকেই অসম্ভব মেধাবী আর জেদি। ছোট থেকেই রোমাঞ্চ তাঁকে টানত। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কাজ করার রোমাঞ্চ আর ডাক্তার হওয়ার বাসনা, এই দুইকে সঙ্গী করে হঠাৎ একদিন পৌঁছে গেলেন পুনের আর্মড ফোর্স মেডিক্যাল কলেজে (এএফএমসি)। পরীক্ষা দিলেন এবং পাশও করলেন।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়