ই নহেলারই ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমার সর্বোৎকৃষ্ট ও বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা। ইনহেলার নির্ভরতার মধ্যে ভুল কিছু নেই। তবে বেশি মাত্রায় নির্ভরতা অনেক ক্ষেত্রেই মানসিক বিষয়। সুগারের বেলাতেও ইনসুলিন শুনলেই আমরা ভয় পাই, কিন্তু প্রথম থেকে ইনসুলিন দিয়ে চিকিৎসা রোগীর উপকারই করে। অ্যাজমার ইনহেলারের বিষয়টিও তেমনই। সকলের আগে বোঝা উচিত একজন রোগীর ইনহেলার কখন লাগে। তবেই তার নির্ভরতার ভালো-মন্দ নিয়ে আলোচনা করা যাবে।
ইনহেলার কখন লাগে? রোগীর ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা প্রথমে খুবই প্রয়োজন। রোগীর ইতিহাস, পারিবারিক ইতিহাস, অন্যান্য অসুখ (বিশেষ করে অ্যালার্জিঘটিত অসুখ), শারীরিক সমস্যা ইত্যাদি দেখে অসুখটিকে যাচাই করতে হয়। এছাড়া ঋতুভেদে বা ভোররাতে অসুখটি বাড়ছে কি না, তাও দেখতে হয়। ক্লিনিক্যালি পরীক্ষা করলে দেখা হয় রোগীর বুকে স্প্যাজম আছে কি না। কিছু রক্ত পরীক্ষা থেকেও দেখা হয় রোগীর রক্তে ইওসিনোফিল বা ইমিউনোগ্লোবিউলিন ই বাড়ছে কি না, সেগুলো দেখা হয়। বেশিরভাগ অ্যাজমা রোগীর ক্ষেত্রে রক্তে এই দুই উপাদান বাড়ে। এছাড়াও সবচেয়ে কার্যকর পরীক্ষা পালমোনারি ফাংশন টেস্ট (পিএফটি)। এই পরীক্ষার সময় রোগীকে ফুঁ দিতে বলা হয়। তারপর ইনহেলার দিয়ে ফের ফুঁ দিতে বলা হয়। দেখা যায়, এই দুই ফলাফলে বিস্তর ফারাক। ইনহেলার নেওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই ফুঁ দেওয়ার মান অনেক উন্নত হয়েছে। ফলে বোঝা যায় বিডিআর পজিটিভ। এই বিডিআর পজিটিভ হলেই ধরে নেওয়া হয় রোগী অ্যাজমায় আক্রান্ত।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin November 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin November 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়