এক অদ্ভুত সময়ের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে এই গল্প। ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি। ১৮৫৭-এর সিপাহি বিদ্রোহের পর ইংরেজ বিরোধী আগুনে ঘি পড়ছে ধীরে ধীরে। দ্রুত বদলে যাচ্ছে রাজনৈতিক সমীকরণ। এই পরিস্থিতিতে বঙ্গবাসীকে সঙ্কটে ফেলতে শুরু করে কয়েকটি রোগ।
‘ফের বাড়ছে করোনার প্রকোপ'— এই খবর কানে এলে এখন যেমন আতঙ্ক হয়, সেই সময় বঙ্গবাসীর ত্রাস ছিল কলেরা, ম্যালেরিয়ার মতো রোগগুলি। বর্তমানের অত্যন্ত ‘স্বাভাবিক’ এই রোগগুলিই তখন ছিল প্রাণঘাতী। এদের সঙ্গে লড়াই করা, চিকিৎসা করানোর মতো অর্থনৈতিক সামর্থ্য ছিল না মানুষের। এই সময় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ালেন এক বাঙালি। স্বল্পমূল্যে তৈরি করলেন কিছু আয়ুর্বেদিক ওষুধ।
ম্যালেরিয়া, কলেরার মতো জটিল রোগগুলির যম হয়ে উঠল ওই ওষুধ। ভারতবর্ষের প্রাচীন চিকিৎসাশাস্ত্রের অন্যতম প্রধান অঙ্গ ছিল আয়ুর্বেদ। আত্রেয়, সুশ্রুত, চরক, বাগভট্ট সংহিতা এর অন্যতম প্রামাণ্য নথি। গাছপালা থেকে যে জটিল সমস্ত রোগ নিরাময় সম্ভব, তা বুঝতে ভুল করেননি সে যুগের মানুষ। তাই নিত্য চলত আয়ুর্বেদ চর্চা। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের প্রতি সাধারণ মানুষেরও ছিল অগাধ বিশ্বাস, ভরসা। চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়নের বিবর্তনের পাশাপাশি বিবর্তিত হয়েছে আয়ুর্বেদ শাস্ত্র। লেখার শুরুতে যে সময়ের কথা বলছিলাম, সে সময় গাছগাছালির প্রতি অগাধ ভরসা ছিল মানুষের। ডাক্তারের পরিবর্তে মানুষ অধিক ভরসা করতেন আয়ুর্বেদের উপর। প্রধানত বাড়ির অন্দরমহলের সদস্যদের জন্য আসতেন বৈদ্যরা। তাঁদের আয়ুর্বেদিক টোটকা কাজে লাগত গৃহবধূ তথা রক্ষণশীল মহিলা সমাজের। পাশাপাশি অ্যালোপ্যাথি ও হোমিওপ্যাথির চড়া দামের বাজারে আয়ুর্বেদই হয়ে উঠেছিল রোগ নিরাময়ের অন্যতম প্রধান মাধ্যম। অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল পরিবারের কর্তারাও আয়ুর্বেদের দ্বারস্থ হতেন। বঙ্গবাসীর সুস্থ থাকার অন্যতম হাতিয়ার ছিল আয়ুর্বেদ। সে সময় কলকাতার বুকে থাকতেন একজন বাঙালি। বাড়িতে ভেষজ ওষুধ ও গাছপালা পরীক্ষানিরীক্ষা করেই তাঁর সিংহভাগ সময় কাটত। -
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়