স্বা বাস্থ্যকর এবং সম্ভবত পুষ্টিকর ডেজার্ট হল সেই খাদ্য, যা মিষ্টি খাদ্যের প্রতি দুর্বার আকর্ষণকে তৃপ্ত করে, আবার যার মধ্যে ক্যালোরির মাত্রাও থাকে সামান্য। সমস্যা হল ভারতীয় খাদ্যাভ্যাসে ১০০ গ্রাম ডেজার্টে ক্যালোরির মাত্রাই থাকে ৪৫০ থেকে ৫০০ ক্যালোরি! তবে যখন আমরা স্বাস্থ্যকর শব্দটি যোগ করব, তখন ক্যালোরির মাত্রা অন্তত অর্ধেক করতেই হবে। আমরা আজকের স্বাস্থ্যকর ডেজার্টের আলোচনায় তেমনই কিছু খাদ্য নিয়ে আলোচনা করব।
১. মিষ্টি আলুর হালুয়া: এই হালুয়া তৈরির সরঞ্জাম অতি সহজেই মেলে। হালুয়া বানাতে প্রয়োজন হবে ২৫০ গ্রাম মিষ্টি আলু বা রাঙা আলু, লো ফ্যাট মিল্ক ৫০০ এমএল, ৫ গ্রাম ঘি, দুটো এলাচের গুঁড়ো, এক চিমটে হলুদ, কয়েকটি কাজু, আমন্ড ও কিসমিসের টুকরো।
প্রণালী: প্রথমে একটি পাত্রে জল নিয়ে রাঙা আলুর টুকরোগুলিকে সেদ্ধ করে নিন। আলু সেদ্ধ হয়ে গেলে জল ঝরিয়ে স্ম্যাশ করে নিন। এবার গ্যাসে কড়াই বসিয়ে ঘি দিন। ঘি গরম হলে দিন আলু। এবার শুকনো শুকনো করে আলু ভেজে নিন। দিন এক চিমটে মতো হলুদ। এরপর দিন এলাচ গুঁড়ো৷ যোগ করুন দুধ। দুধ ও আলু ফুটতে দিন। খুন্তি দিয়ে নাড়তে থাকুন ক্রমাগত। একসময় দুধ শুকিয়ে যাবে ও আলু এবং দুধ ঘন হয়ে উঠবে। এই অবস্থাতে কড়াইয়ে দিন কাজু, কিসমিস ও আমন্ডের টুকরো। ব্যস তৈরি হয়ে গেল আপনার স্বাস্থ্যকর ডেজার্ট।
ট কেন স্বাস্থ্যকর: প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে রাঙা আলুতে। ইনফ্ল্যামেশন কমে। রাঙা আলু খেলে জরা রোধ করতেও উপযোগী। রোধ করতে পারে একাধিক ক্যান্সার।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়