নার্ভাস সিস্টেম মানুষের শরীরে বিভিন্ন রকম অঙ্গ আছে। অঙ্গগুলি একত্রে কাজ করে তৈরি করে সিস্টেম। এই ধরনের কতগুলি সিস্টেম আবার শরীরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। উদাহরণ হিসেবে শ্বাসতন্ত্র, পরিপাকতন্ত্র ইত্যাদির কথা বলা যায়। মানবদেহে এমন ন'টি সিস্টেম আছে, যার মধ্যে স্নায়ুতন্ত্র বিশেষভাবে উল্লেখের দাবি রাখে। নিউরোলজিক্যাল সিস্টেমের মাধ্যমে আমরা পারিপার্শ্বিক পরিবেশে যে পরিবর্তন হচ্ছে তা জানতে পারি। আবার সেই পরিবর্তনের জন্য, আমার কী করার দরকার তাও আমরা ওই নার্ভাস সিস্টেমের কারণেই বুঝতে পারি। নার্ভাস সিস্টেমের কাজ হল একজন ব্যক্তিকে তাঁর বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে সচেতন করা। অর্থাৎ একজন ব্যক্তি এই মুহূর্তে যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন সেই জায়গাটা কেমন, উষ্ণ না শীতল, আরামদায়ক নাকি কষ্টকর, দৃশ্যমান নাকি অন্ধকার, শব্দময় নাকি নিঃস্তব্ধ, তাঁর নিজের অবস্থান থেকে বাকি বস্তুর অবস্থান কোথায় তার সম্পর্কে জানা যায়। এমনকী আমাদের শরীরের মধ্যেও কী পরিবর্তন হচ্ছে ও তার জন্য কী করা দরকার, তাও জানায় নার্ভাস সিস্টেম। শরীরের বিভিন্ন সিস্টেমের কার্যকলাপের সমন্বয়ও নার্ভাস সিস্টেমের কাজ। স্নায়ুতন্ত্রের দুটি প্রধান অংশ হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র যা মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ড দিয়ে গঠিত।
অপরটি হল, পেরিফেরাল স্নায়ুতন্ত্র যা মেরুদণ্ড থেকে শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে থাকে। কেন্দ্রীয় নার্ভাস সিস্টেমের এই সব অংশের মাধ্যমে আমাদের অনুভূতি, স্মৃতি, শিক্ষা, আবেগ, মেজাজ, আচার আচরণ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রিত হয়। এই হল আমাদের মনের বহিঃপ্রকাশ। আর পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেমের মাধ্যমে বাইরে থেকে যে খবর মেলে, তার পিছনে দায়ী থাকে সেনসরি নার্ভ। সেই খবরের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া হয় মোটর নার্ভের মাধ্যমে। সেনসরি ও মোটর নার্ভের সমস্যার জন্য হয় নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডার বা স্নায়ুরোগ।
নিউরোলজিক্যাল ডিজিজ নিউরোলজিক্যাল ডিজিজ বা স্নায়ুগত অসুখে, সেনসরি এবং মোটর নার্ভের সমস্যা হয়। আমরা বাইরে থেকে যে খবর পাই, তার পিছনে দায়ী থাকে সেনসরি নার্ভ। আর তার সঙ্গে সমন্বয়ে যে স্নায়ু সিস্টেম কাজ করে তাকে বলে মোটর নার্ভ। সেনসরি এবং মোটর নার্ভের সমস্যা নিয়ে নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডার হয়।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin May 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin May 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়