গঠনগতভাবে আঁশফল লিচুর সমগোত্রীয়। এর আর এক নাম কাঠ লিচু। আঁশফলের গাছ বেশ বড় বৃক্ষজাতীয় ; । এতে থোকায় থোকায় ফল হয়। গোলাকৃতি ফলের খোসার ভিতরে সাদা নরম অংশ খাওয়া হয় আর একদম ভেতরে থাকে কালো রঙের বীজ। ফলটি মাঝামাঝি কাটলে ঠিক চোখের মতো দেখায়। তাই একে ‘ড্রাগনস আই ফ্রুট' বলে।
এই ফলে প্রায় ৭২ শতাংশ জল। গরমে এই ফল খেলে ডিহাইড্রেশন কমে। প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি পেতে চাইলে প্রতিদিন একটি করে আঁশফল খাওয়া উচিত। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বাড়ে, তেমনই কোষ-কলায় কোলাজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ফলে ক্ষতস্থান নিরাময় করে, দাঁত ও মাড়িকে সুস্থ রাখে।
আঁশফল অ্যান্টি এজিং এজেন্ট। তাই ব্রণ, রিংকলস ও ফাইন লাইন কমিয়ে ত্বককে টানটান রাখে। ত্বকের রুক্ষ এবং নির্জীবভাব দূর করে। পিগমেন্টশন, দাগছোপ দূর করে। ত্বককে দীপ্তিময় করে তোলে। আঁশফলের আয়রন ও ভিটামিন সি অ্যানিমিয়া কমাতে সাহায্য করে। এতে রক্ত সংবহন প্রক্রিয়া উন্নত হয়।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin August 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin August 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়