• ইদানীং সবসময় আপনাকে শীর্ষ চরিত্রে দেখা যাচ্ছে। আপনাকে ঘিরে ছবি বা সিরিজের গল্প লেখা হচ্ছে। কেমন লাগছে? ●● • আমি এটাকে অনেক বড় দায়িত্ব হিসাবে দেখি। এই উচ্চতায় পৌঁছতে অনেক সময় লেগেছে। তবে দেরিতে হওয়ার মধ্যে কোনও অন্যায় দেখি না। আমার অনেক কিছু শেখার প্রয়োজন ছিল। নিজের অভিনয় শৈলী থেকে ছবির ব্যবসায়িক দিক সবকিছু বোঝা আর শেখার প্রয়োজন ছিল। অনেক কিছু ধীরে ধীরে শিখেছি এখনও শিখে চলছি। সবমিলিয়ে দারুণ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। ব্যস, উপরওয়ালার আশীর্বাদে এভাবেই যেন কাজ করে যাই।
• কেরিয়ারের শুরুর দিকে আপনাকে আপনার ওজনের জন্য অনেক কটুকথা শুনতে হয়েছিল। আপনি কি সেই মেয়েদের উদাহরণ হিসাবে নিজেকে তুলে ধরতে চান, যাঁরা বডি শেমিংয়ের সঙ্গে ক্রমাগত লড়াই করে চলেছেন? আমি আমার জীবনকে এখন উপভোগ করছি। তবে উদাহরণ হতে চাই না। কারণ এটা অনেক বড় দায়িত্বের কাজ। আজ আমি সফল, কাল অসফলও হতে পারি। একজন শিল্পী হিসাবে ভালো কাজ করে যেতে চাই। আর এই চিন্তাধারা থেকে আমি ‘ডবল এক্সএল ছবিটা বানিয়েছিলাম।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 19 November 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 19 November 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।