• সাত বছর আগের চরিত্রটিকে আবার পর্দায় জীবন্ত করলেন। কাজটি কতটা কঠিন ছিল? •• সাত বছর পর ‘দৃশ্যম’-এর সিক্যুইলকে পর্দায় আনা একদম সঠিক সিদ্ধান্ত। আমার অভিনীত চরিত্রটিও এই সাত বছরে আরও পরিণত হয়ে উঠেছে। অভিজ্ঞতা আর সময়কে কাজে লাগিয়ে অভিনয়টা করেছি। খুব একটা কঠিন মনে হয়নি।
• অজয় দেবগণের মতো তারকার সঙ্গে আবার কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন? ●● খুবই ভালো অভিজ্ঞতা। উনি এমন এক অভিনেতা যিনি সেটে সকলের সঙ্গে সহজে মিশে যান। সাত বছর আগে ‘দৃশ্যম’ ছবির শ্যুটিংয়ে আমার প্রথম শটের সময় খুব নার্ভাস ছিলাম। এত বড় অভিনেতার সঙ্গে কাজ করছি তাই ভয় ছিল যে কোনও সংলাপ যেন ভুল না বলে ফেলি। আমার জন্য যেন রিটেক না হয় এই ভয় তাড়া করছিল। তাই আমি দ্রুত শট দিচ্ছিলাম। নিশি স্যার (নিশিকান্ত কামাত) আমাকে বলেন ধীরে সুস্থে শট দিতে। উনি বলেন আমি পাঁচ বার রিটেক দিলেও অজয় স্যারের কোনও অসুবিধা নেই। আর অজয় স্যার নিজে বলেছেন, শান্তভাবে শট দিতে। সাত বছর পর ‘দৃশ্যম টু’ ছবির শ্যুটিংয়ের সময় আমরা সবাই আবার এক হই। তখন মনে হচ্ছিল না মাঝে সাতটা বছর কেটে গেছে। আমাদের মধ্যে একই এনার্জি ছিল।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 03 December 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 03 December 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।