এবার হয়তো ২৪ ঘণ্টায় আর একদিন হবে না। তা বাড়তে বাড়তে একসময় ২৫ ঘণ্টা হয়ে যেতে পারে। ভাবছেন এমন আবার হয় নাকি। যত সব আজগুবি কথা। কিন্তু সেরকমই দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা হঠাৎ এমন কথা বলতে শুরু করেছেন কেন? তাঁদের মতে, আজ থেকে কোটি কোটি বছর আগে পৃথিবীতে ২৪ ঘণ্টায় একদিন হতো না। সেই সময় ১৩ ঘণ্টারও কম সময়ে একদিন হতো। কিন্তু তা ক্রমেই বাড়তে বাড়তে ২৪ ঘণ্টায় এসে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এমনটা হল কীভাবে? এর মূল কারণ হল চাঁদ। চাঁদের থেকে পৃথিবীর দূরত্ব
ক্রমশ বাড়ছে। অর্থাৎ চাঁদ পৃথিবীর থেকে ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে। অবশ্য সাধারণভাবে বোঝার উপায় নেই দিনের গড় দৈর্ঘ্য ধীরে ধীরে বাড়ছে। এখন প্রশ্ন হল চাঁদের সঙ্গে পৃথিবীর দূরত্ব বৃদ্ধিতে দিনের সময় বেড়ে যাবে কেন? তাছাড়া পৃথিবীর সঙ্গে চাঁদের দূরত্ব বাড়ছেই বা কীভাবে?
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 1 April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 1 April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।