কয়েকদিন আগেও রাহুল গান্ধী তথা নেহরু পরিবারকে কটাক্ষ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রশ্ন তুলেছিলেন- ‘দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নেহরুর নাম না নিলে কারও মাথা খারাপ হয়ে যায়, অথচ নেহরু যদি এতই ভালো তাহলে এই পরিবার তাঁর পদবি ব্যবহার না করে গান্ধীর পদবি ব্যবহার করে কেন?’ অবশ্য সেদিন বলে নয় নেহরু পরিবারের পরবর্তী প্রজন্ম কেন নেহরুর বদলে ‘গান্ধী’ পদবি ব্যবহার করে তা নিয়ে প্রায়শই প্রশ্ন তুলে নেহরু বিরোধীরা বিড়ম্বনায় ফেলতে চান এঁদের। ১৯৪২ সালের ৬ মার্চ ঘোষণা হল ইন্দিরা-ফিরোজের বিয়ে হবে আনন্দভবনে ২৬ মার্চ রামনবমীর দিনে। যদিও এর দু’সপ্তাহ আগেই ‘দ্য লিডার’ খবরের কাগজে নেহরু কন্যা ইন্দিরার এনগেজমেন্টের খবরটা বেরিয়েছিল একেবারে প্রথম পাতায়। একজন হিন্দু ব্রাহ্মণ কন্যার সঙ্গে একজন পার্সির বিয়ে হতে চলেছে। এই বিয়ের বিরোধিতা করে রীতিমতো শাসিয়ে তখন বেশ কিছু চিঠি এসে পৌঁছয় গান্ধীজি এবং জওহরলাল নেহরুর কাছে।
ওই পরিস্থিতিতে নেহরু অনুভব করেন, এবার এই বিষয়ে প্রেস বিবৃতি দেওয়া প্রয়োজন। তিনি বিবৃতি দিয়ে বলেন, ‘আমার কন্যা ইন্দিরার সঙ্গে ফিরোজ গান্ধীর এনগেজমেন্টের কথা একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে। এই ব্যাপারে আমার কাছে বহু লোক জানতে চাওয়ায়, ওই রিপোর্টটি সঠিক বলেই জানাচ্ছি। বিয়েটা ব্যক্তিগত এবং ঘরোয়া ব্যাপার যা মূলত দু’জনের এবং আংশিকভাবে তাদের পরিবারের চিন্তার বিষয়। তবুও জনগণের সঙ্গে আমার যোগাযোগের কথা ভেবে আমার উচিত বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী এবং সাধারণভাবে আমার উপর যাঁরা আস্থা রাখেন সেই জনগণকেও এটা জানানো।'
র পাশাপাশি নেহরু বলেছিলেন, 'মহাত্মা গান্ধী, যাঁর মতকে জনগণের ক্ষেত্রেই শুধুমাত্র নয়, আমার নিজের ব্যক্তিগত বিষয়েও গুরুত্ব দিয়ে থাকি, তিনি এই প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছেন। আমার পরিবারের সদস্য এবং আমার স্ত্রীর পরিবারের সদস্যরাও সম্মতি দিয়েছেন।' গান্ধীজি নেহরুকে জানিয়েছিলেন, সেবাগ্রামে এই বিয়ের আয়োজন করা যেতে পারে, তাহলে তিনি নিজে উপস্থিত থেকে নবদম্পতিকে আশীর্বাদ করবেন। তবে পরিবারের সদস্যরা চাওয়ায় শেষমেশ এলাহবাদের বাড়ি থেকেই বিয়ে ঠিক হয়।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 15 April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 15 April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।