• শহরের উষ্ণতম দিনে প্রেম করা সহজ না কঠিন? বিক্রম: শহরের উষ্ণতম দিনে প্রেমে পড়াটা সহজ ছিল। ঋতবান এবং অনিন্দিতা দুটো সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী মানুষ একে অপরের প্রেমে পড়ে। সেই দিক থেকে ছবির প্রেমটা খুবই বাস্তবধর্মী। তবে এবছর শহরের উষ্ণতা যে পরিমাণে কষ্ট দিচ্ছে সেটা নিয়ে কথা চলতেই পারে। সোলাঙ্কি: এই গরমটা একদম ভালো লাগছে না। অসহ্য।
বিক্রম: সেই কারণেই আমাদের সিনেমার নামটা সার্থক হয়েছে। | সোলাঙ্কি: দিন দিন যেভাবে তাপমাত্রা বাড়ছে তাতে ছবি মুক্তির দিন শহরের উষ্ণতম দিনই হবে। গল্প শুনেই আমি প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। ব্যক্তিগতভাবে কলকাতার সবকিছুকে ভীষণ ভালোবাসি। এই শহর আর প্রেম নিয়ে তৈরি ছবিটা তাই আমার কাছে খুবই স্পেশাল। বিক্রম: (হাসতে হাসতে) আর যখন আমি কাজ করছি শুনেছে তখন তো না করার প্রশ্নই নেই।
সোলাঙ্কি: আসলে যারা আমাদের মতো কলকাতায় বড় হয়েছে, এখানে প্রেম করেছে, শহরটাকে ভালোবেসেছে তারা সবাই রিলেট করতে পারবে।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 24 June 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 24 June 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।