• প্রযোজনার চ্যালেঞ্জ কেমন উপভোগ করলেন? •• সত্যি বলতে ‘টিকু ওয়েডস শেরু’ ছবিটা তৈরি করতে আমার সমস্যা হয়নি। মনে হয় না এর থেকে ভালো ইউনিট আমি পেতাম। এই ছবির গল্প দু’জন মানুষের রোমাঞ্চকর ভালোবাসার কাহিনি নিয়ে। খুব বেশি চরিত্র নেই। শ্যুটিং শিডিউলও খুব একটা লম্বা ছিল না। অভিনয় করতে গিয়েই দেখেছি, প্রযোজকদের সবসময় তারকাদের মেজাজের উপর নির্ভর করতে হয়। তার উপর বাজেটের মধ্যে ছবিটা শেষ করতে পারা যাবে কি না সেই চাপও থাকে। এসব কোনও চাপই আমার ছিল না। কারণ নওয়াজ স্যার (নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি) অন্যান্য তারকাদের মতো নন। সেটে দেরি করে আসা বা ডেট নিয়ে সমস্যা এসব কোনও কিছুই ওঁর ধাতে নেই। আর অবনীত কৌর নতুন মুখ। পরিচালক সাই কবীর শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও ছবির কাজ সময়ে শেষ করেছিলেন। তাই সবমিলিয়ে দারুণ অভিজ্ঞতা।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 1 July 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 1 July 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।