পুরাকালে ভাগীরথী নদীর তীরে দধীচি ঋষির আশ্রম ছিল। ঋষির গুণবতী স্ত্রী প্রাতিথেয়ী অত্যন্ত বুদ্ধিমতী ছিলেন। ঋষি দধীচি প্রত্যহ গৃহ ও আশ্রম সেবার পর নিষ্ঠাভরে অগ্নিসেবা করতেন। তিনি আচারশীল, সত্যবাদী ছিলেন। তাঁর প্রিয় মহাপ্রাজ্ঞ স্ত্রীকে নিয়ে নিত্য নতুন তপস্যায় নিযুক্ত থাকতেন। ঋষির চরিত্র প্রভাবে সেই আশ্রমের চারধারে কোনও দৈত্য-দানব প্রবেশ করতে পারত না। আশ্রমে বৃক্ষ, লতাপাতা থেকে সকল প্রাণীকে নিয়ে ঋষি বাস করতেন।
উি একদিন হঠাৎ দধীচির আশ্রমে রুদ্র, আদিত্য, অশ্বিনীকুমার, ইন্দ্ৰ, বিষ্ণু, যম, অগ্নি প্রমুখ দেবতা উপস্থিত হলেন। তাঁরা তখন সদ্য দৈত্যদের পরাজিত করে আনন্দিত। দেবগণকে একত্রে আশ্রমে উপস্থিত দেখে ঋষি দধীচি আনন্দিত হলেন। সমাদরে আহ্বান করলেন তাঁদের। দেবগণ ঋষিকে বারংবার প্রণিপাত করে বললেন, ‘হে ঋষিবর, আপনার মতো মহান দেবতুল্য মানুষ থাকতে এ জগতে আমাদের কোনও বস্তু দুর্লভ হতে পারে? আপনাকে দেখে আমরা তৃপ্ত।' দধীচি ও প্র ঋষি দেবতাদের কথা শুনে আনন্দিত হয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে দেবগণ, আপনাদের হঠাৎ আগমনের কারণ জানতে ইচ্ছে করছে।'
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 15 June 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 15 June 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।