কাশ্মীর উপত্যকার রাজনীতিকদের অভিযোগ, তিনি 'বিজেপির দালাল'। অথচ, জেল থেকে 'মুক্ত' হতেই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিশানা করে বাক্যবাণে বিদ্ধ করেছিলেন বারামুলার সাংসদ ইঞ্জিনিয়ার আবদুল রশিদ। জবাবে এনসি-কংগ্রেস-সিপিএম একযোগে জানিয়েছে, সবই নাটক !
আসলে পুরোপুরি বদলে গিয়েছে জম্মু–কাশ্মীরের ভোট-ছবি। এবারের ভোটের প্রধান আকর্ষণ জামাত। জম্মু-কাশ্মীরে জামাত-ইসলামি (জেআই) শেষবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিল ১৯৮৭ সালে। বিধানসভার সেই ভোট এখনও কারচুপির জঘন্যতম নিদর্শন বলে চিহ্নিত। সেই ভোটে জামাত লড়েছিল মুসলিম ইউনাইটেড ফ্রন্টের ব্যানারে। মুসলিম ইউনাইটেড ফ্রন্ট ভোট পেয়েছিল ১৮.৯ শতাংশ। তাদের চেয়ে মাত্র ১ শতাংশ বেশি ভোট পেয়ে | কংগ্রেস জিতেছিল ২৬টি আসন, ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) পেয়েছিল ৪০টি আসন। এনসি পেয়েছিল প্রায় ৩৩ শতাংশ ভোটারের সমর্থন। পরে জামাত যোগ দিয়েছিল হুরিয়ত কনফারেন্সের সঙ্গে। ডাক দিয়েছিল ভোট বর্জনের। ENGINEER RASHID
একসময় নিষিদ্ধও ঘোষিত হয়। জামাত-ইসলামি। কেন্দ্রীয় সরকারের বয়ানে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী' সংগঠন বলে চিহ্নিত। তাই এখনও নিষিদ্ধ। সম্প্রতি সেই নিষেধাজ্ঞা বাড়ানো হয়েছে ২০২৯ সাল পর্যন্ত।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 28 September 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 28 September 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।