তোরাঞ্জ মেহতা বর্তমানে 'ডি বিয়ার্স ফরএভারমার্ক'-এর বিপণনের প্রধান (ভারতে)। ব্র্যান্ডের কৌশল, পরিকল্পনা, গ্রাহক বিভাজন সহ ভারতে ব্র্যান্ডের জন্য বিপণনের সমস্ত দিক পরিচালনা করেন তিনি। তোরাঞ্জ ২০১২ সালে ডি বিয়ার্স-এ যোগদান করেন এবং কিছুদিনের মধ্যেই বিপণন পরিচালকের পদ অলংকৃত করেন। তোরাঞ্জ তাঁর টিম-এর সঙ্গে ভারতীয় উপভোক্তাকেন্দ্রিক এমন প্রোগ্রাম চালু করেছেন, যা বিশ্বব্যাপী সাফল্যের সম্ভাবনা ক্রমশ বাড়িয়ে দিচ্ছে।
মার্কেটিং, অর্গানাইজড রিটেইলিং এবং সেলস ম্যানেজমেন্টে ২২ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে তোরাঞ্জের। সেইসঙ্গে তিনি একজন ম্যানেজমেন্ট প্রফেশনাল। লাক্সারি এবং লাইফস্টাইল মার্কেটিং-এর আন্তর্জাতিক বাজার বিষয়ক বিশেষ জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর।
মুম্বইয়ের সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি-র (বিএ) পর, মুম্বইয়ের নার্সি মঞ্জি ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ থেকে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ-এ (মার্কেটিং) স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন তোরাঞ্জ। ভালোবাসেন বেড়াতে। স্কুবা ডাইভিং-এ বিশেষ স্বীকৃতি রয়েছে তাঁর। এক মেয়ের সফল মা হিসাবেও গর্বিত তোরাঞ্জ।
Bu hikaye Grihshobha - Bangla dergisinin March 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Grihshobha - Bangla dergisinin March 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
জাতপাতের বিভাজন বিপজ্জনক
ভাগ করলেই ভুগতে হবে\" স্লোগানটি আজকাল বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে, কিন্তু এটি কাদের বিভক্ত করছে এবং কাকে ভুগতে হবে, তা স্পষ্ট নয়। জাতপাতের ভিত্তিতে বিভাজন আজও সমাজে চলমান। এমনকি শিশু জন্মের পর থেকেই জাতির ভিত্তিতে চিহ্নিত করা হয়, যা দেশের জন্য বিপদজনক। ব্রাহ্মণদের তৈরি পরিকল্পনার ফলস্বরূপ, জাতপাতের বিভাজন এখনও সমাজের সব স্তরে বিরাজমান। যদিও সংবিধান সকলের সমান অধিকার দেয়, তথাপি আজও জাতপাতের ভেদাভেদ চলছে। এই বিভাজন শুধু সামাজিক শান্তিকে নষ্ট করে না, বরং সাধারণ মানুষের জীবনকে আরও কঠিন করে তোলে।
বিশ্বরূপ
শিল্পকর্মের মর্যাদা: ২০০০ বছর আগে রোমান নাট্যকারদের হাস্যরসাত্মক নাটক আজও মঞ্চে প্রদর্শিত হচ্ছে, যা সারা বিশ্বে সাড়া ফেলে। ‘আ ফানি থিং হ্যাপেন্ড’ এমন একটি নাটক, যা ইউরোপ ও আমেরিকায় মঞ্চে আসলেই জনপ্রিয়তা পায়। যদিও সেই সময়ের পোশাক এখন পরা হয় না, তবে নাটকটির আবেদন অটুট। আলাদা কিছু করুন: আপনার হেয়ারস্টাইল এমন হওয়া উচিত, যা আপনাকে পার্টির কেন্দ্রে নিয়ে আসবে। চুল আসল বা নকল যাই হোক না কেন, নিউ ইয়র্কের বিউটি প্রোগ্রামে যেমন মডেলরা নতুন কিছু করেছেন, আপনিও সেই পথ অনুসরণ করতে পারেন। প্রচেষ্টা মন্দ নয়: ইজরায়েল ও হামাসের যুদ্ধের কারণে মুসলমান ও ইহুদিদের মধ্যে বিভেদ আরও বাড়ছে। অনেক খ্রিস্টানও এই সংঘর্ষে অসন্তুষ্ট। তবে কিছু মুসলিম মহিলা আমেরিকায় ইহুদিদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন। যদিও ফলাফল অজানা, তবুও এই প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়।
বিয়ের পোশাক
বিয়ের রীতি, অনুষ্ঠান ইত্যাদিতে কিছু পরিবর্তন স্বীকার করে নিলেও, পোশাকের পরম্পরাকে বাঙালি দূরে ঠেলে দিতে পারেনি। তাই, আজও বাঙালিরা তাদের আদরের কন্যাকে বিয়ের আসরে দেখতে চান পারম্পরিক পোশাকে। এই বিষয়ে আলোকপাত করছেন সুরঞ্জন দে।
বিবাহিত জীবনকে সফল করে তোলার উপায়
সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য এমন মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা উচিত, যার সঙ্গে মনের মিল আছে এবং পছন্দ-অপছন্দগুলো মিলবে। শুধু কি তাই? আছে আরও অনেক বিষয়। আর সেই খুঁটিনাটি বিষয়গুলি তুলে ধরছেন সুরঞ্জন দে।
রূপ সমস্যা
আমার গলা ও ঘাড়ে কালো দাগ রয়েছে। কীভাবে পরিষ্কার রাখব? ঘাড় ও গলার যত্নে মধু ও লেবুর মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন। এটি দাগ হালকা করে এবং ত্বক উজ্জ্বল করে তোলে। এছাড়াও, স্নানের সময় লেবু ঘষলে ভালো ফল পাওয়া যায়। সপ্তাহে ২-৩ দিন এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। আমার ত্বক খুব স্পর্শকাতর এবং ব্রণের সমস্যা আছে। তুলসী, নিম পাউডার, কমলালেবুর রস ও কাঁচা দুধ মিশিয়ে একটি ফেস প্যাক তৈরি করুন। এটি ত্বক পরিষ্কার রাখতে ও ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। চোখের নীচে কালো দাগ কমাতে বাদাম তেল বা আলুর রস ব্যবহার করুন। এগুলো ডার্ক সার্কল হালকা করতে কার্যকর। আমার ত্বকের রং শ্যামলা। ফরসা করতে লাল চন্দন, মুলতানি মাটি, কাঁচা দুধ ও কেসরের প্যাক ব্যবহার করুন। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। মেচেতার দাগ দূর করতে টম্যাটোর রস, দই ও লেবুর মিশ্রণ ব্যবহার করুন। এটি ত্বকের দাগ হালকা করে। ভ্রূ-র রোম সাদা হলে রাত্রে ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে ভ্রূ মালিশ করুন। ডায়েটে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার রাখুন। সানবার্ন ও ডার্ক স্পট্স কমাতে দই ও লেবুর রস মিশিয়ে লাগান। এছাড়া লাল চন্দন পাউডার ও মুলতানি মাটির প্যাক কার্যকর।
সন্তানকে শৈশবেই শেখান সামাজিকতা
ছোটো থেকেই যদি বাচ্চাকে সামাজিক হয়ে ওঠার শিক্ষা দেওয়া হয়, তাহলে সে ভবিষ্যতে সুফল পাবে। এই বিষয়ে মনোবিদদের বক্তব্য এবং পরামর্শ তুলে ধরছেন সুরঞ্জন দে।
একচ্ছত্র সাহিত্য আকাদেমি
এই দীর্ঘ বর্ণনায় নিধিরাম বাঁড়ুজ্যের চরিত্র ফুটে উঠেছে এক রম্য ও স্যাটায়ারিক ঢংয়ে। নিধিরাম একজন বোহেমিয়ান কবি ও লিটল ম্যাগাজিনের সম্পাদক, যার জীবন চালিত হয় সৃজনশীলতা আর বুদ্ধির খেলা দিয়ে। তবে তিনি একদিকে নিঃস্ব, অন্যদিকে প্রচুর খেয়ে বাঁচার ধান্দায় থাকেন। তাঁর ভাবসাব, পোশাক, আর আচরণে যেন আধুনিক বাঙালির এক বিদ্রূপাত্মক চিত্র। তাঁর কথাবার্তায় থাকে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, কিন্তু বাস্তবতায় সবটাই যেন গোঁজামিল। বিল্টুর সঙ্গে তাঁর কথোপকথন ও দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড হাস্যরসের মোড়কে তুলে ধরে জীবনের নানা বাস্তব সংকটকে। আপনি চাইলে এই গল্পকে আরও সংক্ষিপ্ত করে ছোট বর্ণনায় চাইছেন, কীভাবে নির্দিষ্ট করবেন সেটা জানাবেন কি?
একচ্ছত্র সাহিত্য আকাদেমি
আপনার গল্পটি চমৎকার এবং সৃজনশীল! এটি নিধিরাম বাঁড়ুজ্যের জীবনযাপন, তাঁর রসবোধ, এবং তাঁর লিটল ম্যাগাজিনের পেছনের হাস্যরসাত্মক চালচিত্র তুলে ধরেছে। ছোট্ট করে এই গল্পের সারমর্ম দেওয়া যেতে পারে এভাবে: নিধিরাম বাঁড়ুজ্যে একজন ছাপোষা বাঙালি কবি এবং লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদক। তাঁর জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে মিশে আছে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ, রসবোধ আর কিছুটা ভণ্ডামি। যজমানি পেশা ছেড়ে কবিতা ও সাহিত্যকেই জীবনের পথ হিসেবে বেছে নেওয়া নিধিরামের চরিত্রে ফুটে ওঠে মধ্যবিত্ত বাঙালির সংস্কৃতিপ্রেম ও দৈনন্দিন হাস্যকর অভ্যাস। তাঁর লিটল ম্যাগাজিনের পিছনে যেমন সৃষ্টিশীলতা, তেমনই জড়িয়ে থাকে পেট চালানোর কৌশল। নিধিরাম এবং তাঁর সঙ্গী বিল্টুর মজার কথোপকথন যেন প্রতিটি বাঙালির জীবনের এক টুকরো ছবি। আপনার এ লেখা হাস্যরস ও রম্যগদ্যের এক অনন্য উদাহরণ। 😊
বিয়ের আগে beauty routine
বিয়ের আগে সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পেতে চান সব্বাই। তাই, বিয়ের দিন ঠিক হওয়ামাত্র একটা বিউটি রুটিন তৈরি করে নিন। রইল পরামর্শ।
স্মরণীয় হয়ে থাক বিয়ের অনুষ্ঠান পর্ব
সামাজিক ভাবে বিয়ের অনুষ্ঠান করতে গেলে, কিছু দায়দায়িত্ব ভালো ভাবে বহন করতেই হবে। সেই দায়িত্ব যতটা সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন, অনুষ্ঠান ততই সফল হবে। বিয়ের অনুষ্ঠান পর্বকে কীভাবে স্মরণীয় করে রাখবেন, সেই বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন সুরঞ্জন দে।