CATEGORIES
فئات
ডায়াবেটিসে হােমিওপ্যাথি
সুগার মানে চিনি আর ডায়াবেটিসকে | আমরা সাধারণভাবে ‘সুগার’ রােগ হসেবে চিনি বা জানি। অপর্যাপ্ত ইনসুলিন হর্মোন নিঃসরণের কারণে বা ইনসুলিন হর্মোন রেজিস্ট্যান্সের কারণে এই রােগের সৃষ্টি হয়। আমরা অনেকেই জানি প্যাংক্ৰিয়াসের ‘আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যান্স’-এর বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন হর্মোন নিঃসৃত হয়। কোনও কারণে এই ইনসুলিন হর্মোনের স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় কাজে বাধার সৃষ্টি হলে ডায়াবেটিস হতে পারে। এই রােগ যে কেবল প্রাপ্তবয়স্কদেরই হয় তাই-ই নয়, অনেক সময় শিশুদেরও রােগ হতে পারে (জুভেনাইল ডায়াবেটিস)।
প্রেশার নিয়ন্ত্রণের আধুনিক ওষুধ
রক্তনালীর মধ্যে দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হওয়ার সময় রক্তনালীর ভিতরের দেওয়ালের উপর চাপ তৈরি হয়। এই চাপকেই বলে রক্তচাপ। দৈনন্দিন ব্যবহারের সুবিধার্থে রক্তচাপকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সিস্টোলিক ব্লাডপ্রেশার এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার। উপরের দিকের রক্তচাপকে সিস্টোলিক প্রেশার এবং নীচের দিকে প্রেশারকে ডায়াস্টোলিক প্রেশার বলে।
ব্লাড সুগার ও আধুনিক গবেষণা
পরামর্শে বেঙ্গালুরুর অ্যাপােলাে হাসপাতালের এন্ডােক্রিনােলজিস্ট ডাঃ সুদীপ পুট্টা মনােহর
সুগার ও প্রেশারের সমস্যা কেন বাড়ছে?
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ অপূর্ব মুখােপাধ্যায়
জীবনযাত্রা বদলে সুগার ও প্রেশার নিয়ন্ত্রণ
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা। লেট নাইট থেকে | ফাস্ট ফুড প্রীতি ‘বােনাস হিসেবে নিয়ে আসছে নানাবিধ রােগ-জটিলতা। ডায়াবেটিস ও উচ্চ
সুগার নিয়ন্ত্রণের আধুনিক ওষুধ
নধীন নয়। বরং ডায়াবেটিস বেশ প্রবীণ অসুখ। খ্রিস্টের জন্মের ১৫০০ বছর আগেও ডায়াবেটিস রােগের অস্তিত্ব ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া। গিয়েছে। ভারতেও ৫০০-৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ডায়াবেটিসকে মধুমেহ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এত পুরনাে অসুখ হলেও, আজ থেকে একশাে বছর আগেও এই রােগের তেমন কোনও কার্যকরী ওষুধ ছিল না। তবে কৃত্রিম ইনসুলিনের আবিষ্কার ও আধুনিক ওষুধ আসার পর ডায়াবেটিসের রােগী এখন স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। আধুনিক ওষুধগুলির একটি বিশেষত্ব হল, এগুলাে বাজারে এসেছে নিয়ন্ত্রিত এবং দীর্ঘ।
উচ্চ রক্তচাপ কমানাের সার্জারি
পরামর্শে পিজি হাসপাতালের হৃদরােগ বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ ডি পি সিনহা
ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেশারের ডায়েট
ডায়াবেটিক ডায়েট বা ব্লাড প্রেশারের ডায়েট বলে আলাদা করে কিছু হয় না। সব ধরনের খাবারই ডায়াবেটিক ও উচ্চ রক্তচাপের রােগীরা খেতে পারেন। তবে হ্যা ডায়াবেটিক রােগীকে ক্যালােরি মেপে খাবার খেতে হয়। অন্যদিকে উচ্চ রক্তচাপের রােগীর কোনওভাবেই অতিরিক্ত লবণ মেশানাে খাদ্য খাওয়া যাবে না। মুশকিল হল, বেশ কিছু খাদ্যে ক্যালােরি ও নুনের মাত্রা যথেষ্ট বেশি থাকে। তাই ডায়াবেটিসের ও প্রেশারের রােগীকে সেই ধরনের খাদ্য খাওয়া এড়িয়ে চলতে বলা হয়।
উচ্চ রক্তচাপে আয়ুর্বেদ
পরামর্শে মালদা জেলার মানিকচকের উত্তর চণ্ডীপুর সদর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের আয়ুর্বেদ মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ বিশ্বজিৎ ঘােষ
আধুনিক ইনসুলিন
পরামর্শে পিয়ারলেস হসপিটাল অ্যান্ড বিকে রয় রিসার্চ সেন্টারের এন্ডােক্রিনােলজিস্ট ডাঃ কল্যাণকুমার গঙ্গোপাধ্যায়
হাঁটু ও কোমরে ব্যথার কারণ
পরামর্শে নাইটিঙ্গেল হাসপাতালের বিশিষ্ট অস্থিরােগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইন্দ্রজিৎ সর্দার
সহজ ব্যায়ামে হাঁটু-কোমরের বাতের ব্যথা কমান
হাঁটু কোমরে ব্যথার নানা কারণ | থাকে। সহজ কিছু ব্যায়ামের মাধ্যমে সেই ব্যথাও কমিয়ে ফেলা যায়। এই আলােচনায় হাঁটু ও কোমরে ব্যথার মূল কারণ ও তা সারানাের জন্য কোন। ধরনের ব্যায়াম করলে ভালাে হয় তা নিয়ে । আলােচনা করা হল।
হাঁটু, কোমরের ব্যথায় ফিজিওথেরাপি
পরামর্শে স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন, আর জি কর হাসপাতালের প্রাক্তন ফিজিওথেরাপিস্ট এবং ইন্ডিয়ান অ্যাসােসিয়েশন অব ফিজিওথেরাপিস্টসএর প্রাক্তন সভাপতি অরূপকান্তি সাহা
ল্যাসিক সার্জারি কতটা নিরাপদ?
ল্যাসিক সার্জারির নানাদিক নিয়ে মানুষের মনে প্রচুর জিজ্ঞাসা। সেই সকল কৌতূহলের উত্তর দিলেন চক্ষুরােগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ প্রশান্ত চক্রবর্তী।
হাঁটু-কোমরের ব্যথা কমাতে ওষুধ ও ইঞ্জেকশন
এ কটু বয়স গড়ালেই এখন মানুষ হাঁটু এবং কোমরের ব্যথায় জর্জরিত হয়ে পড়ছেন। প্রায় প্রতিটি গৃহস্থবাড়িতে কেউ না কেউ এমন ব্যথায় কাবু। তবে দুঃখের বিষয় হল, বেশিরভাগ মানুষই প্রথম পর্যায়ে এই রােগের চিকিৎসা করাচ্ছেন না। ভাবছেন, বােধহয় চিকিৎসকের কাছে গেলেই সার্জারির পরামর্শ দিয়ে বসবেন। সেই ভয়ে চিকিৎসাও সেই তিমিরেই পড়ে রয়েছে। তবে সত্যি কথাটি হল, রােগের প্রাথমিক স্তরে ওষুধের মাধ্যমেই চিকিৎসা হয়। পাশাপাশি জীবন্যাত্রার পরিবর্তনও করা হয়। বিশ্বাস করুন, এভাবেই দীর্ঘদিন রােগ নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ থাকাও যায়।
মেচেতায় চিন্তা নেই
ত্বকের স্বাস্থ্য নিয়ে বেশিরভাগ মানুষই | যত্নবান হন। আর মুখের ত্বক নিয়ে তাে ‘কেয়ার’ থাকে একটু বেশিই। কিন্তু মুশকিল হল, অনেকসময় মুখের ত্বকের উপর অযাচিত কিছু সমস্যা বাসা বাঁধে। শরীরের গণ্ডি পেরিয়ে মনের উপরও এই সমস্যাগুলি নিজের ক্ষত ছেড়ে যায়। আজ এমনই একটি সমস্যা সম্বন্ধে কথা বলব। এই সমস্যার নাম মেচেতা। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এর পােশাকি নাম মেলাজমা। এক্ষেত্রে মুখের ত্বকের উপর প্যাচ দেখা দেয়। প্যাচগুলি সাধারণত গায়ের রঙের। থেকে গাঢ় হয়। মূলত গালে এই সমস্যা বেশি দেখা || এছাড়া কপাল, নাকের দুই ধার, থুতনিতে মেচেতা হয়। খুব কম সংখ্যক ক্ষেত্রে গলা এবং ঘাড়েও মেলাজমা হয়। একটা বিষয় বলা প্রয়ােজন, মেচেতা মুখের দুই দিকেই হয়। অর্থাৎ বাম এবং ডান গালে একসঙ্গে হয়। একদিকে হল আর অন্যদিকে হল না, এমনটা প্রায় হয়ই না। মনে রাখবেন, মেচেতা চুলকায় না, জ্বালা করে না, ফুলে ওঠে না। শুধু ত্বকের রঙের পরিবর্তন করে। এক্ষেত্রে ত্বকের রং পরিবর্তন মনের উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। দেখা গিয়েছে, এই সমস্যায় আক্রান্ত বেশিরভাগ মহিলাই নিজেকে নিয়ে বেশি খুঁতখুঁত করেন। এই খুঁতখুঁতে স্বভাব থেকে অবসাদে পৌঁছে যাওয়ার ঘটনাও আকছার ঘটছে। তাই এই অসুখটি নিয়ে প্রথম থেকেই সতর্ক থাকা জরুরি।
হােমিওপ্যাথিতে সারান হাঁটু ও কোমরের ব্যথা
পরামর্শে বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী
বিভিন্ন প্রকার বাতের সমস্যায় আয়ুর্বেদ
অসংযমী জীবনযাপন, বার্ধক্য, হমোনের সমস্যা, বংশগত কারণ, বিভিন্ন প্রকার রােগের প্রভাব ছাড়াও আরও অনেক কারণ থেকে বাতের সমস্যা ও সেখান থেকে হাঁটু কোমরে বাতের রােগ দেখা দিতে পারে। শুধু বয়স্করাই নন, কমবয়সিরাও এইরকম বাতের সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এক নাগাড়ে দীর্ঘদিন কম্পিউটারের সামনে। বসে কাজ করা থেকেও স্পন্ডাইলােসিস হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে। তাই অল্পবয়স থেকেই হাড়ের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। এমন ধরনের খাদ্য খাওয়া দরকার যাতে হাড়ের স্বাস্থ্য অটুট থাকে। নিয়মিত এক্সারসাইজ বা শরীরচর্চা, যােগব্যায়াম করাও প্রয়ােজন।
বাইরের খাবার এড়িয়ে চলবেন কেন
অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে বর্তমানে মহামারী পরিস্থিতি অনেকটাই আয়ত্তে। কেন এত দ্রুত মহামারী নিয়ন্ত্রণে এসেছে তা ভিন্ন আলােচনা। তবে মহামারী আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছে, ঘরের খাবার খেলে বহু অসুখবিসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। বরং বাইরের খাবারে অনেক বেশি ক্ষতিকর। তার প্রধান কারণ হল, বহু বাইরের হােটেল ও রেস্তরাঁর দীর্ঘদিনের পুরনাে তেলে রান্না করা হয়। রান্নায় ব্যবহার করা হয় প্রচুর পরিমাণে স্যস, মশলা। ফলে দেখতে ও খেতে সুস্বাদু হলেও এমন খাবার নিয়মিত খেলে আমাদের দেহের রােগ প্রতিরােধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাছাড়া কোনও ব্যক্তি দেহের পক্ষে ক্ষতিকর খাদ্য বারংবার খেলে ডায়ারিয়াতেও আক্রান্ত হতে পারেন। করােনার সময়ে বহু মানুষ বাইরের থেকে খাবার আনিয়ে খেয়েছিলেন। দেখা গিয়েছে, মহামারীর সময়ে যে সমস্ত রােগীরা হজমসংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে আসতেন, তাঁদের সমস্যার মূল উৎস ছিল সেই বাইরে থেকে আনানাে খাবার!
টেস্টে দু'টি ট্রিপল সেঞ্চুরির মালিক নজফগড়ের নবাব বীরু
সেরা হওয়ার রহস্য কী? পরিশ্রম, অধ্যবসায়, ফিটনেস, শৃঙ্খলা, খাদ্যাভ্যাস, লাে প্রােফাইল থাকা—কোনটা? যে কোনও একটি হলেই বাজিমাত, নাকি দরকার সবগুলির অসাধারণ এক কম্বিনেশন ? তিন দশকের বেশি সময় ধরে রাজ্য, দেশ ও বিদেশের অসংখ্য তারকা, মহাতারকাদের কাছ থেকে দেখেছেন বিশিষ্ট ক্রীড়া সাংবাদিক রাতুল ঘােষ। শুনুন তাঁরই মুখে স্পাের্টসস্টারদের সাফল্যের রেসিপি, নতুন বিভাগ ‘সেরা’য়।
ত্বকের অটোইমিউন অসুখের চিকিৎসা
পরামর্শে পিয়ারলেস হাসপাতাল এবং সুইস পার্ক নার্সিংহােমের বিশিষ্ট ত্বক রােগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দলবদলু ডাক্তার!
রা -স্তায় বিপুল জ্যাম। বাস একটুও নড়ছে না। জানালা দিয়ে মুখ বাড়ালাম। রাস্তা জুড়ে রােড শাে। সামনে ভােট। এখন জনসেবকদের দেখা পাওয়া জলভাত। জনগণ পুলকিত। নেতাগণ বিগলিত। আমি তােমাদেরই লােক’ | এক টাকমাথা, হাতজোড়, হাসতে-মানা নাদুসনুদুস নেতা, পাশে এক সুসজ্জিতা হাফ-নেত্রী। ডাকসাইটে নেতা আগে ঘাসে হাঁটতেন। এখন আলুপােস্তও খান নলিনীপাতায়।
চোখের আলাে
মানুষের হিতার্থে রয়েছে নানা সরকারি স্বাস্থ্যপ্রকল্প। সেইসব প্রকল্পের লাভ কী কী? সুবিধা পাওয়ার উপায় কী? খুঁটিনাটি তথ্য থাকবে এই বিভাগে। লিখছেন সুভাষ বন্দ্যোপাধ্যায়।
পাহাড়ি নির্জনতায় নিঝুম-রিকিসুম
চোখের সামনে মেঘে ভেসে থাকা অনন্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা আর শব্দ বলতে হৃৎস্পন্দন! রিকিসুম মানে এটুকুই। অপার্থিব পাহাড়ি রূপ নিয়ে রিকিসুম আসলে হারিয়ে যাওয়ার নির্বাচিত ঠিকানা! লিখেছেন সুব্রত সরকার।
গুলঞ্চ
আরােগ্য এখন হাতের কাছে। কারণ, আপনার হাতের কাছেই রয়েছে বনৌষধির ভাণ্ডার! হলুদ, তুলসী, আদা, দারচিনি, কালমেঘ, গুলঞ্চ, যষ্টিমধু সহ অসংখ্য গুণী ভেষজ শরীর-মন দুই রাখবে সুস্থ। আসুন না, এইসব নিকটাত্মীয়দের ভালাে করে চিনি আরও একবার। জানি কত কী প্রাকৃতিক গুণ আছে তাদের। শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ বনৌষধি। লিখছেন বেঙ্গল ইনষ্টিটিউট অব ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস-এর প্রিন্সিপাল-ইন-চার্জ ডাঃ লােপামুদ্রা ভট্টাচার্য।
টিকাদানে বাধা
কোভিশিল্ড, কোভ্যাকসিন সহ একাধিক টিকা চলে। এসেছে কোভিড ১৯এর বিরুদ্ধে। ভ্যাকসিনগুলি করােনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কতখানি কার্যকরী, সেই আলােচনাতেই পাড়ার চায়ের দোকান থেকে বাড়ির ড্রয়িংরুম সরগরম। আর সেই সঙ্গে রয়েছে এক শ্রেণীর মানুষের মধ্যে চরম আতঙ্ক— সাত তাড়াতাড়ি ভ্যাকসিন নেওয়া কতটা নিরাপদ, এঁরা সেটা ভেবে কূল পাচ্ছেন না! এ আতঙ্ক শুধু অল্প সময়ে তৈরি হওয়া করােনা ভ্যাকসিন নিয়েই হচ্ছে, এমনটা ভাবলে ভুল হবে। প্রায় একশাে বছর আগে কলেরার টিকা দিতে গিয়েও এই একই প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েছিলেন অণুজীবতত্ত্ববিদ ওয়ালডেমার হফকিন। তাও আবার এই শহর কলকাতায়। মানুষের ভুল ভাঙানাের জন্য সবসমক্ষে নিজেই কলেরা ভ্যাকসিন নিতে বাধ্য হয়েছিলেন এই বিজ্ঞানী।
বয়স্কদের ভয়
লিখেছেন ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের সাইকিয়াট্রি বিভাগের (পাভলভ হাসপাতাল) সহযােগী অধ্যাপক ডাঃ শর্মিলা সরকার।
কোমর ও হাঁটুর বাত রােগে আকুপাংচার ও সমন্বিত চিকিৎসা
আ -কুপাংচার চিকিৎসা শাস্ত্রে যে কোনও সন্ধির বাতের ব্যথা ‘পি সিনড্রোম’ নামে অভিহিত হয়। এর সঙ্গে সন্নিহিত পেশিতে ব্যথা, সন্ধির সীমিত সঞ্চালন ও বিকৃতির সমস্যা দেখা দেয়। আধুনিক তথা মডার্ন মেডিসিনে নির্ধারিত রােগসমূহ যথা অস্টিওআথ্রাইটিস স্পন্ডিলাইটিস, রিউম্যাটিক আথ্রাইটিস, রিউম্যাটয়েড আথ্রাইটিস ইত্যাদি চীনা আকুপাংচার চিকিৎসাশাস্ত্রে ‘পি সিনড্রোমের অন্তর্ভুক্ত। “পি’-এর অর্থ হল। ‘ছি’ বা জীবনীশক্তি ও রক্ত প্রবাহে ব্যাঘাত ঘটা এবং তার ফলে সৃষ্ট লক্ষণসমূহই হল পি সিনড্রোম। অভ্যন্তরীণ কারণ হল প্রবাহ ব্যাহত হয়ে ছি ও রক্তের ঘাটতি। আর বাহ্যিক কারণ হল পরিবেশের ক্ষতিকারক বাতাস, ঠান্ডা, আদ্রর্তা, উষ্ণতা ইত্যাদি ও আঘাতজনিত অবস্থা।
কী খেলে সন্তান পাবে সঠিক পুষ্টি?
পরামর্শে পিয়ারলেস হসপিটাল অ্যান্ড বি কে রয় রিসার্চ সেন্টারের চিফ ডায়েটিশিয়ান সুদেষ্ণা মৈত্র নাগ।
আরতি মুখােপাধ্যায়
তারকা অভিনেতাঅভিনেত্রীদের বয়স যেন বাড়তেই চায় না! চিরকৌতূহলের এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে শুরু হয়েছে বিভাগ গ্ল্যামার! এই পর্বে রইল। আরতি মুখােপাধ্যায়ের কথা। লিখছেন সুমন গুপ্ত।