ত্রিপুরার তৃষ্ণা অভয়ারণ্যের থাকার কী কোনও ব্যবস্থা আছে? ত্রিপুরা ট্যুরিজমের কী কী প্যাকেজ ট্যুর আছে? খরচ কত ? এ বিষয়ে বিশদে জানতে চাই। → তৃষ্ণা অভয়ারণ্য থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে বিলোনিয়াতে রয়েছে মুহুরি পর্যটন নিবাস ( ৮৭৩১৯-৮৭৮১৯), নন-এসি দ্বিশয্যা ঘরের ভাড়া ১,১২০ টাকা, এসি দ্বিশয্যা ঘরের ভাড়া ১,৬৮০ টাকা এবং ৬ শয্যা ঘরের ভাড়া ১,৮০০ টাকা। অগ্রিম বুকিং করে আসতে হবে।
ত্রিপুরা ভ্রমণের জন্য রয়েছে ত্রিপুরা পর্যটন উন্নয়ন নিগম আয়োজিত বেশ কয়েকটি প্যাকেজ ট্যুর। এর মধ্যে ৭ রাত ৮ দিনের এক্সপ্লোর ত্রিপুরা প্যাকেজে এসি কোচে মাথাপিছু খরচ ১৩,০০০ টাকা এবং এসি গাড়িতে মাথাপিছু খরচ ১৭,৫০০ টাকা। ৩ রাত ৪ দিনের পিলগ্রিম ট্যুরে এসি কোচে মাথাপিছু খরচ ৬,০০০ টাকা এবং এসি গাড়িতে মাথাপিছু খরচ ৭,৫০০ টাকা। ৪ রাত ৫ দিনের ইকো ট্যুরিজম প্যাকেজে এসি কোচে মাথাপিছু খরচ ৭,৫০০ টাকা এবং এসি গাড়িতে মাথাপিছু খরচ ১০,০০০ টাকা। ৩ রাত ৪ দিনের আর্কিওলজিক্যাল ট্যুরে এসি কোচে মাথাপিছু খরচ ৭,০০০ টাকা এবং এসি গাড়িতে মাথাপিছু খরচ ৯,০০০ টাকা। সবক্ষেত্রেই জিএসটি অতিরিক্ত। খুঁটিনাটি জানতে ও প্যাকেজ ট্যুর বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন ত্রিপুরা ট্যুরিজমের কলকাতা অফিসে।
ঠিকানা: ট্যুরিস্ট ইনফর্মেশন সেন্টার, ত্রিপুরা ভবন, ১, প্রিটোরিয়া স্ট্রিট, কলকাতা-৭১। 7033-2282-৫৭০৩, ৯৩৩১২-৩১৪৫৯
এবার শীতে মধ্যপ্রদেশ ভ্রমণের ইচ্ছে। একযাত্রায় তো মধ্যপ্রদেশের মতো বৃহৎ রাজ্য সবটা দেখা সম্ভব নয়। খাজুরাহো, মাঞ্জু, গোয়ালিয়র, সাঁচি, জব্বলপুর যাওয়ার ইচ্ছে। একযাত্রায় কি কানহা বা বান্ধবগড় অরণ্যও ঘুরে নেওয়া সম্ভব ? ট্রেনে যাতায়াত করব। কীভাবে ঘুরলে ভালো হয় সে বিষয়ে একটা ভ্রমণসূচি করে দিলে খুব উপকৃত হব।
Esta historia es de la edición November 2024 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición November 2024 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
জয়পুর হয়ে ভানগড় মনোহরপুর সরিস্কা
রাজস্থানের জয়পুরে ঘোরাঘুরি খাওয়াদাওয়া সেরে ভূতুড়ে দুর্গ ভানগড় দেখে সরিস্কা অরণ্য। ভানগড় থেকে সরিস্কার পথে মনোহরপুরের বাড়োদিয়া গ্রামে এক মনোরম নিশিযাপন।
শিবখোলার তীরে লিঝিপুর
কার্শিয়াং থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে লিঝিপুরে এসে গোটাদিন কাটিয়ে যেতে পারেন। যাঁরা শিবখোলার ধারে লিঝিপুরে একটা রাত কাটাতে চান, তাঁরা নদীর ধারে বসে একবেলা পিকনিকও করতে পারেন।
নাচুনে হরিণের দেশে
চিরকালের শান্তির রাজ্য মণিপুর ঢেকে গেছিল অশান্তির কালো মেঘে। এখন সেই মেঘ কেটে ধীরে ধীরে শান্তির আলো ফিরছে ক্রমশ। তবে সব জায়গা পর্যটকের জন্য উন্মুক্ত হয়নি এখনও। এই অগস্টের ভ্রমণকথা ।
বরাক উপত্যকার বনবাদাড়ে
দক্ষিণ আসামের বরাক উপত্যকার করিমগঞ্জ জেলার দসদেওয়া গ্রাম ও তার আশপাশের জঙ্গলে পাখপাখালির ভরা সংসার। পর্যটনের পরিকাঠামো গ্রামে সেভাবে গড়ে ওঠেনি, তাই পাখি আর প্রকৃতির সৌন্দর্যের টানে যাঁরা আর সব অসুবিধা তুচ্ছ মানেন, শুধু তাঁরাই যাবেন এই আরণ্যক গ্রাম ভ্রমণে।
জামনগর
শীতের জামনগর এক বিস্ময়নগরী। একদিকে রমরমিয়ে চলছে শিল্পতালুকের কর্মকাণ্ড, অন্যদিকে একের পর এক জলাভূমি অতিথি পাখিদের ভিড়ে যেন নন্দনকানন ।
তিন সংস্কৃতি-স্পর্শী স্পেনের টলেডো
সকাল সাতটায় বেরিয়েছি, ভোরের আলো তখনও ফোটেনি। বড়দিনের ছুটিতে আধঘুমে থাকা মাদ্রিদের শুনশান রাস্তা যেন হলিউডের মার্ডার মিস্ট্রি সিনেমার সেট। লাজ-মাদ্রিদ গেস্ট হাউস থেকে বড় রাস্তায় এসে বাসের পিক-আপ পয়েন্ট খুঁজলাম। টলেডো ট্যুরে আমাদের সঙ্গী দিল্লির এক ভারতীয় পরিবার। বাস ছাড়ল মাদ্রিদ থেকে, টলেডোর দিকে। পাহাড়, নদী আর ইতিহাসে মোড়া শহরটিতে পৌঁছে দেখি ইউনেস্কোর স্বীকৃত প্রাচীন নিদর্শন। সংকীর্ণ রাস্তা, সিনাগগ, ক্যাথিড্রাল আর এল গ্রেকোর শিল্পকর্ম—টলেডো যেন ইতিহাসের এক জীবন্ত জাদুঘর।
তাইগা ফ্লাইক্যাচার
তাইগা ফ্লাইক্যাচার (Taiga Flycatcher), বৈজ্ঞানিক নাম Ficedula albicilla, একটি শীতকালীন পরিযায়ী পাখি, যা মূলত ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্ব, মধ্য এবং উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে দেখা যায়। এরা ঝোপঝাড়, চাষের জমি ও ছোট গাছপালার আশেপাশে বিচরণ করে। পাখিটির গড় দৈর্ঘ্য ১১-১২ সেন্টিমিটার। প্রজননকালে পুরুষ পাখিটির গলার গেরুয়া কমলা রঙ খুব উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। স্ত্রী পাখি এবং প্রথম বছরের পুরুষ পাখির রং অপেক্ষাকৃত হালকা। এদের প্রধান খাদ্য পোকামাকড়, যা তারা মাটি, গাছ বা শূন্য থেকে শিকার করে। লেখা ও ছবি: সৌম্যজিৎ বিশ্বাস
শাতের মেলা-পার্বণ
গুজরাত পর্যটন বিভাগ প্রতি বছর রণ উৎসব বা হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসব হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে সাদা মরুভূমির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকের ভিড় বেড়ে যায়। বিলাসবহুল তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা এবং গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত, চিত্রকলা ও প্রাদেশিক খাবারের সমারোহ এই উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।
শীতের দিনে সপ্তাশেষে
/ গোবর্ধনপুর / গোপালপুর / আদিত্যপুর / পুরুলিয়ার টিকড়টাঁড়ের আড়াল কানালি /কুকি ড্যাম /জাজাহাতু /মাছকান্দা ঝরনা
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।