CATEGORIES
Categories
বিদায় সন্ধ্যা আসিল ওইঘনায়নয়নে অন্ধকার
তিনি সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়ের গুরুভাই। একসঙ্গে তালিম নিয়েছেন তিন বছর। সেইসব দিনের গল্প বললেন অজয় চক্রবর্তী
বাঙালি সাজ তাে আমার দিদিভাইকে দেখেই শেখা
নাম এক হওয়ার কারণে একটু বেশিই আদর পেয়েছেন। সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায় চলে যাওয়ার পর নিজের দিদিভাই-এর গল্প বললেন নায়িকা সন্ধ্যা রায়
বাংলাদেশের হৃদয়ের কাছের মানুষসন্ধ্যা
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজের সাধ্যমতাে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আবার বাংলাদেশও ভালবাসা ফিরিয়ে দিতে কুণ্ঠাবােধ করেনি। সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়কে হারিয়ে ব্যথিত ওপার বাংলাও
ফোনের মধ্যেই আমাদের রেওয়াজ চলত
সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়কে দেখেছেন খুব কাছ থেকে। শিল্পীর খুঁটিনাটির সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিলেন। সন্ধ্যার আটপৌরে জীবনের গল্প শােনালেন গায়কশিবাজী চট্টোপাধ্যায়
ফোনের গলা শুনেবিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছিলাম
সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায় নিজে ফোন করে আলাপ করেছিলেন, শুনতে বলেছিলেন ওঁর পছন্দের কিছু গান। সন্ধ্যা দিদিভাইয়ের স্মৃতিতে কলম ধরলেন রূপম ইসলাম
ফোনেই দিদিকে গান তােলালেন মান্নাদা
আত্মীয়তারফলে ছােটবেলা থেকেই সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়কে চিনতেন। সেই স্মৃতিই তুলে ধরলেন কল্যাণ সেনবরাট
প্লেব্যাকের জন্যই যেন তিনি তৈরি হয়েছিলেন
কীভাবে এক-একজন অভিনেত্রীর কণ্ঠে এক-একরকমভাবে গান গাইতেন সন্ধ্যা, তা বিস্মিত করে ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্তকে। >
উত্তমবাবু গানের কথা ভুলে গেলে সন্ধাদিধরিয়ে দিতেন।
বসুশ্রী’-তে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান মারফত সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম আলাপ তাঁর। পুরনাে স্মৃতি তুলে ধরলেন শাে অর্গানাইজার তােচন ঘােষ
কোলে বসিয়ে বিস্কুট খাওয়াতেন, গালটিপতেন
মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকে সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়কে দেখছেন তিনি। তৈরি হয়েছিল মা-ছেলের সম্পর্ক। প্রিয় ‘দিদিভাই’কে স্মরণ করলেন সুরকার রকেট মন্ডল।
ফিরে দেখা দুইসন্ধ্যা
১৯৭৭ এবং ১৯৭৮ || আনন্দলােকে প্রকাশিত সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়-এর দুটি সাক্ষাৎকার ফিরে দেখা।
জোরে হাসার জন্যসন্ধাদির কাছে বকুনিও খেয়েছি
গান ছাড়া আর কিছুই তাঁর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। গানের জন্য বকুনিও খেয়েছেন অনেকে। নিভৃতচারিণী অবস্থা থেকে শেষ বয়সে এসে সকলের সঙ্গে মিশে আনন্দও পেয়েছেন। সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়কে নানাভাবে পেয়েছিলেন হৈমন্তী শুক্ল
কানে কানে রূপকথাকয়
সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়ের জীবনে পাঠক কোনও বিতর্ক, কোনও উত্তেজনা খুঁজে পাবেন না। ভােরের নরম আলােয় তানপুরা নিয়ে এক সঙ্গীতসাধিকা প্রথম যে সুরে গলা মেলান, সেই প্রশান্তি খুঁজলে অবশ্যই পাবেন। সঙ্গীতশিল্পী নন, সন্ধ্যা ছিলেন সঙ্গীতযােগিনী। লিখছেন অংশুমিত্রা দত্ত
আমাদের ছুটি, ছুটি...
তাঁর নশ্বর দেহের ছুটি হয়েছে, কিন্তু তাঁর গান, সুর ছুটি নেয়নি। যতদিন বাঙালি থাকবে, ততদিন নিজের সুরের মাধ্যমেই আমাদের মাঝে থাকবেন সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়
আমারদিদি সাড়ে
চার দশক করে সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়ের ছায়াসঙ্গী ছিলেন তিনি। স্বপন মুখােপাধ্যায় বললেন দিদির গল্প!
আমাকে ডাকতেন গুণ্ডাবলে
তিনি খুব কাছ থেকে দেখেছেন। সন্ধ্যা মুখােপাধ্যায়কে। ছেলেবেলায় গান শেখানাে থেকে রান্না করে খাওয়ানাে...সন্ধ্যাপিসি’র স্মৃতিকথায় শ্যামল মিত্রর পুত্র সৈকত মিত্র
লতাজি আর বাবারগনের কেমিস্ট্রিনিয়ে মা খুব অভিমান করতেন...
সলিল চৌধুরীর মেয়ে হিসেবেনয়, লতামঙ্গেশকর-এরসঙ্গেতাঁর একটা আলাদা সখ্য গড়েউঠেছিল। বাবাকে নিয়ে বইয়ের মুখবন্ধওপ্রিয় লতাজিকেদিয়েলিখিয়েছিলেন। জানালেন অন্তরা চৌধুরী
শুভ্রতার চিরন্তন এক রূপ
সাদা ছিল তাঁর পছন্দের রং | তাই ওই রং ভিন্ন আর কোনও রংকেনিজের সঙ্গে জড়াননি কিংবদন্তি। সাদা শাড়ি, লাল টিপওহিরের দুল, এই ছিল লতা মঙ্গেশকর-এর সাজ
লতাজির গানের সুরে বাঁশিবাজাত টাইগার
ক্রিকেট ছিল তাঁদের কমন কানেক্ট। একসঙ্গে স্টেডিয়ামে বসে ম্যাচ দেখে সেটা বিশ্লেষণ করা, লতা মঙ্গেশকরের কথা উঠলে প্রথমে এটাই মনে পড়ে শর্মিলাঠাকুর-এর >
লতাপিসি, বাবার বন্ধু >
লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে অদ্ভত নৈকট্য ছিল হেমন্ত মুখােপাধ্যায়ের। সেইসব সুখস্মৃতি ভাগ করে নিলেন হেমন্ত-কন্যা রানুমুখােপাধ্যায়
লতাজিকে দেখে গান গাইতে ভুলে গিয়েছিলাম। !
প্রথমবার লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে গান গাওয়ার সুযােগ হয় ন'বছর বয়সে। কবিতা কৃষ্ণমূর্তি স্মরণ করলেন তাঁর অনুপ্রেরণাকে
লতাজিকে উপহার দিয়েছিলামবই ও প্রসাদ
সলিল চৌধুরীর সঙ্গে পরিচিতির সুবাদে তিনি পৌঁছে যান লতা মঙ্গেশকরের সুইটে। পরে মুম্বইতে লতার বাড়িতেও যান। সাংবাদিক পল্লব মিত্র শােনালেন সেই অভিজ্ঞতা
লতা: স্বর্ণ-আকরে কিছু ধূলি
মৃত্যুর পরপরই এমন বিতর্ক উঠে আসা হয়তাে শােভন নয়, তবু প্রশ্নগুলাে উঠতেই থাকে। লিখছেন শুভব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়
লতাজি আমাকে একটা নতুন নাম দেন, ‘ প্রিন্স অফ প্লে-ব্যাকসিঙ্গিং'
লতা মঙ্গেশকর-এর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল ভালবাসার, স্নেহের। বহু জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন তাঁরা। উদিত নারায়ণ-এর কথায় উঠে এল নস্ট্যালজিয়া
বাঙালি সুরকার এবং তাঁদের পরিবারের একসদস্য
হেমন্ত মুখােপাধ্যায় থেকে সলিল চৌধুরী, শচীন এবং রাহুল দেব বর্মণের সঙ্গে এক্কেবারে পারিবারিক সম্পর্ক ছিল লতা মঙ্গেশকর-এর। গান যেমন গেয়েছেন, ঝগড়াও কম হয়নি। সম্পর্কের সেইসব মিঠেকড়া গল্প বললেন সায়ক বসু >
পরানযাহা চায় লতা
মঙ্গেশকর নিভৃতে সাধনা করতেন ছবি তােলার, মিস করতেন না ক্রিকেট ম্যাচ। আর? ভালবাসতেন জুয়া! অচেনা এক লতাকে খোঁজার চেষ্টায় সুদেষ্ণা ঘােষ
রাজনীতির আঙিনায়
হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাজনীতির প্রতি ঝোঁক ছিল লতা মঙ্গেশকরের। লিখছেন সায়ম বন্দ্যোপাধ্যায়
লতা ‘দিদি
একটি পরিবারকে একা একসঙ্গে ধরে রেখেছিলেন লতা মঙ্গেশকর। বন্ধু ছিলেন, নাকি রাশ হাতে রাখা বড়দি’? লতার দিদি-সত্তার সন্ধানে অংশুমিত্রা দত্ত
দেখাহলেই জিজ্ঞেস করতেন কোথায় কোথায় রেকর্ডিংয়ের কাজ করছি...
একটি প্রতিযােগিতায় প্রথম হওয়ার সূত্রে লতার সঙ্গে আলাপ হয় আরতি মুখােপাধ্যায়ের। তিনি হয়ে ওঠেন আরতির লতাদিদি
রহে না রহে হম.
.. লতা মঙ্গেশকরের শেষকৃত্যে রাজনৈতিক বিভাজন ভুলে, ধর্মের উপরে উঠে সকলে মিলে একত্রে শােকজ্ঞাপন করলেন। শাশ্বত ভারত তাে এমনই
ভুটানে শােয়ের পর হল স্যাংচুয়ারি দেখা
‘ববি’-তে গায়ক হিসেবে ডেবিউ করেছিলেন তিনি। প্রথম ছবিতেই পেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরকে। জানালেন শৈলেন্দ্র সিংহ