স্বাদ বদল হয়। এমনকী একই পদের স্বাদ দু’রকম ফোড়নের ব্যবহারের দুই ধরনের হয়ে যেতে পারে! একটু বিস্তারে বললেই ব্যাপারটা স্পষ্ট হবে। মসুর ডাল। বাঙালি রান্নার অতি পরিচিত একটি পদ এই ডাল। সাধারণত বাঙালি হেঁশেলে কালো জিরে ফোড়ন সহযোগে রান্না হয় পদটি। তাতে তার একরকম স্বাদ হয়। কিন্তু অনেকে আবার মেথি ফোড়নও দেন মসুর ডালে। সেক্ষেত্রে কিন্তু ওই একই মসুর ডালের স্বাদ সম্পূর্ণ বদলে যায়। এইভাবেই নানা মশলার বিভিন্ন প্রয়োগে স্বাদেগুণে সম্পূর্ণ হয় বানা।”
• সাদা জিরে বাঙালি রান্নার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মশলা সাদা জিরে। বাঙালিরা জ্বরের মুখে বিস্বাদভাব কাটাতে, মাছের ঝোল সুস্বাদু করে তুলতে এই মশলা ব্যবহার করে। এমনকী মাংসের পাতলা ঝোল রান্না করতেও সাদা জিরের সঙ্গে আদা বাটা মিশিয়ে ব্যবহার করে। রান্নার গুণ বিচার করতে গেলে বাঙালি মশলার একটা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তা একা ব্যবহৃত হয়ে যত না রান্নার স্বাদ বাড়াতে পারে, তার চেয়ে ঢের বেশি পারে এক অপরের সঙ্গে মিলেমিশে। অর্থাৎ সাদা জিরের একক প্রয়োগের তুলনায় আদার সঙ্গে মিশিয়ে প্রয়োগ অনেক বেশি কার্যকরী।
এই মশলার প্রাকৃতিক গুণ প্রচুর। সেই কারণে ওষুধ বানানোর কাজেও তা ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া হজম করাতে সাহায্য করে বলেও এই মশলা রান্নায় ফোড়ন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কলিক সমস্যায় এই মশলাটি অনবদ্য। সর্দি কাশির ধাত থাকলেও সাদা জিরে উপকারী। এছাড়া এগজিমাতে এই মশলার ক্বাথ লাগালে সুরাহা মেলে। হার্টের জন্য সাদা জিরে ভালো। মহিলাদের সন্তানধারণে সমস্যা থাকলেও এই মশলাটি উপকারী।
• কালো জিরে এই মশলাটির ওষধি গুণ বিভিন্ন। আয়ুর্বেদ চর্চায় তাই এই মশলার অনেক ব্যবহার। বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগার ধাত থাকলে
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।