-গনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময় সূচের ব্যবহার ছিল না ঠিকই, | কিন্তু শাড়িতে নানা ডিজাইনের অসাধারণ সব কাজ । পরিলক্ষিত হয়। বিশেষত, শৌখিন বারমুখী নারীদের শাড়িতে সূক্ষ্ম বুনন, ডিজাইন লক্ষ করা যায়। তাঁরা মূলত এলিট ক্লাস। এইসব শাড়িতে পাড়ে ও আঁচলের নকশা ছিল চোখে পড়ার মতো। গ্রামবাংলার দৃশ্য থেকে প্রকৃতি গাছপালার মোটিফ জ্যামিতিক নকশা লক্ষণীয় ছিল। লেখিকাদের মধ্যে এই সুচারু সাজ ও শাড়ির শৌখিনতার প্রতি ছিল ঝোঁক তা পরিচ্ছদ থেকেই প্রমাণিত। পোশাক নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিশেষত লেখিকাদের পোশাক নিয়ে যখন ডুব দিয়েছি তখন স্বভাবতই পোশাকের নির্মাণ, উদ্ভব ক্রমবিকাশ, আর্থসামাজিক বিপ্লবের দিকে নজর না দিলে তা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।
আমরা ফিরে যাব সূচ আবিষ্কারের দিনে! সেলাই করা বস্ত্র মানেই সূচ বা ছুঁচের ব্যবহার অনিবার্য। তাহলে প্রশ্ন আসবে সূচের ব্যবহার কবে থেকে হয়? কেনই বা সূচের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করল প্রাচীন হোমোস্যাপিয়েন্স? চ
জেনেটিক স্কিন-কালারেশন গবেষণা থেকে জানা যায় যে, প্রায় এক মিলিয়ন বছর পূর্বে মানুষের শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় লোম ঝরে যেতে শুরু করে। কী আশ্চর্য অভিযোজন! যতদিন সমস্ত শরীর লোমে আবৃত ছিল ততদিন তার পোশাক পরার প্রয়োজন হয়নি। কারণ অত্যধিক ঠান্ডা বা গরমের হাত থেকে প্রাকৃতিক এই লোমই তাকে রক্ষা করেছে! কিন্তু মানুষ যে পৃথিবীকে শাসন করবে, প্রকৃতিই তা নির্ধারণ করে নিয়েছে তখনই।
যাইহোক, এই লোম ঝরে যাওয়ার পর থেকেই তার শরীরে আবরণের প্রয়োজন হল। লজ্জাবোধও হয়তো এসেছিল এই সময়ের মানুষের মধ্যে। খেয়াল করলে দেখতে পাই মেয়েরা বুকে ও নিম্নাঙ্গে পশুর চামড়া, গাছের বাকল পরত আর পুরুষেরা নিম্নাঙ্গ আবৃত রাখত।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।