ভাপা ইলিশ উপকরণ: ৫ টুকরো ইলিশ মাছ, ৩ চামচ সর্ষে-পোস্ত বাটা, ১ চামচ টক দই, গরম জলে গোলা ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, স্বাদ মতো নুন, কাঁচালঙ্কা, হলুদ গুঁড়ো, সর্ষের তেল। প্রণালী: ইলিশ মাছ নুন ও হলুদ মাখিয়ে ১০ মিনিট ম্যারিনেট করুন। একটা টিফিন বক্সে তেল ও গুঁড়ো দুধ বাদে সমস্ত উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণে মাছের টুকরোগুলো মাখিয়ে নিন। এরপর তাতে গুঁড়ো দুধ দিন। উপর থেকে বেশ খানিকটা সর্ষের তেল ছড়িয়ে দিন। আস্ত ক’টা কাঁচালঙ্কা দিয়ে টিফিনবাক্সের মুখ বন্ধ করুন। কড়াইতে জল গরম হতে দিন। জল ফুটতে শুরু করলে একটা স্টিলের স্ট্যান্ড রেখে তার উপর টিফিনবাক্স বসিয়ে দিন। কড়াই ঢেকে মাঝারি আঁচে ১৫ মিনিট ভাপিয়ে নিন ইলিশ মাছ।
তন্দুরি পমফ্রেট উপকরণ: পমফ্রেট মাছ ২টি, আদা-রসুন-কাঁচালঙ্কা বাটা ১ চামচ, লেবুর রস ১ চামচ, গোলমরিচ গুঁড়ো অল্প, তন্দুরি মশলা ২ চামচ, আমচুর পাউডার অল্প, সর্ষের তেল ৩ চামচ, হলুদ গুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো আন্দাজ মতো, পরিমাণ মতো নুন। প্রণালী: মাছের গায়ে ছুরি দিয়ে অল্প চিরে দিন। লেবুর রস, গোলমরিচ গুঁড়ো ও নুন মাখিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিন। এবার একটা পাত্রে সমস্ত উপকরণ একসঙ্গে নিয়ে ১ চামচ তেল দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। পমফ্রেট মাছগুলো এই মিশ্রণটা দিয়ে মাখিয়ে ৩০ মিনিটের জন্য ফ্রিজে রেখে দিন। প্যানে সর্ষের তেল গরম করে মাছগুলো ভাজুন। একপাশ হয়ে গেলে উল্টে অন্যপিঠটা ভেজে নিন। উপর থেকে পাতিলেবুর রস ছড়িয়ে পেঁয়াজের রিং ও কাঁচালঙ্কা দিয়ে পরিবেশন করুন তন্দুরি পমফ্রেট।
প্ৰন-পট্যাটো ফ্রাই উপকরণ: বাগদা চিংড়ি ৫০০ গ্রাম, পাতলা পাতলা করে কাটা আলু ৫টা, গন্ধরাজ লেবুর রস ২ চা চামচ, গন্ধরাজ লেবুর জেস্ট অল্প, পরিমাণ মতো নুন, হলুদগুঁড়ো আন্দাজ মতো, থেঁতো করা রসুন ও কাঁচালঙ্কা ১ টেবিল চামচ, সাদা তেল পরিমাণ মতো।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।