হো -টেলের ঘরে ফোনটা এল ইন্টারকমে। গাড়ি এসে গিয়েছে। সুরঞ্জন অবশ্য রেডি হয়েই ছিল। অনেকটা পথ। প্রায় ৩৭০ কিলোমিটার এই বেঙ্গালুরু থেকে হাম্পি। সকাল সকাল বেরতে না পারলে সন্ধ্যা হয়ে যাবে। কথাটা সুরঞ্জনের মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছিল তার ছোট্টবেলার বন্ধু রসময়। রসের সাগর রসময় অবশ্য এখন আর ছোট্টটি নেই। সুরঞ্জনের মতোই বছর আটত্রিশের যুবক। বেঙ্গালুরুতে এক্সপোর্ট-ইমপোর্টের ব্যবসা বেশ ভালোই জমিয়ে ফেলেছে। ফ্ল্যাট কিনে আপাতত এখানকারই বাসিন্দা। অনেক ব্যাপারে অমিল থাকলেও দু'জনের একটা জায়গায় ভয়ঙ্কর মিল, দু'জনেই খুব বেড়াতে ভালোবাসে। এত ব্যস্ততার মধ্যেও সুযোগ পেলেই একসঙ্গে বেরিয়েও পড়ে। প্ল্যানটা রসময়ই দিয়েছিল সুরঞ্জনকে। যেহেতু সুরঞ্জন একটু ইতিহাস নির্ভর গল্প-উপন্যাস লিখতে ভালোবাসে। তাই হাম্পিতে যাওয়ার প্রস্তাব। কিন্তু গতকাল সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে রসময়ের অ্যাংকেলে ক্র্যাক ফ্র্যাকচার। ডাক্তারের নির্দেশে একদম বেড রেস্ট। ফলে যেতে হচ্ছে সুরঞ্জনকে একাই। রসময় না থাকলে যাওয়ার আনন্দটাই পুরোপুরি মাটি। কিন্তু উপায় নেই। হাম্পিতে দু’-রাতের জন্য হোটেল বুক করা হয়ে গেছে। তিনদিন বাদে বেঙ্গালুরু থেকে কলকাতায় ফেরার ফ্লাইটের টিকিটও কাটা হয়ে গেছে। অতএব রসহীন এই সফরে সুরঞ্জন এবার একাই।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।