• দু'টি মানুষের নাম রেফারেন্স হিসেবে উচ্চারণ করতে আজও আমার মুখে আটকায়। জিভ নড়তে চায় না। তাঁরা হলেন উত্তমকুমার এবং হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। আমার বাবা সাহিত্যিক আশুতোষ মুখোপাধ্যায় নিজেরা দশ দশটি ভাইবোন হওয়া সত্ত্বেও সবসময় বলতেন— ‘আমার আরও দু'টি ভাই আছে। উত্তম আর হেমন্তবাবু।' তাই তাঁদের আমি ‘কাকা' ছাড়া বলতে পারি না। তাঁরা আমার উত্তমকাকু এবং হেমন্তকাকু। বাবার থেকে ছ'বছরের ছোট, তাঁর অনুজপ্রতিম, আমার উত্তমকাকুকে নিয়ে আজকের কথা।
এই নিবন্ধে আমার বিষয়বস্তু‘উত্তমকুমারকে আমি যেমন দেখেছি।' সত্যিই! আমি যে নিজেই বুঝে উঠতে পারি না তাঁকে আমি কখন, কীভাবে, কেমন করে দেখেছি! কারণ এ দেখা আর সমস্ত উত্তম-অনুরাগীর মতো একজন গ্ল্যামারাস, প্রিন্স চার্মিং, চুম্বক আকর্ষণের অদ্বিতীয় নায়ককে শুধুমাত্র চোখের দেখায় চোখের তৃপ্তি নয়। এ দেখা আমার ছোট্টবেলা থেকে তাঁর জীবনের শেষ দিনটির শেষ মুহূর্ত অবধি তিলতিল অনুভবের এক মোহাবিষ্ট দর্শন। ১৯৫৭ সালে আমার সাহিত্যিক বাবার সঙ্গে ওঁর প্রথম হৃদ্যতা আশুতোষ-উপন্যাস ‘জীবনতৃষ্ণা’ অবলম্বনে ছায়াছবিতে ‘ডাক্তার রাজনাথ' চরিত্রে নায়ক হিসেবে অভিনয় করার সময় থেকে। তখন আমি খুবই ছোট, কোলের বাচ্চা।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।