CATEGORIES
Kategorier
অত প্রেম নেই!
ইউভাল নােয়া হারারি তাঁর সেপিয়েন্স গ্রন্থে লিখেছেন যে, নিঃসন্দেহে ‘গম’ জিনিসটাই মানুষকে বনচারী থেকে গৃহী বানিয়ে ফেলেছিল। “From the viewpoint of wheat... We did not domesticate wheat. It domesticated us”।
মা তবুও আসছেন
মেয়েরা উৎসবের মরসুমে নির্ভয়ে বেরােতে পারবেন তাে? মায়ের আসা আর ক’দিনের অপেক্ষা, প্রয়ােজন মেয়েদের সম্পূর্ণ সুরক্ষা।
রাজপথে উঠিলাম
আগের শতকে আমার মতাে মানুষকে যৌনতাহীন মনে করা হত। আমি তাে যৌনাঙ্গ বানিয়ে নিয়েছি নিজের ইচ্ছেমতাে। এ ভাবে বললে, কথাটার মধ্যে ঔদ্ধত্যের ছোঁয়া রয়েছে বলে মনে হবে।
যে জন প্রেমের ভাব জানে না
অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি দ্বেষ প্রকাশ করা যখন স্বাভাবিক এবং অন্য ধর্মের মানুষের জন্য ভালবাসা জাহির করা যখন নিন্দিত,
স্বকীয় ও স্বতঃস্ফূর্ত দক্ষতার শিল্পী
পদার্থবিজ্ঞান বলে, পৃথিবীতে কোনও স্থানই নাকি শূন্য থাকা সম্ভব নয়। কিছু না কিছু দিয়ে তা পূর্ণ হবেই। সত্যিই কি তাই? এই সংগীত যে এত মানুষ আমাদের। অসময়ে নিরন্তর একা করে দিয়ে চলে যাচ্ছেন, কোথায় পাওয়া যাবে তাঁদের পূর্ণতা?
মনােরাজ্যের চোখ শুভ
ইস্কুলের পাঠ্যবই থেকে সেই কোনকালে হারিয়ে যাওয়া শব্দ আবার মনে আসে হঠাই।
রুপােলি আলাে
অলিম্পিক্সে ভারত থেকে অংশগ্রহণ করেন অনেকেই, পদক সেই অনুপাতে আসে কম৷ এবারও, আপাতত, একটিই এসেছে, মণিপুরের মীরাবাই চানুর সৌজন্যে। ভারােত্তোলনে ৪৯ কেজি বিভাগে রৌপ্য পদক পেয়েছেন তিনি। ছবিতে জয়ের সেই মুহূর্ত।
সঙ্গীত সমরে
যদি বিজেপি খারাপ ফল করে, তখন কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনে তাদের বিভিন্ন রাজনৈতিক কৌশলের সীমাবদ্ধতা নিয়ে আলােচনা হবে প্রচুর। এই প্রেক্ষিতে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের বিজেপি বিরােধী সাফল্য যে উত্তর-পূর্বের ছােট্ট রাজ্য ত্রিপুরায় কার্যকরী হতে পারে, সেই যুক্তি অবশ্যই পরিষ্কার।
বিপর্যয়ের মুখে উচ্চশিক্ষিত তরুণ সম্প্রদায়
কলকাতার নীলরতন। সরকার মেডিক্যাল কলেজে ৬-টি ডােমের চাকরির জন্য পাঁচশাে পােস্ট-গ্র্যাজুয়েট, শতাধিক ইঞ্জিনিয়ার ও দ্বি-সহস্রাধিক বিএ বিএসসি পাশ যুবক ও যুবতীর আবেদন করার ঘটনাটি ভারতের ভবিষ্যতের পক্ষে ইঙ্গিতবহ। আবেদনকারীর মােট সংখ্যা আট হাজার।
হারিয়ে যেতে বসেছে মধ্যবিত্ত জীবনের স্বপ্ন
গত দু’বছর কোভিড-১৯। এর ভয়ে আমি কদাপি বাজারমুখাে হইনি। কিন্তু ঘরে বসে বাজার ফেরতদের মুখে যে-খবর। পেয়েছি, তা প্রত্যহ চিন্তিত করে তােলে। গ্রীষ্ম ও বর্ষা জুড়ে যে সব সবজি বাঙালি রান্নাঘরের প্রধান।
আর্টের নতুন রাস্তা
ভারতীয় শিল্পকলার ইতিহাসে নবযুগ এনেছিলেন অবনীন্দ্রনাথ। তিনি যে-ছবি এঁকেছিলেন, তা প্রথমে বেঙ্গল স্কুল, পরে ভারতশিল্প নামে পরিচিত হয়ে সারা ভারতে তাঁর খ্যাতি সুপ্রতিষ্ঠিত করেছিল।
সমদ্রকুল উন্নয়নের মিলিত লক্ষ্য
গত সপ্তাহে নাশনাল। হাইওয়ে থেকে দিঘার পথে বাঁক নিয়ে একটু এগিয়ে যেই দেখলাম, বর্ষার নিচু মেঘের সঙ্গে মসিবর্ণ সমুদ্র মিলেমিশে একাকার, তখনই মনে পড়ল ওয়ারেন হেস্টিংস-এর কথা। হ্যাঁ, তিনিই আবিষ্কার করেছিলেন কলকাতার অনতিদূরে ছবির মতাে এই গ্রামটি। সেটা ১৭৮০ সাল।। দেখেই আত্মহারা হয়ে দেশে চিঠি লিখেছিলেন, “এই হল প্রাচ্যের ব্রাইটন”।
যা ছিল কালাে-ধলাে...
‘রবীন্দ্রনাথকে তাঁর মা কোলে নিতেন না কালাে বলে, এমন নিম্নরুচির শিরােনাম একেবারে ভিন্টেজ বিজেপি চাল! তাতেই নেতাদের লাভ।
ছবিটিই যেন বিপর্যয়
চেরনােবিলের বহুমাত্রিক অভিঘাতকে চিত্রনাট্যে তুলে ধরতে গেলে প্রয়ােজন যত্নের। এই ছবিতে তা অনুপস্থিত।
বাংলা সাহিত্যের ব্যাপ্ত সংগ্রহ
গ্রামবাংলার। আনাচ-কানাচ থেকে খুঁজে আনা বাংলা সাহিত্যের নানা দুর্লভ টেক্সট-এর সংকলন এই বই, যা বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন যুগকে চিনিয়ে দেয় নির্ভুলভাবে।
অপ্রত্যাশিত? একেবারেই না
আফগানিস্তানে কী ঘটছে, তা নিয়ে আমরা চিন্তিত হব কেন? চিন্তিত হওয়ার একাধিক কারণ থাকতে পারে। এক, মানুষ হিসেবে মানুষের প্রতি স্বাভাবিক সহমর্মিতা। সে দেশে যাঁরা বিপন্ন, বিপর্যস্ত, তাঁদের সঙ্কটের নানা কাহিনি এবং দৃশ্য আমাদের মনে স্বাভাবিক অভিঘাত সৃষ্টি করছে।
নীলমানুষ, লালমানুষ
ধর্মপরিচয়ের ঊর্ধ্বে নিছক মানুষ হিসেবে যখন শনাক্ত করতে শিখব পরস্পরকে, তখনই শিক্ষার্থীকেও স্রেফ শিক্ষার্থী হিসেবেই দেখব।
পাকাপাকি থেমে না-গেলেই হল
১৯৬৭ সালে এস এন এস শাস্ত্রী একটি তথ্যচিত্র তৈরি করেন— আই অ্যাম টোয়েন্টি। কুশীলবদের সকলের বয়স কুড়ি। অধিকাংশ ছেলে, তবে কয়েক জন মেয়েও ছিল। তাদের সকলের জন্মদিন ১৫ অগস্ট, ১৯৪৭ |
আফগানিস্তান এবং বিশ্বরাজনীতি দর্শন
পুরাণে গান্ধার হল একটি দেশ, যা বর্তমান আফগানিস্তানের অনেকখানি। অংশ জুড়ে রয়েছে। গান্ধার বা কান্ধার এখনকার ‘কান্দাহার’ বলে পরিচিত। ‘গান্ধার” কথাটি এসেছে গন্ধ বা সম্পর্ক থেকে, আর সেই সম্পর্ক হল উৎপাদনের সম্পর্ক। এই সম্পর্ককে সচল ও সমাজমুখী করার লক্ষ্যে যে-বিদ্যার চর্চা হয় তাকে বলা হয় চাক্ষুষী বিদ্যা।
এত বিদ্বেষ অতিক্রম করা যাবে?
নীরজ চোপড়ার স্বর্ণপদক জয়ের আনন্দে যাঁদের দেশপ্রেম উদ্বেল, বন্দনা কাটারিয়া-র অবমাননায় তাঁরাই সম্পূর্ণ নীরব। কারণ, বন্দনা ‘দলিত।
অগ্রগতির দ্বান্দ্বিক সূত্র
রতের কৃষি: একটি অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ গ্রন্থটি বাংলায় অর্থনীতি চর্চার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়ােজনীয় সংযােজন। অতীতে আনন্দ পাবলিশার্স ‘অর্থনীতি গ্রন্থমালা’ সিরিজে একাধিক গ্রন্থ। প্রকাশ করেছে। সেগুলির ঘােষিত চরিত্র“সাধারণভাবে জিজ্ঞাসু পাঠকের উপযােগী করে লিখিত এই রচনাবলীর ভঙ্গি সহজ, ভাষা স্বাদু ও প্রাঞ্জল।”
পিছনের দিকে এগিয়ে যান
ডাক্তারি পরীক্ষায় পাশ করার পরে বিভিন্ন বিষয়ে হাতেকলমে কাজ শিখতে হয় হবু চিকিৎসকদের, যার নাম ‘রােটেটিং ইনটার্নশিপ। মেডিসিন, শল্যচিকিৎসা, স্ত্রী-রােগ, চোখ, নাক-কান-গলা ইত্যাদি বিভাগে কাজ করার পরেই এমবিবিএস ডিগ্রিটি মেলে। চিকিৎসা বিষয়ক নিয়ামক সংস্থা ‘ন্যাশনাল মেডিকাল কমিশন’ গত ৭ জুলাই ‘কম্পালসারি রােটেটিং ইন্টার্নশিপ’ নিয়ে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করেছেন। খসড়া অনুযায়ী হবু চিকিৎসকদের ‘ইন্ডিয়ান সিস্টেম অফ মেডিসিন’ বা ‘আয়ুষ’-এও এক সপ্তাহের জন্যে বাধ্যতামূলক ইনটার্নশিপ করতে হবে (“আয়ুষ’ শব্দটি এসেছে আয়ুর্বেদ, যােগ, ইউনানি, সিদ্ধা এবং হােমিওপ্যাথি— এই পাঁচটি বিষয়ের আদ্যক্ষর যােগ করে)।
হযবরল; কল্পনার মেধাবী স্বেচ্ছাচার সু ম ন গুণ
সুকুমার রায়ের রচনায় ‘আমাদের এই পৃথিবীর ভিতরেই আরও অনেক পৃথিবী’র খোঁজ পেয়েছিলেন জীবনানন্দ দাশ। চিত্ররূপময় সেই ভুবন ‘আমাদের চেনাশােনা পৃথিবী কিংবা তার প্রতিচ্ছবির মতাে বাস্তব না হয়েও তেমনি পরিচিত ও তেমনি সত্য। অতিরিক্ত অথচ অবধারিত সেই সত্যের সদাহাস্যময় বন্দনা সুকুমার রায়ের যে-কোনও লেখার মতােই আমরা পাব হযবরল-তেও, যে-রচনাটি এই বছর শতবর্ষ স্পর্শ করল। এই একশাে বছরে বাংলা সাহিত্য উচ্চাশা ভরা নানা অভিযানে অংশ নিয়েছে,
কোভিড-উত্তর বিশ্বে কর্মস্থানের ভবিষ্যৎ সুমি ত মিত্র
মনে পড়ে সত্তরের দশকে যখন কলকাতায় মেট্রো রেলের জন্য খোঁড়াখুঁড়ি শুরু হয়েছে, তখন সংবাদপত্রের সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশিত হত শহরের যানবাহনের। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তাপূর্ণ প্রবন্ধ। ধরেই নেওয়া হত, নগরবাসী বাস করবে টালা থেকে টালিগঞ্জ, এই বৃত্তের মধ্যে এবং তাদের কর্মজগতের কেন্দ্রবিন্দু থাকবে সেই ডালহৌসি-চৌরঙ্গী অঞ্চল।
কেন মেঘ আসে হৃদয় আকাশে
সে-যুগে না-হয়ে মেঘদূত যদি এ-যুগে লেখা হত, কালিদাস নিশ্চিত ভাবেই ম্যাজিক রিয়েলিজম-এর পথিকৃৎ আখ্যা পেতেন। কেবলই রােম্যান্টিসিজমএর প্রতিভূ হয়ে ইতিহাসে ঠাঁই নিতে হত না তাঁকে। কিন্তু সমসময়কে পিছনে ফেলে ভাবনা যখন এগিয়ে যায়,
সহিষ্ণুতার অভাব ও বিভেদের রাজনীতি
ইনটলারেন্স। অসহিষ্ণুতা। বিশ্বের সর্বত্র পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অসহিষ্ণুতার মাত্রা। বিরুদ্ধ মত প্রত্যাখ্যান করা বা সমাজের ভিন্নতর আর্থসামাজিক শ্রেণিদের সযত্নে এড়িয়ে চলা,
কবির গল্প গল্পের কবি
বহু গল্পই তাঁর আত্মপ্রতিবিম্ব, তাঁর সময়যাপন, তাঁর আনন্দ বিষাদ, তাঁর আত্মিক সংকটের এক চমৎকার জলজ দর্পণ।
শত ভুল বিকশিত হােক
‘হে গর্দভ! আমার প্রদত্ত, এই নবীন সকল ভােজন করুন। আমি বহুযত্নে, গােবসাদির অগম্য প্রান্তর সকল হইতে, নবজলকণানিষেকসুরভি তৃণাগ্রভাগ সকল আহরণ করিয়া আনিয়াছি, আপনি সুন্দর বদনমণ্ডলে গ্রহণ করিয়া, মুক্তানিন্দিত দন্তে ছেদনপূর্বক আমার প্রতি কৃপাবা হউন।
স্পর্শ করে থাকা বিশ্বজগৎ
তিবিম্ব পত্রিকায় ১৯৭৯ থেকে ২০২০ পর্যন্ত শঙ্খ ঘােষের নানা রচনা নিয়ে সাজানাে এই সংকলন, প্রকাশিত হয়েছিল তাঁর মৃত্যুর দু-এক মাস আগে,
पूज्य गुरुदेव के प्रवचन- चेतना का जन्म
इस प्रवचन में पढ़िए... • अच्छे सान्निध्य का प्रभाव सब पे पड़ता है। • नाशवान चीजों की तरफ चित्त डालने से चित्त नष्ट होता है। • 'समर्पण ध्यान' में अनुभूति बुद्धि, प्रयत्न और धन से प्राप्त नहीं की जा सकती। • बुद्धि जहाँ समाप्त होती है, वहाँ आध्यात्मिकता की शुरुआत होती है। • हमारे अंदर की चेतना कैसे जागृत होती है ? • एक बार आपको सकारात्मकता में जीना आ जाए, तो आपका जीवन की तरफ देखने का दृष्टिकोण बदल जाएगा। • 'समर्पण ध्यान' सामान्य आदमी के लिए, सामान्य तरीके से ईश्वर-प्राप्ति का मार्ग है।