CATEGORIES
Kategorier
অসুরক্ষিত এক চিকিৎসা ক্ষেত্র
স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিকৃত ভাবনা এবং দর্শনের আকাশে নিশাচর হিসেবে চিকিৎসা মাফিয়াদের উদ্ভব এবং বিকাশ।
‘ধ্রুপদী’ হল বাংলা ভাষা এ
কটা সঙ্গত প্রশ্ন উঠতে পারে ধ্রুপদী ভাষার সংজ্ঞার্থ কী? এর কী আদৌ কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ আছে?
ইজ্রায়েল-গাজা-প্যালেস্টাইন, ইরান ও সৌদি আরব, লেবানন—মধ্যপ্রাচ্যের অশান্তি ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে।
ইজরায়েলের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে এবং সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহে ভারত ইজরায়েলের কাছ থেকে সমর্থন পায়। তবে, ভারত প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকেও সমর্থন জানিয়ে এসেছে।
আমাদের রক্তকণিকারা আলোয় মাতে
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গান শ্রোতাকে নিয়ে যায় অনন্তসাগরমাঝে, করুণ সুরে বাজতে থাকে চরণতলচুম্বিত পন্থবীণা।
উৎসবের অন্ধকার
সময় কখন কার হাত দিয়ে অলক্ষ্মী তাড়িয়ে লক্ষ্মীর আসন গড়ে দেয়, কেউ তা জানে না। শুধু আশা, শ্মশানের ছাইভস্ম — চেতনা, ভালবাসা, আদর্শ ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সুধাধারায় ধুয়ে যাক। পশ্চিমবঙ্গবাসী শান্তি, স্বস্তি, নিরাপত্তা, শিক্ষা ও সমৃদ্ধি নিয়ে স্থিত হোক।
লক্ষ্মীশ্রী ও লক্ষ্মীনিবাস পাঁচালি
বাঙালিদের ব্যবসা করা নিয়ে আজ যতই ব্যঙ্গের তির ছুটে আসুক না কেন, বাঙালিরা সপ্তডিঙা নিয়ে ব্যবসা করতে বেরিয়ে পড়েছিল, বাংলার ইতিহাস-সাহিত্য, সেই প্রমাণ দিয়েছে একাধিকবার।
পান্থজন ও তাঁর সখা
নতুন পথের খোঁজে অক্লান্ত এই পথিক জীবনসায়াহ্নে পৌঁছেও পড়তে চাইছেন কবিতায় আধুনিকতার কম্পাস!
সিদ্ধার্থ জাতক
নিজে ঈশ্বর মানতেন না, কিন্তু মানুষ তাঁকেও ঈশ্বর বানিয়ে ছেড়েছে। তাঁর জন্মস্থল নিয়েও সীমানার এ পারে ও পারে রশি টানাটানি; ডলার-ইয়েন-এর মায়া বড় কম নয়।
দৃশ্য ও অনুভূতির রেখমালা
দর্শককে নিজের গভীর অভ্যন্তরের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয় বিড়লা একাডেমির এই প্রদর্শনী।
বিপ্লব, ব্যতিক্রম ও বাস্তব
তিনটি সাম্প্রতিক নাট্যালোচনা। তাতে এক্সপেরিমেন্টাল কাজ যেমন আছে, তেমনই আছে সাহিত্যনির্ভর গল্পও।
টেক্কা
টেক্কা আরও ভাল একটি ছবি হয়ে উঠতে পারত। ছবির বেশ কিছু জায়গায় সৃজিত মর্মস্পর্শী কিছু মুহূর্ত রেখেছেন। কিন্তু সেই আবেগ ছবি জুড়ে দর্শকের মধ্যে সঞ্চারিত হয় না ।
প্রথা ভাঙার আখ্যান
সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত দু'টি ছবির আলোচনা। রহস্যোদ্ঘাটন, সম্পর্কের চড়াই-উতরাই আর আবেগময়তার কাহিনি।
রেকর্ডে চলচ্চিত্রের গীতসম্ভার
আলোচ্য বইদু'টিতে সিনেমার গান আর কলের গানের কোলাকুলিতে গড়ে উঠেছে ইতিহাসের ভিন্ন পাঠ।
সত্য ও ন্যায়ের পথে সুবিচারের আশায়
ঘরের উমাকে আমরা হারিয়েছি। এই অস্থির অশান্ত সময়ে দেবী উমা আজ ধর্ষক ও অন্যায়কারীদের নিধন করবেন, আঁধারময়তা দূর হয়ে আলোকের ঝরনাধারা বয়ে যাবে। এবারের পুজোতে এও আমাদের অন্যতম চাওয়া।
জেগে থাক স্বার্থহীন চোখ
স্বচ্ছ আকাশ দেখার জন্যই সমাজের এক ক্ষুদ্র অংশের পথচলা। বিপ্রতীপের বিপ্লব সহজ নয়।
ম্যানমেড বন্যা ও রাজনীতি
অভিযোগ করা সহজ। কিন্তু ঘটনার নেপথ্যে গিয়ে সমস্যার মূলে কী আছে, তা দেখা সর্বাগ্রে জরুরি। কিন্তু তা হয় না।
একটি সময়, দু'টি ভোট
ভাবা যেতেই পারত উপরের শব্দবন্ধটি। দেশের কথা জোর করে বলা হল কেন? আমাদের দেশ তো একটাই দেশ!
এই সুবর্ণময়ী বঙ্গপ্রতিমা
অপারেশন থিয়েটারে নাচা-গানা, ফুর্তি করার ভিডিয়ো তুলে রাখার কিংবা নিম্নমানের ওষুধ ব্যবহারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য যদি বাড়িতে দুর্গাপুজো আরম্ভ করা মানবীকে পৃথিবী থেকে সরে যেতে হয়, তবে আমাদের পুজোয় বেদনার সংমিশ্রণ ঘটবে না কেন?
এ শরৎ নিষ্ঠুরতম ঋতু
বাইরের এলোমেলো হাওয়ায় হাতের শিখাটি নিবে যেতে পারে, কিন্তু বুকের ভিতরের শিখাটি জ্বেলে বসলে তো আর তার নেবার ভয় নেই। সেক্ষেত্রে আমাদের আরাধনাই হয়ে উঠতে পারে প্রতিবাদ বা প্রতিবাদই আরাধনা।
পিশভি
শুধু পৃথিবীর গভীর পিশভির মতো এই উশ খেতের বারো নম্বর দাগে শতাব্দর পর শতাব্দ গোপনে পড়ে থাকবে যশোমতীর আজ সকালের কান্নাটুকুর ছায়া, যা শুষে নিয়ে হয়তো মিষ্টি, আরও মিষ্টি হয়ে উঠবে আখ গাছেরা। অঙ্কন: মহেশ্বর মণ্ডল না
অনাহুত
শেষ বিকেলের ম্লান আলোয় বিজনের লম্বা শরীরটা মিলিয়ে যায় ধীরে ধীরে। বারান্দার গ্রিলে হাত রেখে দাঁড়িয়ে থাকে সৃজলা।
দক্ষিণ ইতালির উষ্ণতা
প্রতি মুহূর্তে উৎসবের আমন্ত্রণ দক্ষিণ ইতালিতে। পাহাড় আর সমুদ্র, পুরাপ্রস্তর যুগ আর একুশ শতাব্দ, রয়েছে গায়ে গা ঠেকিয়ে।
শিল্প-ইতিহাসের কথন
সিমা গ্যালারির এই প্রদর্শনী শুধুমাত্র ছবি দেখা নয়, এক অর্থে এ ইতিহাসপাঠেরও অভিজ্ঞতা।
সরল চলন ও মাটির ইতিহাস
সাম্প্রতিক দু'টি নাট্যের আলোচনা। একটিতে আছে মিনিমালিস্টিক ট্রিটমেন্ট, অপরটি প্রথা ভাঙার প্রয়াস।
অনেকান্ত তর্কের পরিচয়
অক্ষয়কুমার দত্তের চিন্তাভুবন বহুস্তর মননের এক অনন্য নজির
আদ্যোপান্ত নাটকের মানুষ
কুমার রায় ছিলেন পরমতসহিষ্ণু, যুক্তিবাদী, সংস্কারমুক্ত ব্যক্তি, ঘোর বৈষ্ণব পরিবারে বড় হয়েও পুত্রের বিফ-রোল খাওয়া নিয়ে কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেননি, বরং কিশোর ছেলের কীর্তি শুনে বলেছিলেন, “ওহ, ওই দোকানটা থেকে খেলি!
শাসকের সদিচ্ছা বনাম জনতার দায়িত্ব
আমাদের প্রাণের কবি বলেছেন, ‘সত্যকে যেদিন প্রত্যক্ষ দেখবে সেইদিনই উৎসব'। শুভ্রা সামন্ত, পশ্চিম মেদিনীপুর-৭২১১২৪
এত সব যাচ্ছে কোথায়
সবই মানতে হচ্ছে, হয়তো এটাও হবে। এটা হজম করে নিয়েই আমি আমার ভেতরে সেই ট্রামের ধৈর্য নিয়ে চলব।
দূর বিনীত রাজনীতি
সমস্ত বয়সি মানুষের একই সঙ্গে এই ভাবে কোনও একটি ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানানো— এ এক কথায় অভূতপূর্ব।
হুমকি সংস্কৃতির অনুপ্রেরণায়
এই জনজাগরণের সময়েও শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্র কেন ধরেই নেয় যে, নাগরিক মাথা নত করে মেনে নেবে এই থ্রেট কালচার?