ব “য়স্কদের শয্যাশায়ী হওয়ার পিছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে। উদাহরণ হিসেবে স্ট্রোক, অস্থিভঙ্গ, অত্যধিক শারীরিক দুর্বলতা, দূরারোগ্য বিভিন্ন ব্যাধি, ডিমেনশিয়া রোগের অন্তিম পর্যায়, বয়স ৯০-এর উপরে হওয়া এবং চলচ্ছক্তিহীন হয়ে পড়ার কথা বলা যায়। আমাদের জাতীয় পরিসংখ্যান অনুসারে ৮ শতাংশ প্রবীণ মানুষ শয্যাশায়ী। অভিজ্ঞতার নিরিখে বুঝেছি, শয্যাশায়ীদের ক্ষেত্রে বাড়ির লোকজন বা পরিচর্যায় নিযুক্ত কেয়ারগিভারদের কিন্তু আলাদাভাবে সতর্ক হতে হবে। তাঁদের বিশেষ কিছু বিষয়ে জ্ঞান থাকা যেমন বাঞ্ছনীয়, তেমনই প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নেওয়াও জরুরি।
সাধারণ যে বিষয়গুলোতে নজর রাখতে হবে— বিছানা বা শয্যা বিছানা যেন পরিষ্কার থাকে। অপরিষ্কার বিছানার কারণে অনেক রোগী সংক্রামক অসুখে আক্রান্ত হন। বিশেষ করে ফাংগাল বা ছত্রাক জাতীয় সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। • বিছানার চাদর যেন গুটিয়ে না থাকে। এর কারণে বেড সোর হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। • চাদর, বালিশের কভার এগুলো যেন নিয়মিত ধোওয়া হয়। বালিশের কভার, চাদর পরিষ্কার না হলে ধুলো থেকে বয়স্ক ব্যক্তির শ্বাসকষ্ট, অ্যালার্জি প্রভৃতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। • রোগীকে সঠিকভাবে খাওয়ানো, বসানো এবং শ্বাসকষ্টের রোগীর জন্য ফাউলার বেড-এর ব্যবস্থা করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। • জ্ঞানহীন যেমন সেরিব্রাল রোগীর ক্ষেত্রে খাটের দু'পাশে
রেলিং দিতে হবে। নতুবা পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। • দীর্ঘদিনের শয্যাশায়ী রোগীর বেড সোর হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তাই সব শয্যাশায়ী রোগীর বেড সোর প্রতিরোধ করতে দিনের বেলায় প্রতি ১ ঘণ্টা অন্তর পাশ ফেরাতে হবে। এই বিষয়টি কিন্তু গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা প্রয়োজন। • সবচেয়ে ভালো হয় ওয়াটার বা এয়ার ম্যাট্রেস ব্যবহার করতে পারলে। সেক্ষেত্রে বেড সোর বা প্রেশার সোর হওয়ার আশঙ্কা কমে।
Denne historien er fra August 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়