ডিম নিয়ে প্রচুর মিথ থাকলেও এতে যে আর পাঁচটা খাবারের তুলনায় পুষ্টিগুণ অনেক বেশি, একবাক্যে তা স্বীকার করবেন প্রত্যেকেই। তবে বিতর্কও কম নেই। একদল বিজ্ঞানীর দাবি, ডিম খেলে সুস্থ থাকে শরীর, রোগব্যাধি কম হয়। আবার বিজ্ঞানীদের অপর দল এর বিরুদ্ধ মত পোষণ করেছেন। যদিও ডিম যে আমাদের আখেরে উপকার করে, তারই সমর্থনেই রয়েছে বেশি গবেষণা।
চীনের একটি গবেষণা বলছে, নিয়ম মেনে ডিম খেলে হার্টের অসুখ কম হয়। ভালো থাকে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা। এমনকী ঝুঁকি কমে স্ট্রোকের। তা দিনে সর্বোচ্চ কতগুলি ডিম খাওয়া যেতে পারে? রোজ কি ডিম খাওয়া ভালো? চিকিৎসকরা বলছেন, দিনে দু’টো ডিম অনায়াসেই খাওয়া যেতে পারে। সপ্তাহে ছ'টি ডিম। তার বেশি নয়।
ডিমে রয়েছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপাদান। এর মধ্যে অন্যতম ভিটামিন বি১২, রাইবোফ্ল্যাভিন, ফোলেট, ভিটামিন ডি ও ভিটামিন ই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিমে থাকা আয়রন সহজেই হজম হয়। ব্রেকফাস্টে একটা ডিম খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের উপর তেমন কোনও প্রভাব পড়ে না। বরং ভালো থাকে চোখ, হাড়। ডিমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
চিকিৎসকরা বলছেন, দিনে সর্বোচ্চ ৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত কোলেস্টেরল গ্রহণ করা যায়। ডিমে থাকে মাত্র ১৮০-২০০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল। ফলে এতে তেমন ক্ষতি হয় না। বরং ডিমে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা রক্তে কোলেস্টেরল জমতে বাধা দেয়। তবে রান্না করা ডিমের ঝোল এড়িয়ে চলাই উচিত। ডিম যত ভাজা হয়, ততই তার গুণ নষ্ট হতে থাকে। সুতরাং সবথেকে ভালো সেদ্ধ ডিম খাওয়া। অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে, ডিমের খোসা খাওয়া উচিত কি না। মনে রাখতে হবে, ডিমের খোসা থেকে অনেক অসুখ ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে ক্যালশিয়াম থাকলেও কখনওই ডিমের খোসা খাওয়া উচিত নয়। অনেকে বলে থাকেন, কুসুম ফেলে দিয়ে ডিমের সাদা অংশ খাওয়া যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন আর কুসুমে থাকে ভালো ফ্যাট। সঙ্গে থাকে আয়রন ও ভিটামিন। যা শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে এবং মেধার বিকাশে খুবই উপকারী। ডিমে রয়েছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। কুসুমে থাকা ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।
Denne historien er fra November 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra November 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়