তেতুল গাছ ভারতের প্রায় সর্বত্র ও সকলের পরিচিত একটি উদ্ভিদ। বৃক্ষ হওয়া সত্ত্বেও এই গাছের প্রায় সমস্ত অংশ অর্থাৎ মূল থেকে পাতা সমস্ত কিছুই মানুষের বিভিন্ন উপকারে আসে। পূর্ব ভারতে এবং মায়ানমারে প্রভূত সংখ্যায় জন্মায় এই গাছ। পূর্ব ভারত ছাড়াও দেশের অন্যান্য রাজ্যেও কম-বেশি তেঁতুল পাওয়া যায়। ভারতের পশ্চিমাঞ্চলে তেঁতুলকে ইমলি বলে। তেঁতুলের বোট্যানিকাল নাম ট্যামারিন্ডাস ইন্ডিকা, পরিবার সিজালপিনেসি।
সেই বৈদিক যুগ থেকে ভারতের তিনটি প্রাচীন সংহিতা যথা চরক, সুশ্রুত, বাগ্লটে তেঁতুল তার বৈদিক আভিজাত্যের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন রেখেছে। তেতুলের ব্যবহার্য অংশ— (১) পাতা। (২) কচি পাতা। (৩) গাছের ছাল বা ত্বক। (৪) কাঁচা ও পাকা ফলের শাঁস। (৫) পাকা ফলের খোসা। (৬) বীজের শাঁস ও বীজের খোসা। গবেষণার মাধ্যমে তেঁতুলের মধ্যে যে বিশেষ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং যোগগুলি পাওয়া যায়, তা হল• টামারেন্ডানেল • হোর্ডনাইন ট্যামারিক্সিন পাতার উপকারিতা:
নব প্রতিশ্যায় রোগে (নাক দিয়ে জল ঝরা): তেঁতুলের পাতা (৩ থেকে ৪ গ্রাম) জলে সেদ্ধ করে ঠান্ডা অবস্থায় খেলে এই রোগ দূর হয়।
রক্তস্রাবী অর্শ রোগ: রক্তপাত হচ্ছে এমন অর্শ রোগেও তেঁতুলের পাতা সেদ্ধ করে খেলে উপকার হয়।
ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন: এক চামচ উক্ত পাতার রস খেলে উপকার হয়। বসন্ত রোগ: তেঁতুল পাতা এবং হলুদ একসঙ্গে বেটে শরবত খাওয়ালে বসন্তের গুটি শীঘ্র পেকে যায়।
Denne historien er fra December 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra December 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়